আবুল বরকত স্মৃতি জাদুঘর: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Ferdous (আলোচনা | অবদান)
Ferdous (আলোচনা | অবদান)
১১ নং লাইন:
 
==বর্ণনা==
বরকতের জন্ম ১৯২৮ সালে মুর্শিদাবাদে। ১৯৪৮ সালে ভর্তি হয়েছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞানে। স্নাতক ডিগ্রি লাভ করেন ১৯৫১ সালে। বায়ান্নর একুশে ফেব্রুয়ারিতে প্রতিবাদ মিছিলে যোগ দিয়ে তিনি শহীদ হন।
পলাশীর মোড় থেকেই চোখে পড়ে দোতলা দৃষ্টিনন্দন ভবন জহুরুল হক হল যার পেছনের গেট দিয়ে ঢুকলেই হাতের বাঁয়ে এই জাদুঘর। বরকতের ব্যক্তিগত ছবি, চিঠি, ব্যবহৃত জিনিসপত্র, মরণোত্তর একুশে পদক, বিশ্ববিদ্যালয়ের সনদ ছাড়াও ভাষা আন্দোলনের নানা সংগ্রহ দিয়ে সাজানো হয়েছে জাদুঘর। দোতলায় আছে একটি পাঠাগার। সেখানে মুক্তিযুদ্ধ ও ভাষা আন্দোলনের ওপর বাংলাদেশে প্রকাশিত দলিল ও বইপত্রও আছে। জাদুঘরটি দর্শনার্থীদের জন্য [[রবিবার]] থেকে [[বৃহস্পতিবার]] সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত খোলা থাকে।
 
পলাশীর মোড় থেকেই চোখে পড়ে দোতলা দৃষ্টিনন্দন ভবন জহুরুল হক হল যার পেছনের গেট দিয়ে ঢুকলেই হাতের বাঁয়ে এই জাদুঘর। বরকতের ব্যক্তিগত ছবি, চিঠি, ব্যবহৃত জিনিসপত্র, মরণোত্তর একুশে পদক, বিশ্ববিদ্যালয়ের সনদ ছাড়াও ভাষা আন্দোলনের নানা সংগ্রহ দিয়ে সাজানো হয়েছে জাদুঘর।<ref>{{সংবাদ দোতলায়উদ্ধৃতি আছে|শিরোনাম=পূর্ণাঙ্গ একটিরূপ পাঠাগার।পাচ্ছে সেখানেবরকত মুক্তিযুদ্ধস্মৃতি জাদুঘর ভাষা|ইউআরএল=http://www.kalerkantho.com/amp/print-edition/first-page/2016/02/05/321309 আন্দোলনের|সংগ্রহের-তারিখ=১৬ ওপর বাংলাদেশে প্রকাশিত দলিল ও বইপত্রও আছে। জাদুঘরটি দর্শনার্থীদের জন্য [[রবিবার]] থেকে [[বৃহস্পতিবার]] সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত খোলা থাকে।জানুয়ারি ২০১৯}}</ref>
 
দোতলায় আছে একটি পাঠাগার। সেখানে মুক্তিযুদ্ধ ও ভাষা আন্দোলনের ওপর বাংলাদেশে প্রকাশিত দলিল ও বইপত্রও আছে। জাদুঘরটি দর্শনার্থীদের জন্য [[রবিবার]] থেকে [[বৃহস্পতিবার]] সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত খোলা থাকে।
 
==সংগ্রহ==
স্মৃতিফলক পার হয়ে ভেতরে ঢোকার পরে দেয়ালে বিশাল ক্যানভাসে আঁকা ভাষা আন্দোলনের ইতিহাস, ‘রাষ্ট্রভাষা বাংলা চাই’ দাবিতে ছাত্রদের মিছিল। মিছিলে সরকারি বাহিনীর গুলিবর্ষণ। গুলিতে শহীদ ও তাঁদের স্মরণে প্রথম শহীদ মিনার এবং তারপর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার, শ্রদ্ধাঞ্জলি ও প্রভাতফেরি। ডান পাশে নিদর্শন ও আলোকচিত্র। নিদর্শনের মধ্যে রয়েছে ভাষাশহীদ আবুল বরকতের ব্যবহৃত একটি খেলনা, তিনটি কাপ-পিরিচ, বাবাকে লেখা বরকতের তিনটি চিঠি, বরকতের ডিগ্রির সনদ। সংগ্রহশালায় রাষ্ট্রভাষা বাংলার দাবিতে ১৯৪৮ সালের ১১ মার্চের ছাত্র আন্দোলন থেকে শুরু করে ১৯৫২ সালের আন্দোলন, ২১ ফেব্রুয়ারি বরকতের কবরে তাঁর বাবা-মায়ের শ্রদ্ধাঞ্জলি, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রীদের প্রভাতফেরি, মাওলানা ভাসানী ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রভাতফেরির ছবি, একুশের গানসহ নানা ঘটনার আলোকচিত্র রয়েছে।