প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর (বাংলাদেশ): সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

১৮৬১ খ্রিস্টাব্দে ব্রিটিশ শাসনামলে ''আর্কিওলজিক্যাল সার্ভে অফ ইন্ডিয়া'' নামে এই প্রতিষ্ঠানটি যাত্রা করে। ১৯৭১-এ বাংলাদেশ স্বাধীন হবার পর [[ঢাকা|ঢাকায়]] এর কার্যালয় স্থাপিত হয়।<ref name="doa">''[http://www.archaeology.gov.bd/ Department of Archaeology, Bangladesh]'', গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার। পরিদর্শনের তারিখ: ২৯ জুন ২০১৩ খ্রিস্টাব্দ।</ref> ১৯৮৩ সালে বিভাগীয় পুর্নবিন্যাসের মাধ্যমে ঢাকায় প্রধান দপ্তরসহ ৪টি বিভাগে আঞ্চলিক অফিস প্রতিষ্ঠা করা হয়। এ ছাড়া অধিদপ্তরের অধীনে ১৭টি২০ টি [[প্রত্নতাত্ত্বিক জাদুঘর]] রয়েছে। এ অধিদপ্তর দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা প্রাচীন সংস্কৃতি চিহ্নের আবিস্কারের মাধ্যমে ইতিহাস পুনরুদ্ধার এবং আবিস্কৃত স্থাপত্যিক কাঠামোর সংস্কার সংরক্ষণ ও প্রদর্শনের কাজ করে থাকে।<ref name="archaeology.gov.bd">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.archaeology.gov.bd/|শিরোনাম=Department of Archaeology-Government of the People's Republic of Bangladesh - প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর-গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার|প্রকাশক=}}</ref>

বাংলাদেশ প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর, বাংলাদেশের পুরাতাত্ত্বিক নির্দশনসমূহের তালিকা প্রণয়নসহ তাদের রক্ষণাবেক্ষণে কাজ করে থাকে। বর্তমানে (জুন ২০১৬২০১৮) ৪৫২টি৫০১ টি সংরক্ষিত পুরাকীর্তি রয়েছে এই অধিদপ্তরের অধীনে। তন্মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল [[মহাস্থানগড়]], [[ময়নামতী|ময়নামতি]], [[পাহাড়পুর বৌদ্ধ বিহার]], [[সীতাকোট বিহার]], [[কান্তজীর মন্দির]], [[ছোট সোনা মসজিদ]], [[ষাট গম্বুজ মসজিদ]], [[ভাসু বিহার|ভাসুবিহার]], [[বিহার ও বারবাজার]], [[লালবাগের কেল্লা|লালবাগ দুর্গ]]। তন্মধ্যে পাহাড়পুর বৌদ্ধ বিহার ও ষাট গম্বুজ মসজিদ [[বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান]] হিসেবে মর্যাদা পেয়েছে।<ref name="archaeology.gov.bd"/>

বর্তমানে বাংলাদেশ প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তরের অন্তর্গত মোট ১৭২০ টি জাদুঘর রয়েছে।<ref>http://www.archaeology.gov.bd/site/page/46a886e4-0d38-4c9b-9c40-444783026e21/%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A7%81%E0%A6%98%E0%A6%B0-%E0%A6%B8%E0%A6%AE%E0%A7%82%E0%A6%B9</ref>