দক্ষিণ কোরিয়ার ইতিহাস: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
পৃষ্ঠাকে '{{কাজ চলছে/২০১৯}} <br />' দিয়ে প্রতিস্থাপিত করা হল
ট্যাগ: প্রতিস্থাপিত দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
হুমায়ুন হায়াত-এর সম্পাদিত সংস্করণ হতে Rifat1 Kabir2-এর সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্করণে ফেরত
ট্যাগ: পুনর্বহাল
১ নং লাইন:
{{কাজ চলছে/২০১৯}}
১৯৪৮ সালের ১৫ আগস্ট স্বাধীনতা লাভের মধ্য দিয়ে [[দক্ষিণ কোরিয়া]]র ইতিহাস আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হয়।
<br />
 
[[দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ]] শেষে ১৯৪৫ সালে কোরিয়াকে প্রশাসনিকভাবে ভাগ করা হয়। যেহেতু দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ চলাকালীন কোরিয়া জাপানের শাসনাধীন এলাকা ছিল, তাই কোরিয়া আনুষ্ঠানিকভাবে মিত্রবাহিনীর বিপক্ষে যুদ্ধে অংশ নিতে হয়েছিল। জাপানের নিঃশর্ত আত্মসমর্পণের পর (জার্মানির চারটি অঞ্চলের মতো) কোরিয়াকে দুইটি অধীভুক্ত অঞ্চলে ভাগ করা হয়। ৩৮ ডিগ্রি অক্ষরেখা বরাবর কোরিয়া উপদ্বীপের দক্ষিণ ভাগের শাসনভার নেয় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র আর উত্তর ভাগ শাসনের অধিকার পায় সোভিয়েত ইউনিয়ন। জার্মানির মতোই কোরিয়ার এই বিভাগ ক্ষণস্থায়ী হওয়ার কথা ছিল; [[মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র]], [[যুক্তরাজ্য]] , [[সোভিয়েত ইউনিয়ন]] ও [[চীন]] প্রজাতন্ত্র মিলে এই উপদ্বীপে একক সরকার ব্যবস্থা প্রবর্তন করতে পারলে জনগণ ঐক্যবদ্ধ কোরিয়াকেই ফিরে পেত।
 
কিন্তু দুই পক্ষ কোরিয়ায় যৌথ তত্ত্বাবধায়ক সরকার প্রতিষ্ঠার ব্যাপারে একমত হতে পারেনি। এর ফলে ১৯৪৮ সালে দুইটি পৃথক সরকার প্রতিষ্ঠিত হয়- কমিউনিস্টপন্থী গণতান্ত্রিক গণপ্রজাতন্ত্রী কোরিয়া (ডিপিআরকে) এবং পশ্চিমাঘেঁষা প্রথম কোরিয়া প্রজাতন্ত্র । উভয় সরকারই নিজেদের পুরো কোরিয়ার বৈধ সরকার বলে দাবি করে। ১৯৫০ সালের ২৫ জুন কোরীয় যুদ্ধ বাঁধে। অনেক ধ্বংসযজ্ঞের পর ১৯৫৩ সালের ২৭ জুলাই যুদ্ধ শেষ হয়। যেহেতু ডিপিআরকে বা কোরিয়ান প্রজাতন্ত্রের কেউই বিভক্ত কোরিয়ার অপর অংশ জয় করতে পারেনি, ১৯৪৮ সালের স্থিতাবস্থা পুনঃপ্রবর্তিত হয়। কোরিয়া উপদ্বীপ [[কোরীয় অসামরিকীকৃত অঞ্চল]] এবং উত্তর ও দক্ষিণ কোরিয়ায় বিভক্ত হয় ; দুই কোরিয়ায় পৃথক দুইটি স্থিতিশীল সরকার প্রতিষ্ঠিত হয়।