ভক্তি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
1টি উৎস উদ্ধার করা হল ও 0টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল। #IABot (v2.0beta14) |
|||
১ নং লাইন:
{{Triple image|right|Shiva-nataraja.jpg|92|Vishnu.jpg|108|Mahadevi.jpg|99|[[শিব]], [[বিষ্ণু]], ও [[মহাশক্তি|মহাশক্তির]] অন্যতম প্রধান রূপ সপরিবারী [[দুর্গা]]}}
'''ভক্তি''' ([[সংস্কৃত]]: भक्ति) [[হিন্দুধর্ম|হিন্দুধর্মে]] [[উপাসনা]] তথা [[আরাধনা]]র একটি বিশেষ রীতি । [[পূজ্য|পূজনীয়]] [[দেবতা]] বা [[ব্যক্তি]]র প্রতি বিশেষ [[অনুরাগ]] বা [[প্রেম]]কেই '''ভক্তি''' বলা হয়।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|
ভক্তিবাদ ঈশ্বরপ্রেমকে প্রথা ও আচার-অনুষ্ঠানের ঊর্ধ্বে স্থান দেয়। ঈশ্বর ও মানুষের মধ্যে প্রেমিক-প্রেমিকা, বন্ধু, পিতামাতা-সন্তান, ও প্রভু-ভৃত্য ইত্যাদি মানবিক সম্পর্ক ভক্তিবাদের প্রধান স্তম্ভ।<ref name="Cutler">{{বই উদ্ধৃতি|
|
|
|
|
|পাতাসমূহ=128
|
}}</ref> ঈশ্বরের নিরাকার রূপ,<ref>Prentiss, p. 21.</ref> বা গুরুর প্রতি ভক্তি (''গুরুভক্তি'') ভক্তিবাদের অঙ্গ।<ref>{{বই উদ্ধৃতি|
[[ভগবদ্গীতা]] প্রথম ধর্মগ্রন্থ যেখানে ''"ভক্তি"'' শব্দটিকে প্রথম ধর্মীয় পথ অর্থে উল্লেখ করা হয়।<ref>Prentiss, p. 5,</ref> এর বিস্তারিত ব্যাখ্যা দেওয়া হয় [[ভাগবত পুরাণ|ভাগবত পুরাণে]]।<ref name="Cutler" /> [[ভক্তি আন্দোলন|ভক্তি আন্দোলনের]] কালে দক্ষিণ ভারত থেকে ভক্তিবাদের উত্থান ঘটে। এই ভক্তিবাদের প্রবক্তারা ছিলেন বৈষ্ণব [[অলবর]] (খ্রিষ্টীয় ষষ্ঠ থেকে নবম শতাব্দী) ও শৈব [[নায়নার]] (খ্রিষ্টীয় পঞ্চম থেকে দশম শতাব্দী) সম্প্রদায়ভুক্ত। ভক্তিবাদ ও ভক্তিবাদী সাহিত্য সমগ্র ভারতে ছড়িয়ে দেওয়ার পিছনে এঁরাই ছিলেন প্রধান অনুপ্রেরণা। খ্রিষ্টীয় দ্বাদশ থেকে অষ্টাদশ শতাব্দীর মধ্যবর্তী সময়ে ভক্তি আন্দোলন সমগ্র ভারতেই বিস্তার লাভ করেছিল।<ref name="Flood">{{বই উদ্ধৃতি|
== পাদটীকা ==
|