ফজলুর রহমান পটল: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
 
সংশোধন
১ নং লাইন:
'''ফজলুর রহমান পটল''' একজন বাংলাদেশী রাজনীতিবিদ ও সংসদ সদস্য। তিনি [[নাটোর-১]] আসন থেকে চারবার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন।
 
==প্রাথমিক জীবন==
ফজলুর রহমান পটল ১৯৪৯ সালে ২৪ এপ্রিল নাটোরেরনাটোর জেলার লালপুর উপজেলার গৌরিপুর গ্রামে জন্ম গ্রহণ করেন। তাঁর বাবার নাম মরহুম আরশাদ আলী এবং মাতার নাম মরহুম ফজিলাতুন নেছা। ৫ ভাইপাঁচভাই১ বোনেরএকবোনের পরিবারে তিনিই ছিলেন সবার বড়।
 
==ছাত্র জীবন==
ফজলুর রহমান পটল লালপুর উপজেলার গৌরিপুরে প্রাথমিক ও গৌরিপুর উচ্চ বিদ্যালয় হতে ৮ম শ্রেণী পর্যন্ত পড়াশুনা করে পাবনাতে গিয়েযেয়ে পড়াশুনা শুরু করেন। সেখানে স্থাণীয়স্থানীয় একটি বিদ্যালয় থেকে মেট্রিক পাস করেন এবং পাবনা এডওয়ার্ড কলেজ থেকে উচ্চ মাধ্যামিক পাস করেন। এর পর তিনি ভর্তিরাজশাহী হনবিশ্ববিদ্যালয়ে রাজশাহীভর্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে।হন। সেখানে তিনি পরিসংখ্যান বিষয়ে পড়াশুনা করেন।।করেন। ছাত্র জীবন থেকেই তিনি ছাত্র রাজনীতির সাথে যুক্ত ছিলেন। তবে রাজনৈতি উত্থ্যান বিশ্ববিদ্যালয় থেকে।
 
==রাজনৈতিক জীবন==
ফজলুর রহমান পটল ১৯৭৩ সালে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদ নির্বাচনে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের প্যানেল থেকে ভিপি নির্বাচিত হন। ১৯৭৮ সালে তিনি রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের হাত ধরে বিএনপিতে যুক্ত হন। তিনি বিএনপির প্রচার সম্পাদক হিসেবে দীর্ঘদিন দায়িত্ব পালন করেন। এর পর তিনি বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার অন্যতম উপষ্ঠো হিসাবে আমৃত্যু দায়িত্ব পালন করেন।
 
তিনি নাটোর-১ (লালপুর-বাগাতিপাড়া) আসন থেকে বিএনপি’র প্রার্থী হিসাবে চারবার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। এর মধ্যে ১৯৯১ সালেরসালে বিএনপি সরকারের শাসনামলে যোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী হিসাবেহন। নাটোর জেলার প্রথম মন্ত্রী হিসাবে অভিষেক হয়। এর পরএরপর ১৯৯৩ সালে সমাজ কল্যাণ প্রতিমন্ত্র¿ীপ্রতিমন্ত্রী এবং ২০০১ সালে চার দলীয় জোট সরকারের সময় যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন।
 
==পারিবারিক জীবন==
প্রায়তিনি ৩৫১৯৮৪ বছর আগেসালের ১৪ মে তারিখে মিরপুর গার্লস আইডিয়াল ল্যাবরেটরি ইন্সটিটিউটের সাবেক অধ্যক্ষ কামরুন্নাহার শিরিনের সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন। তিনিতাঁদের ২ ছেলে ও ২ মেয়েরমেয়ে রয়েছে। তারা জনক।হলেন: বড় ছেলে ডা. ইয়াসির আরশাদ রাজন। পেশায় একজন চিকিৎসক। রাজন ২০০৪-০৫ সালে ঢাকা মেডিকেল কলেজের ভিপি নির্বাচিত হন।, ছোট ছেলে ইস্তেখার আরশাদ প্রতীক বর্তমানে ইউনিলিভার লিমিটেডের মার্কেটিং এক্সিকিউটিভ হিসেবে কর্মরত আছেন।, বড় মেয়ে ফারহানা শারমিন কাকন গৃহীনি।গৃহীনি ও ছোট মেয়ে ফারজানা শারমিন পুতুল সুপ্রীম কোর্টে ব্যারিস্টার মওদুদ আহমেদের জুনিয়র আইনজীবি হিসেবে কর্মরত আছেন।পুতুল।
 
== মৃত্যু ==