উপেন্দ্রনাথ ব্রহ্মচারী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
অনির্ভরযোগ্য উৎস বাতিল
৩৭ নং লাইন:
== শিক্ষা ==
উপেন্দ্রনাথ জামালপুরে পূর্ব রেলওয়ের বয়েজ হাই স্কুলে পড়েছিলেন । [[১৮৯৩]] খ্রিস্টাব্দে [[গণিত|গণিতে]] প্রথম শ্রেণীর অনার্স সহ বিএ পাস করেন [[হুগলি কলেজ]] থেকে । [[১৮৯৪]] খ্রিস্টাব্দে [[প্রেসিডেন্সি বিশ্ববিদ্যালয়|প্রেসিডেন্সী কলেজে]] রসায়নে এমএ পরীক্ষায় প্রথম শ্রেণীতে প্রথম স্থান অধিকার করেন । [[১৮৯৮]] খ্রিস্টাব্দে [[কলকাতা মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতাল|কলকাতা মেডিক্যাল কলেজ]] থেকে এল.এম.এফ. ১৮৯৯ খ্রিস্টাব্দে ভেষজবিজ্ঞান ও শল্যচিকিৎসায় প্রথম স্থান নিয়ে এম.বি. পাস করেন এবং গুডিভ ও ম্যাকলাউড পদক পান । [[১৯০২]] খ্রিস্টাব্দে এম.ডি. এবং এরপর শরীরতত্ত্বে পিএইচ.ডি. উপাধি পান । পিএইচডিতে তাঁর গবেষণার বিষয় ছিল রক্তের লোহিতকণিকার ভাঙ্গণ । এছাড়াও তিনি কোট্‌স পদক, গ্রিফিথ পুরস্কার ও মিন্টো পদক পান । <ref name="s1"/>
<ref name="চিকিৎসাবিজ্ঞানের ইতিহাস">চিকিৎসাবিজ্ঞানের ইতিহাস - উনিশ শতকে বাংলায় পাশ্চাত্য শিক্ষার প্রভাব - বিনয় ভুষণ রায়, প্রথম সম্পাদনা, {{আইএসবিএন|81-89646-00-4}}</ref><ref name=vk>[http://www.abasar.net/scienceBrahmachaaree.htm ভারতকোষে উপেন্দ্রনাথ]</ref>
 
== কর্মজীবন ==
৪৩ নং লাইন:
 
== গবেষণা ==
[[১৯২০]] সালে উপেন্দ্রনাথ তৈরি করেন [[ইউরিয়া স্টিবামাইন]] । ১৯২২ সালে ইন্ডিয়ান জার্নাল অফ মেডিক্যাল রিসার্চে ৮ জন কালাজ্বর রোগীকে সুস্থ করার বিবরণ সহ উপেন্দ্রনাথের আবিষ্কারের কথা প্রকাশিত হয়। । তিনি তাঁর গবেষণা পত্রে ওষুধটির বিষাক্ততা সম্পর্কে আলোচনা করেন । [[১৯২৩]] সালের জুলাই মাসে ''ইন্ডিয়ান মেডিক্যাল গেজেটে'' [[ইউরিয়া স্টিবামাইন]] সম্পর্কে তাঁর অভিজ্ঞতার কথা প্রকাশিত হয় । [[১৯২৪]] সালের এপ্রিল মাসে উপেন্দ্রনাথ আরো কিছু তথ্য প্রকাশ করেন ''ইন্ডিয়ান মেডিক্যাল গেজেটে''। [[কালাজ্বর]] ছাড়াও উপেন্দ্রনাথ [[ফাইলেরিয়া]], [[ডায়াবেটিস]], [[কুষ্ঠ]], [[মেনিনজাইটিস]] প্রভৃতি নিয়েও গবেষণা করেছিলেন । <ref name="vk"/> চিকিৎসা বিজ্ঞান সম্বন্ধে রচনাবলীর মধ্যে ''ট্রিটিজ অন কালাজ্বর'' বিখ্যাত । <ref name="s1"/>
 
== শিক্ষামূলক সংগঠন ==