সত্যেন্দ্রনাথ বসু (বিপ্লবী): সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
Rajmohal (আলোচনা | অবদান)
সমাপ্ত
ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
১৮ নং লাইন:
}}
{{অনুশীলন সমিতি}}
'''সত্যেন্দ্রনাথ বসু''', ({{lang-en|Sattendranath Bose}}) (৩০ জুলাই ১৮৮২ - ২২ নভেম্বর, ১৯০৮) ছিলেন [[ভারতীয় উপমহাদেশ|ভারতীয় উপমহাদেশের]] [[ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতা আন্দোলন|ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতা আন্দোলনের]] একজন অন্যতম ব্যক্তিত্ব এবং অগ্নিযুগের [[বিপ্লব|বিপ্লবী]]। [[আলিপুর বোমা মামলা|আলিপুর বোমা মামলার]] [[রাজসাক্ষী]] নরেন গোঁসাইকে গুলি করে হত্যা করার জন্য ২৩ নভেম্বর, ১৯০৮ সনে সত্যেন্দ্রনাথ বসুর প্রেসিডেন্সি জেলে ফাঁসি হয়।<ref name="ত্রৈলোক্যনাথ">[[ত্রৈলোক্যনাথ চক্রবর্তী]], ''জেলে ত্রিশ বছর, পাক-ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রাম'', ধ্রুপদ সাহিত্যাঙ্গন, ঢাকা, ঢাকা বইমেলা ২০০৪, পৃষ্ঠা ১৭৯।</ref><ref name="সংসদ">সুবোধ সেনগুপ্ত ও অঞ্জলি বসু সম্পাদিত, ''সংসদ বাঙালি চরিতাভিধান'', প্রথম খণ্ড, সাহিত্য সংসদ, কলকাতা, দ্বিতীয় মুদ্রণঃ নভেম্বর ২০১৩, পৃষ্ঠা ৭৫৮, {{আইএসবিএন|978-81-7955-135-6}}</ref>
 
==জন্ম==
তিনি ছিলেন মনিষী [[রাজনারায়ণ বসু|রাজনারায়ণ বসুর]] ভ্রাতুষ্পুত্র। তাঁর পিতার নাম অভয়চরণ বসু। তিনি মেদিনীপুর জেলায় জন্মগ্রহণ করেন।<ref name="সংসদ"/>
 
==বিপ্লবী কর্মকাণ্ড==
তাঁর অগ্রজ জ্ঞানেন্দ্রনাথ এবং রাজনারায়ণ বসুর প্রভাবে মেদিনীপুরে ১৯০২ সালে একটি গুপ্ত বিপ্লবী সংগঠন গড়ে উঠেছিলো। সেই সংগঠনের নেতা ছিলেন [[হেমচন্দ্র কানুনগো|হেমচন্দ্র দাস কানুনগো]] এবং সত্যেন্দ্রনাথ ছিলেন তাঁর সহকারী। ১৯০৫ সালে বঙ্গভঙ্গ আন্দোলনের সময় তিনি "ছাত্রভাণ্ডার" গড়ে তোলেন। এখানে তাঁত, ব্যায়ামচর্চা ইত্যাদির আড়ালে বিপ্লবীদের ঘাঁটি তৈরি হয়। বীর [[ক্ষুদিরাম বসু]] তাঁর সাহায্যে বিপ্লবী দলভুক্ত হয়ে এখানে আশ্রয় পান। ক্ষুদিরাম তাঁরই নির্দেশে "সোনার বাংলা" শীর্ষক বিপ্লবাত্মক ইশতেহার বিলি করে গ্রেপ্তার হন।<ref name="সংসদ"/>
 
==তথ্যসূত্র==