মদনমোহন তর্কালঙ্কার: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultan (আলোচনা | অবদান) + |
|||
১ নং লাইন:
{{তথ্যছক ব্যক্তি
|name = মদনমোহন তর্কালঙ্কার
|lived ={{
|image = [[চিত্র:Madan Mohan Tarkalankar.jpg|ফ্রেমহীন|কেন্দ্র|মদনমোহন তর্কালঙ্কার]]
|caption =
|alternate name =
|birth_date ={{
|birth_place = বিল্বগ্রাম, নাকাশীপাড়া, [[নদিয়া জেলা]], [[বাংলা প্রেসিডেন্সি]] (অধুনা [[পশ্চিমবঙ্গ]]), [[ব্রিটিশ ভারত]] (অধুনা {{IND}})<ref>[http://www.newsfromnadia.com/index.php/news-reader/items/id-196th-birth-centenary-of-madan-mohon-tarkalankar-observed-in-nakashipara.html 196Th Birth Centenary Of Madan Mohon Tarkalankar Observed In Nakashipara - News from Nadia<!-- Bot generated title -->]</ref>
|death_date ={{
| spouse =
| parents = রামধন চট্টোপাধ্যায়
৩২ নং লাইন:
== সমাজ সংস্কারক ==
তিনি ছিলেন 'হিন্দু বিধবা বিবাহ' প্রথার অন্যতম উদ্যোক্তা। এই সম্পর্কে বহরমপুর কলেজের অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক মৃণালকান্তি চক্রবর্তী বলেন, “১৮৫৭ সালে প্রথম বিধবা বিবাহ হয়। ওই বিয়ের পাত্র শ্রীশচন্দ্র বিদ্যারত্ন এবং পাত্রী ছিলেন কালীমতি। তাঁদের দুজনের সন্ধান ও যোগাযোগ করিয়ে দেওয়ার ব্যাপারে মদনমোহন তর্কালঙ্কার ছিলেন অন্যতম।”<ref name=autogenerated1>[http://www.anandabazar.com/archive/1110919/19mur3.html আনন্দবাজার পত্রিকা - মুর্শিদাবাদ ও নদিয়া<!-- Bot generated title -->]</ref>। স্ত্রী শিক্ষার প্রসারে তার অবদান অনস্বীকার্য। ১৯৪৯ এ বেথুন কর্তৃক হিন্দু মহিলা স্কুল প্রতিষ্ঠিত হলে নিজের দুই মেয়েকে সেখানে ভর্তি করেন। নিজে বিনা বেতনে এই স্কুলে বালিকাদের শিক্ষা দিতেন। সর্বশুভকরী পত্রিকায় স্ত্রী শিক্ষার পক্ষে একটি যুগান্তকারী প্রবন্ধ লেখেন ১৮৫০ সালে<ref>{{বই উদ্ধৃতি|
== প্রনীত গ্রন্থাবলী ==
|