গাংনী উপজেলা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
2টি উৎস উদ্ধার করা হল ও 1টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল। #IABot (v2.0beta10ehf1) |
||
২২ নং লাইন:
|মোট_আয়তন = ৩৪৪.৪৭
|আয়তন_টীকা =
|জনসংখ্যার_পাদটীকা = <ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |ইউআরএল= http://gangni.meherpur.gov.bd/node/1061345 |
|মোট_জনসংখ্যা = ২,৯৯,৬০৭
|এই_অনুযায়ী_জনসংখ্যা = ২০১১
৩৩ নং লাইন:
|পাদটীকা =
}}
'''গাংনী''' বাংলাদেশের [[মেহেরপুর জেলা]]র অন্তর্গত একটি [[উপজেলা]]। [[১৯৮৪]] সালের [[২৪ ফেব্রুয়ারি]] একে উপজেলা হিসেবে ঘোষণা করা হয়।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |ইউআরএল= http://gangni.meherpur.gov.bd/node/812434-উপজেলা-প্রশাসনের-পটভূমি |
== অবস্থান ও পরিচিতি ==
গাংনী নামের সাথে যুক্ত হয়ে আছে এ অঞ্চলের ভৌগোলিক পরিবেশের পরিচয়। গাংনী পদটিই এখানে প্রধান। নদী বা নদীর মৃতপ্রায় ধারাকে এ এলাকার মানুষ গাং বা গাঙ বলে। অনুমান করা হয় যে, গাঙ্গেয় অববাহিকার এ এলাকায় প্রথম বসতি স্থাপনকারী মানুষেরা অন্যদের বসবাসে উদ্বুদ্ধ করার জন্য ‘এ এলাকায় গাং অর্থাৎ নদী নেই’- এমন ঘোষণা দেয়। ‘গাং নেই’ পরবর্তীকালে হয়ে যায়- ‘গাংনী’। এ এলাকার মানুষেরা নেই বুঝাতে ‘নি’ উচ্চারণ করে। গাংনী নামকরণে ভিন্ন আর একটি যুক্তিও পাওয়া যায়। পশ্চিমে কাজলা নদী এবং পূর্বে মাথাভাঙ্গা নদীর মধ্যবর্তী দোয়ার অঞ্চলে এ থানার অবস্থান। সেই অর্থে এ নদীর প্রধান উৎস গঙ্গা। গঙ্গার কন্যা মনে করার কারণে খরস্রোতা মাথাভাঙ্গাকে একসময় এ এলাকার মানুষ ‘গাংগীনি’ বলে ডাকত। গাংগীনি থেকে গাঙ্গনী বা গাংনী শব্দের উৎপত্তি। গাংনী নামকরণে মুলত এ অঞ্চলের নদী সম্পৃক্ততার পরিচয় ফুটে উঠেছে।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |ইউআরএল= http://gangni.meherpur.gov.bd/node/810780 |
এই উপজেলার উত্তরে [[দৌলতপুর উপজেলা, কুষ্টিয়া|দৌলতপুর উপজেলা]], দক্ষিণে [[আলমডাঙ্গা উপজেলা]] ও [[মেহেরপুর সদর উপজেলা]], পূর্বে [[দৌলতপুর উপজেলা, কুষ্টিয়া|দৌলতপুর উপজেলা]], [[আলমডাঙ্গা উপজেলা]] ও [[মিরপুর উপজেলা]], পশ্চিমে [[মেহেরপুর সদর উপজেলা]] ও ভারতের [[পশ্চিমবঙ্গ]]।
| |||