'''ঈশ্বর''' হলহলো জাগতিক [[ক্ষমতা]]র সর্বোচ্চ অবস্থানে অবস্থানকারী কোনকোনো [[অস্তিত্ব]] । অনেকের মতে, এই [[মহাবিশ্ব|মহাবিশ্বের]] [[জীব]] ও [[জড়]] সমস্তকিছুরসমস্ত কিছুর [[সৃষ্টিকর্তা]] ও নিয়ন্ত্রক আছে বলে মনে করা হয় । এ [[অস্তিত্ব|অস্তিত্বে]] [[বিশ্বাসী]]গণ '''ঈশ্বরে'''র [[উপাসনা]] করে, তাদেরকে [[আস্তিক]] বলা হয় ।হয়। আর অনেকে এ ধারণাকে অস্বীকার করে, এদেরকে বলা হয় [[নাস্তিক]]।
[[আস্তিক]] [[সমাজ|সমাজে]] , ঈশ্বরের ধারণা [[ধর্ম]] , [[ভাষা]] ও [[সংষ্কৃতিসংস্কৃতি]]ভেদে নানারূপী । [[ভাষা]]ভেদে একে [[ইংরেজি ভাষা]] ভাষায়য় '''গড''' , [[আরবি]][[ভাষা]]য় '''[[আল্লাহ]]''' এবং [[বাংলা]] ও [[সংষ্কৃতসংস্কৃত]] [[ভাষা]]য়ভাষায় '''ঈশ্বর''' ইত্যাদি [[শব্দ]] ব্যবহৃত হয় ।হয়।
[[সর্বেশ্বরবাদ]] ও [[একেশ্বরবাদ]] হলহলো ঈশ্বরবাদের প্রধান দুটি শাখা । [[সর্বেশ্বরবাদ|সর্বেশ্বরবাদে]] [[ক্ষমতা]]র তারতম্য অণুযায়ীঅনুযায়ী একাধিক '''ঈশ্বর''' বা অনেক সময় ঐশ্বরিক সমাজে [[বিশ্বাস]] করা হয় এবং [[প্রতিমা]] '''[[প্রতিকৃতি]] [[আকার|আকারে]]''' পরোক্ষভাবে এর [[উপাসনা]] করা হয় । আর শুধুমাত্র একজন '''সার্বভৌম ঈশ্বরে'''র ধারণাকে বলা হয় [[একেশ্বরবাদ]] ।