খিলাফতে রাশিদার সেনাবাহিনী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Tawhid Zubaer (আলোচনা | অবদান)
→‎কৌশল: ব্যাকরণ ঠিক করা হয়েছে
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল অ্যাপ সম্পাদনা
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
৪৪ নং লাইন:
 
=== পদাতিক ===
রাশিদুন সেনাবাহিনীতে বিরাট অংশ পদাতিক ছিল। মুসলিম বাহিনীতে একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ ছিল [[মুবারিজুন]]। এটি দ্বন্দ্বযোদ্ধাদের নিয়ে গঠিত হয়। এদের কাজ ছিল শত্রুদের দ্বন্দ্বযোদ্ধাদের হত্যা করে তাদের মনোবল ভেঙ্গে দেয়া। এরপর পদাতিক বাহিনী ''কার ওয়া ফার'' নামক কৌশলের আশ্রয় নিত। এতে তলোয়ার ও বর্শা ব্যবহার হত সেসাথে শত্রুদের দুর্বল করে তোলার জন্য তীর নিক্ষেপ করা হয়। তবে অশ্বারোহী বাহিনীর আক্রমণ রিজার্ভ রাখা হত যাতে এরপর পাল্টা আক্রমণ করা যায়। প্রতিরক্ষামূলকভাবে মুসলিম বর্শাধারীরা দেয়ালের মত হয়ে তীরন্দাজদেরকে তাদের আড়াই মিটার দীর্ঘ বর্শা দিয়ে রক্ষা করত। [[ইয়ারমুকের যুদ্ধ|ইয়ারমুকের যুদ্ধে]] এই রক্ষাব্যুহ চারদিক ধরে প্রতিরক্ষার কাজ করেছিল।<ref>[http://www.militaryhistoryonline.com/muslimwars/articles/yarmuk.aspx Military History Online<!-- Bot generated title -->]</ref>
 
=== অশ্বারোহী ===
{{seeআরো alsoদেখুন|মোবাইল গার্ড}}
 
রাশিদুন অশ্বারোহীরা অন্যতম সফল হালকা অশ্বারোহী বাহিনী ছিল। এর সদস্যরা সাড়ে পাঁচ মিটার দীর্ঘ বর্শা ও তলোয়ার সজ্জিত থাকত। অশ্বারোহী বাহিনীকে রিজার্ভ হিসেবে রাখা হত। পদাতিক বাহিনীর মুহুর্মুহু আক্রমণে পর্যুদস্ত শত্রুদের উপর আক্রমণে এটি ব্যবহৃত হত। অশ্বারোহীরা পাশ থেকে বা বৃত্তাকারভাবে অবস্থান নিত। [[সসনিয়ন সাম্রাজ্য|সাসানীয়দের]] বিরুদ্ধে [[ওয়ালাজার যুদ্ধ]] ও [[বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্য|বাইজেন্টাইনদের]] বিরুদ্ধে [[ইয়ারমুকের যুদ্ধ|ইয়ারমুকের যুদ্ধে]] অশ্বারোহী বাহিনীর ব্যবহার কিছু উত্তম দৃষ্টান্ত। দুই ক্ষেত্রেই অশ্বারোহীরা সেনাবাহিনীর পার্শ্ব ও মধ্যভাগের পিছনে অবস্থান নেয়। আরব উপদ্বীপের আবহাওয়া ও দুর্বল অর্থনৈতিক অবস্থার কারণে বিপুল সংখ্যক যুদ্ধের ঘোড়া রক্ষণাবেক্ষণ ব্যয়বহুল হওয়ায় মূল বাহিনীর সাথে অশ্বারোহীদের অনুপাত ২০% এর কম রাখা হত। [[নিকট প্রাচ্য|নিকট প্রাচ্যের]] সম্পদশালী অঞ্চল করায়ত্ত হওয়ার পর আরব সৈনিকরা বহুসংখ্যক ঘোড়া লাভ করে। ফলে রাশিদুন খিলাফতের শেষের দিকে বাহিনীর অর্ধেক অশ্বারোহী ছিল। বাইজেন্টাইন ও সাসানীয়দের মধ্যে [[অশ্বারোহী তীরন্দাজ]] থাকলেও ঐতিহ্যগত আরব যুদ্ধকৌশলে এমন কিছু না থাকায় প্রথমদিকে রাশিদুন অশ্বারোহীদের মধ্যে এমন কিছু ছিল না। পারস্য বিজয়ে অগ্রগতি লাভ করলে বেশ কিছু সাসানীয় ইসলাম গ্রহণ করে এবং রাশিদুন বাহিনীতে যোগ দেয়। তারা তাদের অশ্বারোহী দক্ষতা ও অশ্বারোহী তীরন্দাজির জন্য দৃষ্টি আকর্ষণ করে।
৫৬ নং লাইন:
 
