গুপ্তধন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
বিষয়শ্রেণীতে যোগ করা হয়েছে ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
|||
৬ নং লাইন:
| genre=ছোটগল্প
}}
'''গুপ্তধন''' রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রচিত একটি ছোটগল্প।<ref>http://bn.banglapedia.org/index.php?title=ছোটগল্প</ref><ref>https://www.samakal.com/print/1808336/print</ref> ছোটগল্পটি প্রথম '''বঙ্গভাষা''' পত্রিকার ১৩১১ বঙ্গাব্দের কার্তিক সংখ্যার ছাপা হয় পরে এটি গল্পগুচ্ছে সংকলিত হয়।<ref>https://www.goodreads.com/book/show/15841419#</ref>
==কাহিনি সংক্ষেপ==
মৃত্যুঞ্জয়ের বাবা শ্যামাপদ একদা এক সন্ন্যাসীকে সেবা করার পর সন্ন্যাসী তুষ্ট হয়ে তাকে গুপ্তধনের নকশা দেয়। কিন্তু, সে নকশার রহস্য বোঝা বেশ কঠিন। সন্ন্যাসী আরো বলে যে, নকশার সংকেত তাদের বংশের একজন একদিন ভেদ করতে পারবে।
বছরের পর বছর চলে যায়। শ্যামাপদ চাকরি ছেড়ে দেয়। কিন্তু, সে রহস্য উদঘাটন করতে পারে না। অবস্থা হীনতর হতে থাকে। একদিন শ্যামাপদ মারা যায়। তারপর, গুপ্তলিখনটির অধিকারী হয় তার বড়ছেলে মৃত্যুঞ্জয়
একদিন মৃত্যুঞ্জয় দেখে পূজার ঘর থেকে সন্ন্যাসী প্রদত্ত কাগজটি গায়েব হয়ে গিয়েছে। তখন সে পূজার ঘর থেকে বের হতেই এক সন্ন্যাসীর দেখা পায়, যে তাকে খোয়া যাওয়া জিনিসের জন্য দুঃখ করতে মানা করে। মৃত্যুঞ্জয় সেদিন সন্ন্যাসীর সেবা করল। সকালে উঠে সে দেখে যে, সন্ন্যাসী হাওয়া। অতঃপর সে তাকে অনুসরণ করতে শুরু করল।
এক বছর পথে কেটে গেল। একসময় সে ধারাগোল গ্রামে উপস্থিত হল। সে গ্রামে একদিন রাতের বেলায় স্বপ্নে সন্ন্যাসী প্রদত্ত কাগজের রহস্য উদঘাটিত হয়। সে বুঝল, এই গ্রামেই গুপ্তধন আছে।
সে গ্রামের জঙ্গলের ভিতরে যেয়ে সন্ন্যাসীকে সেই কাগজটি দেখে মাপজোখ করতে দেখে। এতে সে ঈর্ষান্বিত হয়। একসময় সে সন্ন্যাসীকে আক্রমণ করে। সন্ন্যাসী বুঝে, মৃত্যুঞ্জয় জাগতিক মায়ায় আবদ্ধ। সন্ন্যাসী তাকে বলে সেই তার কাকা শংকর। সেই আরো বলে সে নিজের জন্য এই সম্পদ নিবে না কেন না সে জাগতিক মোহমায়া মুক্ত।
২১ নং লাইন:
==তথ্যসূত্র==
[[বিষয়শ্রেণী:ছোটগল্প]]
|