পোতাজিয়া মন্দির: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
আফতাব বট (আলোচনা | অবদান)
উদ্ধৃতি টেমপ্লেটের তারিখ সংশোধন
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
৪৪ নং লাইন:
|website =
}}
'''পোতাজিয়া মন্দির''' বা '''পোতাজিয়া নবরত্ন মন্দির''' [[বাংলাদেশের]] [[সিরাজগঞ্জ জেলা]]য় অবস্থিত একটি প্রাচীন মন্দির। আনুমানিক ১৭০০ সালে স্থানীয় রায় পরিবারের গোবিন্দরাম রায় মন্দিরটি প্রতিষ্ঠা করেন। বর্তমানে মন্দিরটি বাংলাদেশ প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তরের আওতাধীন রয়েছে।<ref name="ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে">{{সংবাদ উদ্ধৃতি|urlইউআরএল=http://www.ittefaq.com.bd/print-edition/country/2016/08/13/137234.html |titleশিরোনাম=প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তরের অধীনে থেকেও ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে নবরত্ন মন্দির |newspaperসংবাদপত্র=[[দৈনিক ইত্তেফাক]] |dateতারিখ=১৩ আগষ্ট ২০১৬ |accessdateসংগ্রহের-তারিখ=২০ অক্টোবর ২০১৬}}</ref>
 
== অবস্থান ==
মন্দিরটি [[শাহজাদপুর উপজেলা]] থেকে ৫ কিলোমিটার পশ্চিমে পোতাজিয়া গ্রামে অবস্থিত।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|urlইউআরএল=http://rabiulmbs.blogspot.com/2014/02/blog-post_2964.html |titleশিরোনাম=সিরাজগঞ্জ জেলার দর্শনীয় স্থান |workকর্ম=আলোকিত সিরাজগঞ্জ|accessdateসংগ্রহের-তারিখ=২০ অক্টোবর ২০১৬}}</ref>
 
== ইতিহাস ==
ইতিহাসবেত্তা আক্তার উদ্দিন মানিক অনুমান করেন পোতাজিয়া মন্দিরটি নবাবী আমলে নির্মিত। তাদের হিন্দু কায়স্থ বংশীয় দেওয়ান ছিলেন গোবিন্দরাম রায়।<ref name="শাহজাদপুরের নবরত্ন মন্দির">{{সংবাদ উদ্ধৃতি|urlইউআরএল=http://www.protidinersangbad.com/todays-newspaper/feature/8708/%E0%A6%B6%E0%A6%BE%E0%A6%B9%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A6%AA%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%A8%E0%A6%AC%E0%A6%B0%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%A8-%E0%A6%AE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A6%BF%E0%A6%B0 |titleশিরোনাম=শাহজাদপুরের নবরত্ন মন্দির |newspaperসংবাদপত্র=প্রতিদিনের সংবাদ |authorলেখক=হাসানুজ্জামান তুহিন |dateতারিখ=২৫ জুন ২০১৬ |accessdateসংগ্রহের-তারিখ=২০ অক্টোবর ২০১৬}}</ref> সে সময়ে হিন্দু অধ্যুষিত পোতাজিয়ায় রায় পরিবার ছিল সম্ভান্ত শ্রেনীয় ও তারা বিলাসবহুল জীবনযাপন করত। এই রায় পরিবারের গোবিন্দরাম রায় আনুমানিক ১৭০০ সালে পারিবারিক উপাসনা কেন্দ্র হিসেবে মন্দিরটি নির্মাণ করেন। ১৯৪৭ সালে ভারত বিভাগের পর রায় পরিবার ভারতে চলে যায় এবং মন্দিরটি পরিচর্যার অভাবে তার জৌলুশ হারায়।<ref name="ঐতিহাসিক নবরত্ন মন্দির">{{সংবাদ উদ্ধৃতি|urlইউআরএল=http://www.dailysangram.com/news_details.php?news_id=35356 |titleশিরোনাম=কালের গর্ভে হারিয়ে যাচ্ছে ঐতিহাসিক নবরত্ন মন্দির |newspaperসংবাদপত্র=[[দৈনিক সংগ্রাম]] |dateতারিখ=২৫ জুলাই ২০১০ |accessdateসংগ্রহের-তারিখ=২০ অক্টোবর ২০১৬}}</ref> ১৯৫৪ সালে [[বাংলাদেশ প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর]] ৮ শতাংশ জমিতে অবস্থিত জরাজীর্ণ মন্দিরটি অধিগত করে সংরক্ষনের দায়িত্ব নেয়।<ref name="ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে"/>
 
== অবকাঠামো ==