=== হেলমেট ===
মুসলিম সৈনিকরা মাথার নিরাপত্তার জন্য হেলমেট পরত। এগুলো গোলাকার ও সুচালো দুইরকমই হত। গোলাকারগুলোকে “বাইদাহ” (“ডিম”) বলা হত। এগুলো বাইজেন্টাইন ধাচের ছিল ও দুইটি অংশ নিয়ে তৈরী হত। সুচালো হেলমেটগুলো মধ্য এশীয় ধাচের ছিল ও এগুলোকে “তারিকাহ” বলা হত। মুখ ও ঘাড়ের সুরক্ষার জন্য ধাতব আচ্ছাদন ব্যবহৃত হত। প্রায়শ মুখমন্ডল অর্ধেক আবৃত থাকত এবং পাগড়ির বর্ধিতাংশ মরুভূমির প্রবল বায়ুপ্রবাহ থেকে রক্ষার জন্য ব্যবহৃত হত।
 
=== বর্ম ===
শক্ত চামড়ার তৈরী বর্ম ইয়েমেন, ইরাক ও পারস্য উপসাগরীয় এলাকায় তৈরী হত। পরবর্তীতে পার্শ্ববর্তী সাম্রাজ্য জয়ের ধাতব বর্ম ব্যবহার ব্যাপকভাবে শুরু হয়। এগুলো দির নামে পরিচিত ছিল। মরিচা থেকে রক্ষার জন্য এগুলোকে পালিশ করা হত এবং ধুলা ও তেলের মিশ্রণে রাখা হত।<ref>Yarmouk 636, Conquest of Syria by David Nicolle</ref> পদাতিক সৈনিকরা অশ্বারোহীদের তুলনায় বেশি ভারী অস্ত্র সজ্জিত ছিল। দুটি বর্ম পড়ার তথ্যও পাওয়া যায়, এগুলোর মধ্যে দ্বিতীয়টি ছোট ও প্রায়ই চামড়ার তৈরী ছিল।
 
=== ঢাল ===
৮৩ নং লাইন:
# নিজ গৃহে অবস্থানরত রিজার্ভ বাহিনী, আদেশ দেয়া মাত্র যুদ্ধে হাজির হতে তারা বাধ্য ছিল।
 
[[মুহররম]] মাসের শুরুতে তাদের বেতন দেয়া হত। ফসল কাটার মৌসুমে অতিরিক্ত অর্থ দেয়া হত। অধিকাংশ সময় নগদ অর্থে তাদের বেতন দেয়া হত। ইউরোপে রোমান পরবর্তী যুগের বিপরীতে জমি লাভ করা বা প্রজাদের কাছ থেকে সরাসরি কর সংগ্রহের দায়িত্ব তারা পেত না। সেনাবাহিনী অনেকাংশ রাষ্ট্রের উপর নির্ভরশীল ছিল তাই তাদেরকে রাষ্ট্রের কার্যকলাপ নিয়ন্ত্রণ করতে হত।<ref>The Armies of the Caliphs: Military and Society in the Early Islamic State. Contributors: [[Hugh N. Kennedy|Hugh Kennedy]] - author. Publisher: Routledge. Place of Publication: London. Publication Year: 2001. Page Number:59</ref> কর্মদক্ষতা ও মেধার কারণে পদন্নোতি দেয়ার ব্যবস্থা ছিল। কর্মকর্তার পদ ছিল নিয়োগ ভিত্তিক। এটি নির্দিষ্ট র‍্যাঙ্ক ছিল না। কোনো যুদ্ধ বা অভিযান পরিচালনের জন্য কমান্ডার নিয়োগ দেয়া হত এবং অভিযান সমাপ্ত হলে তারা পূর্ব পদে ফিরে আসত।
 
সৈনিকদের নিয়মিত বিরতিতে ছুটি দেয়া হত। দূরবর্তী স্থানে অবস্থানরতদের চার মাস অন্তর ছুটি দেয়া হত। প্রত্যেক সেনাদলে একজন কোষাধ্যক্ষ, একজন হিসাবরক্ষক, একজন কাজি, বেশ কয়েকজন দোভাষী এবং চিকিৎসক ও শল্যবিদ থাকতেন। অভিযান চালানো হত ঋতুর উপর ভিত্তি করে। শীতপ্রধান অঞ্চলে গ্রীষ্মকালে ও গ্রীষ্মপ্রধান অঞ্চলে শীতকালে অভিযান চালানো হত। বসন্তে সৈনিকদের স্বাস্থ্যকর আবহাওয়া সম্পন্ন এলাকায় পাঠানো হত। নিয়ম অনুযায়ী প্রত্যেক সৈনিককে ব্যক্তিগত ব্যবহারের জন্য কিছু জিনিস রাখতে হত। এর মধ্যে সুই, তুলা, দড়ি,কাচি ও পশুখাদ্যের ব্যাগ থাকত। [[খলিফা]] [[উমর ইবনুল খাত্তাব|উমরের]] বিশেষ নির্দেশ অনুযায়ী প্রত্যেক সৈনিককে অশ্বারোহণ, তীরনিক্ষেপ ও সাঁতার শিক্ষার উপর জোর দিতে হত।
 
