বেদব্যাস: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
২২ নং লাইন:
 
== অষ্টাদশ মহাপুরাণ ও উপপুরাণ এর রচয়িতা ==
ব্যাসদেব অষ্টাদশ মহা[[পুরাণ]] ও উপ[[পুরাণ]] রচনা করে খ্যাতি অর্জন করেন । বেদান্তদর্শন রচনাও ব্যাসদেব অন্যতম কৃতিত্ব। কিন্তু এই পুরাণগুলি ব্যাসদেবের রচিত কিনা সে বিষয়ে যথেষ্ট সন্দেহ বর্তমান , কারণ মহর্ষি বেদব্যাস এর পুত্র শ্রী শুকদেব কুরুক্ষেত্রের যুদ্ধ অর্থাৎ মহাভারত যুদ্ধ হোয়ার পূর্বেই দেহ ত্যাগ করেছেন । এই ঘটনাটি মহাভারত মহাকাব্যের শান্তি পর্ব 332 থেকে 333 নম্বর অধ্যায়ে বর্ণিত আছে । তার যে পুত্র আগেই মারা গিয়েছেন তিনি আবার কি করে তার বহু বছর পরে ভাগবত শোনাতে পারেন সুতরাং ব্যাসদেব এই পুরান গুলি রচনা করেন নি । মহর্ষি বেদব্যাস আত্মজ্ঞানী ব্রহ্মজ্ঞানী পন্ডিত ছিলেন, তিনি কিভাবে পুরাণ রচনা করতে পারেন কারণ এই পুরান গুলিকে একে অপরের বিরুদ্ধে মত পোষণ হয়েছে । শুধু তাই নয় এই পুরান গুলি গাঁজাখুরি কাহিনী দিয়ে ভর্তি যা কেবল রূপকথার গল্পে এই ভালো লাগে ।
ব্যাসদেব অষ্টাদশ মহা[[পুরাণ]] ও উপ[[পুরাণ]] রচনা করে খ্যাতি অর্জন করেন । বেদান্তদর্শন রচনাও ব্যাসদেব অন্যতম কৃতিত্ব।
 
== ভাগবত পুরাণের রচয়িতা ==
[[বিষ্ণু]] অবতার ও [[কৃষ্ণ]] জীবনকথা নিয়ে রচিত ব্যাসদেবের এই অনবদ্য রচনায় মোট বারোটি স্কন্দ (সর্গ) ও প্রায় ১৮,০০০ শ্লোকে রয়েছে। হিন্দু সমাজে সুপরিচিত বহু উপকথার উৎস [[ভাগবত পুরাণ]]।