এরিক হোলিস: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
Suvray (আলোচনা | অবদান)
পরিমার্জিত রূপ!
৬৪ নং লাইন:
১৯৩৪-৩৫ মৌসুম থেকে ১৯৫০-৫১ মৌসুম পর্যন্ত মেরিলেবোন ক্রিকেট ক্লাবের (এমসিসি) প্রতিনিধিত্ব করেছেন।<ref>{{বই উদ্ধৃতি |শেষাংশ=ACS |প্রথমাংশ= |লেখক-সংযোগ=Association of Cricket Statisticians and Historians |শিরোনাম=A Guide to First-Class Cricket Matches Played in the British Isles |বছর=1982 |প্রকাশক=ACS |অবস্থান=Nottingham |আইএসবিএন=}}</ref><ref name="CA316">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://cricketarchive.com/Archive/Teams/0/206/Players.html |প্রকাশক=CricketArchive |শিরোনাম=Marylebone Cricket Club Players |সংগ্রহের-তারিখ=2 January 2017}}</ref> এ সময়ে তিনি এমসিসি দলের ১৯৩৪-৩৫ মৌসুমে ওয়েস্ট ইন্ডিজ এবং ১৯৫০-৫১ মৌসুমে অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ড গমন করেন।
 
শীর্ষে অবস্থানকালে তিনি ইংল্যান্ডের সেরা বোলারদের অন্যতম ছিলেন। [[মেরিলেবোন ক্রিকেট ক্লাব|এমসিসি]] ইচ্ছাকৃতভাবে তাঁকে [[অস্ট্রেলিয়া জাতীয় ক্রিকেট দল|অস্ট্রেলিয়া]] সফরে নেয়নি। ১৯৪৬ সালে ওয়ারউইকশায়ার দলকে টেনে তুলে ধরার আপ্রাণ চেষ্টা চালান ও দেশের শীর্ষস্থানীয় উইকেট সংগ্রাহকে পরিণত হন। ঐ বছর তুলনামূলকভাবে অনুপযোগী পিচে কোন ফিল্ডারের প্রত্যক্ষ সহযোগিতা ছাড়াই দশ উইকেটের সবগুলো লাভ করেন। [[Nottinghamshireনটিংহ্যামশায়ার Countyকাউন্টি Cricketক্রিকেট Clubক্লাব|নটিংহ্যামশায়ারের]] বিপক্ষে অনুষ্ঠিত ঐ খেলায় তিনি সাতজনকে বোল্ড ও তিনজনকে [[লেগ বিফোর উইকেট|এলবিডব্লিউ]] করেন।<ref name="Cap"/>
 
১৯৪৭ সালে তাঁর খারাপ সময় কাটে। তবে ১৯৪৮ সালে স্বরূপ ধারন করেন। একমাত্র বোলার হিসেবে অস্ট্রেলীয় ব্যাটসম্যানদের বিপক্ষে তাঁকে সম্ভাব্যরূপে গণ্য করা হতো। নিজস্ব দ্বিতীয় বলেই [[ডোনাল্ড ব্র্যাডম্যান|ডোনাল্ড ব্র্যাডম্যানের]] খেলোয়াড়ী জীবনের চূড়ান্ত টেস্ট ইনিংসে [[শূন্য রান|শূন্য]] রানে বোল্ড করে স্মরণীয় হয়ে রয়েছেন তিনি। তখন ব্র্যাডম্যানের টেস্ট [[ব্যাটিং গড়]] ১০০.০০ হবার জন্য দরকার ছিল কেবলমাত্র চার রানের। পাশাপাশি ওভাল টেস্টে শক্তিশালী ব্যাটিং দলের বিপক্ষে ১০৭ রান দিয়ে ৮ উইকেট তুলে নেন। I
 
১৯৪৯ সালে [[নিউজিল্যান্ড জাতীয় ক্রিকেট দল|নিউজিল্যান্ডের]] বিপক্ষে চার-টেস্টে গড়া সিরিজের সবকটি টেস্টেই তিনি অংশগ্রহণ করেন। তবে পীচে তাঁর বোলিংয়ের কার্যকারিতা প্রকাশ পায়নি। ১৯৫১ সাল থেকে ইংরেজ বোলিং আক্রমণ কিছুটা দ্বিতীয়-বিশ্বযুদ্ধোত্তর পর্যায়ে চলে গেলেও তিনি আর টেস্টে অংশগ্রহণের জন্য উপযুক্তরূপে বিবেচিত হননি। তাস্বত্ত্বেও ১৯৫১ সালে ওয়ারউইকশারের [[কাউন্টি চ্যাম্পিয়নশীপ|কাউন্টি চ্যাম্পিয়নশীপের]] শিরোপা বিজয়ে প্রধান ভূমিকা অবলম্বন করেছিলেন।