জো ভ্যান ফ্লিট: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
→‎জীবনী: অনুচ্ছেদ যোগ
'ব্যক্তিগত জীবন ও মৃত্যু' পরিচ্ছেদ যোগ
৩৬ নং লাইন:
 
===কর্মজীবন===
১৯৪৬ সালে ''দ্য উইন্টার্‌স টেল'' মঞ্চনাটকে ডোরকার চরিত্রে অভিনয়ের মাধ্যমে ব্রডওয়ে মঞ্চে ভ্যান ফ্লিটের অভিষেক হয়। কয়েক বছরের মধ্যে তিনি তার অভিনয় দক্ষতা দিয়ে অন্যতম নাট্যধর্মী অভিনেত্রী হিসেবে প্রতিষ্ঠা লাভ করেন। তিনি ১৯৫০ সালে ''[[কিং লিয়ার]]'' নাটকে রিগান চরিত্রে অভিনয় করেন। ১৯৫২ সালে তিনি প্রথমবারের মত [[এলিয়া কাজান]] নির্দেশিত ''ফ্লাইট ইনটু ইজিপ্ট'' নাটকে অভিনয় করেন। পরের বছর [[টেনেসি উইলিয়ামস|টেনেসি উইলিয়ামসের]] বিতর্কিত ''কামিনো রিয়াল'' নাটকে কামিল চরিত্র তাকে মঞ্চনাটকে প্রতিষ্ঠা অর্জনে সহায়তা করে। এই নাটকটিও নির্দেশনা দেন কাজান। ভ্যান ফ্লিট পরবর্তীতে তার জীবনে কাজানের প্রভাবের কথা উল্লেখ করেন।<ref name="ইন্ডিপেন্ডেন্ট-অবিচুয়ারি"/><ref name="নিইটা-অবিচুয়ারি-১৯৯৬">{{সংবাদ উদ্ধৃতি|শেষাংশ1=গুসো|প্রথমাংশ1=মেল|শিরোনাম=Jo Van Fleet, 81, an Actress Who Portrayed Proud Women|ইউআরএল=https://www.nytimes.com/1996/06/11/arts/jo-van-fleet-81-an-actress-who-portrayed-proud-women.html|সংগ্রহের-তারিখ=১০ জুন ২০১৮|কর্ম=[[দ্য নিউ ইয়র্ক টাইমস]]|তারিখ=১১ জুন ১৯৯৬|ভাষা=en-US}}</ref>
 
১৯৫৭ সালে [[লিলিয়ান গিশ]] ও [[ইভা মারি সেন্ট|ইভা মারি সেন্টের]] সাথে হর্টন ফুটের ''দ্য ট্রিপ টু বাউন্টিফুল'' নাটকে জেসি মে ওয়াটস চরিত্রে অভিনয় করেন। ''দ্য ট্রিপ টু বাউন্টিফুল'' নাটকে অভিনয়ের জন্য তিনি শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী বিভাগে [[টনি পুরস্কার]] লাভ করেন।<ref name="ওয়াশিংটন-১৯৯৬">{{সংবাদ উদ্ধৃতি|শিরোনাম=OSCAR-WINNING ACTRESS JO VAN FLEET DIES AT 81|ইউআরএল=https://www.washingtonpost.com/archive/local/1996/06/12/oscar-winning-actress-jo-van-fleet-dies-at-81/a6741724-f05a-4b25-a728-a5f6cbf43c2c/?noredirect=on&utm_term=.cf25bceffb2c|সংগ্রহের-তারিখ=১০ জুন ২০১৮|কর্ম=[[ওয়াশিংটন পোস্ট]]|তারিখ=১২ জুন ১৯৯৬|ভাষা=en-US}}</ref>
 
===ব্যক্তিগত জীবন ও মৃত্যু===
ভ্যান ফ্লিট ১৯৪৬ সালে নৃত্য পরিচালক উইলিয়াম বেলসের সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন। বেলস ১৯৯০ সালে মারা যায়।<ref name="নিইটা-অবিচুয়ারি-১৯৯৬"/> ভ্যান ফ্লিট ১৯৯৬ সালের ১০ই জুন কুইন্সের জামাইকা শহরের একটি হাসপাতালে ৮০ বছর বয়সে মৃত্যুবরণ করেন। তার মরদেহ পুড়িয়ে ফেলা হয়ে এবং ছাই পরিবারের কাছে ফেরত দেওয়া হয়।<ref>{{বই উদ্ধৃতি |শেষাংশ1=উইলসন |প্রথমাংশ1=স্কট |শিরোনাম=Resting Places: The Burial Sites of More Than 14,000 Famous Persons, 3d ed. |তারিখ=২০১৬ |প্রকাশক=ম্যাকফারল্যান্ড |আইএসবিএন=9781476625997 |ইউআরএল=https://books.google.com/books?id=FOHgDAAAQBAJ&pg=PA769&lpg=PA769#v=onepage&q=Jo+Van+Fleet+cremated+scott+wilson |সংগ্রহের-তারিখ=২৯ ডিসেম্বর ২০১৮ |ভাষা=en}}</ref> মৃত্যুকালে তার সন্তান মাইকেল বেলস এবং নাতী আর্ডেন রগো-বেলস জীবিত ছিলেন।<ref name="নিইটা-অবিচুয়ারি-১৯৯৬"/>
 
==তথ্যসূত্র==