== রাশিদুন সেনাবাহিনীর সেনা সক্ষমতা ==
১২০ নং লাইন:
* '''আল-খালফ''' (الخلف) বা পশ্চাৎভাগ
* '''আল-মুয়াখিরা''' (المؤخرة) বা পশ্চাৎভাগ রক্ষী দল
যাত্রার সময় অধিকাংশ সৈনিক উটে আরোহণ করত। বাকিরা ঘোড়ায় চড়ত। এর ফলে প্রতিদ্বন্দ্বী পার্সি‌য়ান ও রোমানদের তুলনায় তাদের চলাচলে দ্রুততা আসে।
 
== যুদ্ধক্ষেত্রে সেনা বিন্যাস ==
১৪৬ নং লাইন:
 
== কৌশল ==
{{detailsবিস্তারিত|মোবাইল গার্ড|মুবারিজুন}}
 
শত্রুসেনাদের দুর্বলতাকে কাজে লাগিয়ে সুযোগের সদ্ব্যবহার করা ও সর্বনিম্ন ক্ষয়ক্ষতি সহকারে বিজয় অর্জন মুসলিম সেনাদের একটি গুরুত্বপূর্ণ কৌশল ছিল। [[খালিদ বিন ওয়ালিদ]] [[সসনিয়ন সাম্রাজ্য|সাসানীয়]] (ইরাক ৬৩৩ – ৬৩৪) [[বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্য|বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্যের]] (সিরিয়া ৬৩৪ - ৬৩৮) বিরুদ্ধে অভিযানের সময় বেশ কিছু দুর্দান্ত কৌশলের আশ্রয় নেন। এগুলো পার্সি‌য়ান ও বাইজেন্টাইনদের বিরুদ্ধে সফল প্রমাণিত হয়। সহজে চলাচলে সক্ষম না হওয়া সাসানীয় ও বাইজেন্টাইনদের প্রধান দুর্বলতা ছিল।<ref name="I. Akram 1970">A. I. Akram (1970). The Sword of Allah: Khalid bin al-Waleed, His Life and Campaigns. National Publishing House, Rawalpindi. {{আইএসবিএন|0-7101-0104-X}}.</ref> খালিদ বিন ওয়ালিদ তাই শত্রুদের বিরুদ্ধে দ্রুত চলাচলের কৌশল ব্যবহার করেন। পরবর্তী সকল মুসলিম বিজয় অভিযানের সময় সেনাপতিরা খালিদের এই কৌশল ব্যবহার করেন। রাশিদুন সেনাবাহিনীর একটি অংশ শুধু অশ্বারোহী ছিল। তবে বাকিরা উটে আরোহণ করত। [[খালিদ বিন ওয়ালিদ]] ও পরবর্তী [[মুসলিম সেনাপতিদের তালিকা|সেনাপতিরা]] মুসলিম সৈনিকদের লড়াইয়ের দক্ষতাকে কাজে লাগান। এদের মধ্যে অনেকে ছিলেন বেদুইন এবং তলোয়ার চালনায় সুদক্ষ।
১৫৪ নং লাইন:
আল-মুসান্না আরেকটি কার্যকর কৌশল উদ্ভাবন করেন। এটিকেও পরবর্তী সেনাপতিরা যুদ্ধক্ষেত্রে ব্যবহার করতেন। এই কৌশলটি ছিল যতক্ষণ বিরোধীপক্ষে হামলা করার মত দূরত্বে আছে ততক্ষণ মরুভূমি থেকে বেশী দূরে অবস্থান না করা। এটি মূলত মরুভূমির কাছাকাছি থেকে যুদ্ধ করার রীতি। কোনো কারণে পরাজয় হলে পিছিয়ে যাওয়ার রাস্তা খোলা রাখা হত।<ref>Tabari: Vol: 2, page no: 560.</ref> মরুভূমি ছিল নিরাপত্তার জন্য স্বর্গভূমি। [[সসনিয়ন সাম্রাজ্য|সাসানীয়]] ও [[বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্য|বাইজেন্টাইন]] বাহিনী এখানে সুবিধা করতে পারত না। অন্যদিকে উষ্ট্রারোহী সৈনিকদের জন্য এটি চলাচলের জন্য এটি ছিল আদর্শ স্থান। একই কৌশল অবলম্বন করে খালিদ ইরাক ও সিরিয়া বিজয়ের সময় তারা সেনাদেরকে ইরাক ও সিরিয়ার বেশি ভেতরে পাঠাননি যতক্ষণ না শত্রুসেনাদের লড়াইয়ের ক্ষমতা হ্রাস পায়। পিছনের দিকে সবসময় মরুভূমি থাকায় সহজ যোগাযোগ ও পুনএকত্রীকরণের সুবিধা প্রাপ্তি ঘটে।
 
