বিসিএস পরীক্ষা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
→‎বহিঃসংযোগ: বানান সংশোধন
১ নং লাইন:
'''বিসিএস পরীক্ষা''' বা '''বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস পরীক্ষা''' হল দেশব্যাপী পরিচালিত একটি প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষারপরীক্ষা যা, বাংলাদেশ পাবলিক সার্ভিস কমিশন (বিপিএসসি) কর্তৃক  [[বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস|বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিসের]] বিসিএস (প্রশাসন), বিসিএস (কর), বিসিএস (পররাষ্ট্র) ও বিসিএস (পুলিশ) সহ ২৭ পদে কর্মী নিয়োগের  জন্য পরিচালিত হয়।<ref name="bpsc">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.bpsc.gov.bd/site/page/4bc95017-18d6-412b-8c4f-76d3e1599d8e/বিসিএস-পরীক্ষা|শিরোনাম=বিসিএস পরীক্ষা |প্রকাশক= বাংলাদেশ সরকারী কর্ম কমিশন |ওয়েবসাইট= www.bpsc.gov.bd}}</ref> বিসিএস  পরীক্ষা পর্যায়ক্রমে তিনটি ধাপে অনুষ্ঠিত হয়- প্রাথমিক পরীক্ষার (এমসিকিউ), লিখিত পরীক্ষা এবং  মৌখিক পরীক্ষা (ইন্টারভিউ)। পরীক্ষার বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ থেকে চুড়ান্ত ফলাফল পর্যন্ত সমগ্র প্রক্রিয়া সম্পন্ন হতে ১.৫ থেকে ২ বছর সময় লাগে।<ref name="educarnival.com">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|শিরোনাম=বিসিএস কি, কেন এবং কিভাবে প্রিপারেশন শুরু করব|ইউআরএল=https://www.educarnival.com/how-to-start-bcs-preparation/|ওয়েবসাইট=www.educarnival.com|সংগ্রহের-তারিখ=১৭ মে ২০১৮}}</ref>
 
== প্রক্রিয়া ==
৪৪ নং লাইন:
 
== চূড়ান্ত নির্বাচন ==
পিএসসি প্রার্থীদের লিখিত পরীক্ষার সংগৃহীত নম্বর (লিখিত ৯০০ নম্বরের মধ্যে) এবং মৌখিক পরীক্ষার সংগৃহীত নম্বরের (২০০ নম্বরের মধ্যে) উপর ভিত্তি করে চুড়ান্ত যোগ্যতা নির্ধারন করে। পূর্বে ৫৫% শতাংশ প্রার্থী প্রচলিত কোটা পদ্ধতি অনুসারে এবং ৪৫% শতাংশ প্রার্থী মেধা অনুসারে বাছাই করা হত। বর্তমানে শতভাগ প্রার্থী মেধা অনুসারে বাছাই করা হচ্ছে। পিএসসি যোগ্যতা সম্পন্ন প্রার্থীদের নিয়োগের জন্য জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে বিষেশবিশেষ সুপারিশ করে। এরপর মন্ত্রণালয় পর্যায়ক্রমে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর কর্তৃক স্বাস্থ্য পরীক্ষা, পুলিশ ভেরিফিকেশন এবং এনএসআই ভেরিফিকেশন শেষে তাদের নাম গেজেট আকারে প্রকাশ করে। সাধারণত এ প্রক্রিয়া সম্পন্ন হত এক থেকে দের বছর সময় লাগে।
 
== আরও দেখুন ==