আইয়ুব বাচ্চু: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
৩০ নং লাইন:
'''আইয়ুব বাচ্চু''' ([[১৬ আগস্ট]] [[১৯৬২]] – [[১৮ অক্টোবর]] [[২০১৮]]) একজন বাংলাদেশী সঙ্গীতজ্ঞ, গায়ক-গীতিকার এবং গীটারবাদক ছিলেন। তিনি [[রক সঙ্গীত|রক]] ব্যান্ড [[এল আর বি]] এর গায়ক ও গীটারবাদক হিসেবে পুরো বিশ্বে জনপ্রিয়তা লাভ করেছিলেন। তাকে বাংলাদেশের জনপ্রিয় সঙ্গীতের ধারায় অন্যতম শ্রেষ্ঠ শিল্পী এবং গীটারবাদক বলা হয়। তিনি [[চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়]]-এর অধীন চট্টগ্রাম কলেজ থেকে স্নাতক এবং স্নাতকোত্তর সম্পন্ন করেছিলেন।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |ইউআরএল=http://www.thedailystar.net/star-weekend/mad-genius/ayub-bachchu-1268182 |শিরোনাম=আইয়ুব বাচ্চু - দ্য ডেইলি স্টার |কর্ম=[[দ্য ডেইলি স্টার (বাংলাদেশ)|দ্য ডেইলি স্টার]] |তারিখ=১১ আগস্ট ২০১৬ |সংগ্রহের-তারিখ=১১ আগস্ট ২০১৬ |ভাষা=en |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20160811204721/http://www.thedailystar.net/star-weekend/mad-genius/ayub-bachchu-1268182 |আর্কাইভের-তারিখ=১১ আগস্ট ২০১৬ |অকার্যকর-ইউআরএল=না }}</ref>
 
বাচ্চু চট্টগ্রামে ১৯৭৬ সালে কলেজ জীবনে "আগলি বয়েজ" নামক ব্যান্ড গঠনের মাধ্যমে তার সঙ্গীত জীবনের সূচনা করেছিল। ১৯৭৭ সালে সেতিনি "ফিলিংস" (বর্তমানে "নগর বাউল" নামে পরিচিত) এ যোগদান করেকরেন এবং ব্যান্ডটির সাথে ১৯৮০ সাল পর্যন্ত কাজ করেছিল।করেছিলেন। একই বছরে সেতিনি জনপ্রিয় রক ব্যান্ড [[সোলস]]-এর প্রধান গীটারবাদক হিসেবে যোগদান করেছিল।করেন। সোলসের সাথেসঙ্গে সেতিনি ১৯৯০ সাল পর্যন্ত, ''সুপার সোলস'' (১৯৮২), ''কলেজের করিডোরে'' (১৯৮৫), ''মানুষ মাটির কাছাকাছি'' (১৯৮৭) এবং ''ইস্ট অ্যান্ড ওয়েস্ট'' (১৯৮৮) এই চারটি অ্যালবামে কাজ করেছিল। ১৯৯১ সালের ৫ই এপ্রিল সেতিনি তার নিজের ব্যান্ড লিটল রিভার ব্যান্ড গঠন করে, যা পরবর্তীকালে [[এল আর বি|লাভ রান্স ব্লাইন্ড]] নামে বা সংক্ষেপে এল আর বি নামে জনপ্রিয়তা লাভ করে। তিনি তার মৃত্যু অবধি ২০১৮ সাল পর্যন্ত ২৭ বছর ধরে ব্যান্ডটির সাথেসঙ্গে ছিলো।ছিলেন। একজন একক শিল্পী হিসেবেও তিনি সফলতা পেয়েছিল। তার প্রথম একক অ্যালবাম ''রক্ত গোলাপ'', যা ১৯৮৬ সালের সেপ্টেম্বরসেপ্টেম্বরে মাসেপ্রকাশিত বের হয়েছিল। তারহয়। দ্বিতীয় অ্যালবাম ''ময়না'' (১৯৮৮) দিয়ে, তিনি তার একক সেকর্মজীবনের সফলতা অর্জন করেকরেন এবং পরে ''কষ্ট'' (১৯৯৫) বেরঅ্যালবামটি করেপ্রকাশ করেন, যা প্রচুর সফলতা অর্জন করে। ২০০৭ সালে সেতিনি দেশেদেশের প্রথম বাদ্যযন্ত্রগত অ্যালবাম ''সাউন্ড অফ সাইলেন্স'' প্রকাশ করে।করেন।
 
বাচ্চু এল আর বি'র সাথে এবং একজন একক শিল্পী হিসেবে প্রচুর অ্যালবাম বিক্রয় করেছেন। বাচ্চু বাংলাদেশে একজন অন্যতম সেরা গীটারবাদরক এবং অন্যতম প্রভাবশালী গীটারবাদক। ''দ্যা টপ টেনস'' তাকে বাংলাদেশের "শ্রেষ্ঠ ১০ জন গীটারবাদক" এর তালিকায় ২য় স্হানে দিয়েছেন (শুধুমাত্র [[ওয়ারফেজ]] এর ইব্রাহীম আহমেদ কমল এর পিছনে)। এল আর বি'র সাথে সে ছয়টি [[মেরিল প্রথম আলো পুরস্কার]] এবং একটি [[সিটিসেল-চ্যানেল আই মিউজিক অ্যাওয়ার্ডস]] জিতেছেন। ২০০৪ সালে বাচসাস পুরস্কার জিতেছিলেন সেরা পুরুষ ভোকাল বিভাগে। ২০১৭ সালে সে টেলে সিনে আজীবন সম্মাননা পুরস্কার জিতেছিলেন।
 
বাচ্চু তার বান্ধবী ফেরদৌস চন্দনা'কে বিয়ে করেছিলেন ১৯৯১ সালের ৩১শে জানুয়ারিতে। তাদের দু'টি সন্তান আছে। মেয়ে ফাইরুজ সাফরা আইয়ুব এবং ছেলে আহনাফ তাজওযার আইয়ুব। ছয় বছর ধরে ফুসফুসে পানি জমার অসুস্থতায় ভোগার পর ২০১৮ সালের অক্টোবর মাসে হৃদরোগে তিনি নিজবাসায় ঢাকায় মারা যান। মৃত্যুর দুইদিন আগে সে [[রংপুর]]ে তার শেষ অনুষ্ঠান করেছিল। তাকে চট্টগ্রামের চৈতন্য গলি'তে তাদের পারিবারিক কবর স্হানেকবরস্থানে তার মায়ের কবরের পাশে দাফন করা হয়। সে বাংলাদেশের অন্যতম ধনী তারকা ছিলেন। মৃত্যুর সময় তার ব্যাংকে ১৬ কোটি ৭০ লক্ষ টাকা জমা ছিল।
 
==প্রাথমিক জীবন==