বাইজেন্টাইন ও সাসানীয়রা দুর্বল ও বিধ্বস্ত হলে সেনাপতিরা যেকোন কৌশল বেছে নিতেন। তবে তারা মূলত তাদের সৈনিকদের দ্রুত স্থানান্তরের ক্ষমতাকে কাজে লাগিয়ে শত্রুদেরকে ব্যাপকভাবে একত্রিত হওয়ার পথে বাধা সৃষ্টি করেন।<ref name="I. Akram 1970"/>
 
খলিফা [[আবু বকর]] তার সেনাপতিদেরকে তাদের মিশন, মিশন পরিচালনার জন্য ভৌগোলিক এলাকা, ও প্রয়োজনীয় রসদ বরাদ্দ করতে। এরপর মিশন সফল করার দায়িত্ব সম্পূর্ণরূপে সেনাপতিদের উপর ন্যস্ত থাকত। তারা তাদের নিজস্ব কৌশল ব্যবহারের ব্যাপারে স্বাধীন ছিলেন। খলিফা [[উমর ইবনুল খাত্তাব|উমর]] তার খিলাফতের শেষের ভাগে সেনাপতিরা কোথায় অবস্থান নেবে, কোথায় পরবর্তী গন্তব্য হবে ও সেনাদলের ডানপ্রান্ত ও বামপ্রান্ত কে নিয়ন্ত্রণ করবে তা ঠিক করে দিতেন। এর ফলে বিজয় তুলনামূলকভাবে ধীরগতির হয়ে পড়ে কিন্তু অভিযানকে আরও সুসংগঠিত রূপ দেয়। খলিফা [[উসমান]] আবু বকরের মত একই প্রক্রিয়া অনুসরণ করতেন। তিনি তার সেনাপতিদেরকে মিশনের দায়িত্ব ন্যস্ত করতেন এবং সফল করার দায়িত্ব তাদের নিজস্ব কৌশলের উপর ছেড়ে দিতেন। খলিফা [[আলীও]] একই কাজ করতেন।
 
== ব্যবহারবিধি ও নীতিমালা ==
{{Mainমূল নিবন্ধ|ইসলামী সামরিক আইনশাস্ত্র}}
 
কুরআনের নির্দেশিত যুদ্ধনীতি অনুসরণ করা হত। যুদ্ধ শুধু আত্মরক্ষা, অন্য মুসলিমদের সাহায্য ও চুক্তিভঙ্গের কারণে অনুমোদিত ছিল। সেসাথে এই প্রয়োজন পূরণ হওয়ার সাথে সাথে যুদ্ধ বন্ধ করার বাধ্যবাধকতা রয়েছে।<ref name="Crone">Patricia Crone, [[Encyclopedia of the Qur'an]], War article, p.456. [[Brill Publishers]]</ref><ref>Micheline R. Ishay, ''The History of Human Rights: From Ancient Times to the Globalization Era'', [[University of California Press]], p.45</ref><ref name="Boundries_Princeton">Sohail H. Hashmi, David Miller, ''Boundaries and Justice: diverse ethical perspectives'', [[Princeton University Press]], p.197</ref><ref>Douglas M. Johnston, ''Faith-Based Diplomacy: Trumping Realpolitik'', [[Oxford University Press]], p.48</ref> জীবদ্দশায় নবী [[মুহাম্মদ]] (সা) বিভিন্ন নির্দেশনা দিয়েছেন ও যুদ্ধের নীতির দেখিয়ে দিয়ে গেছেন। তার সাহাবী [[আবু বকর]] রাশিদুন সেনাবাহিনীকে দেয়া দশটি নীতিতে এই নিয়মগুলো সংক্ষিপ্ত আকারে বলা হয়েছে:<ref>Aboul-Enein and Zuhur, p. 22</ref>
১৯৮ নং লাইন:
 
== তথ্যসূত্র ==
 
{{stub}}
{{সূত্র তালিকা}}
 
২০৫ নং লাইন:
[[বিষয়শ্রেণী:মধ্যযুগের সেনাবাহিনী]]
[[বিষয়শ্রেণী:মধ্যযুগের সামরিক বাহিনী ও বিন্যাস]]
 
 
{{stub}}