নয়আনী জমিদার বাড়ির রংমহল: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
আফতাব বট (আলোচনা | অবদান)
উদ্ধৃতি টেমপ্লেটের তারিখ সংশোধন
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
৭৭ নং লাইন:
| designation1_free3value =
}}
'''নয়আনী জমিদার বাড়ির রংমহল''' [[বাংলাদেশের]] [[শেরপুর জেলা]]য় অবস্থিত তৎকালীন জমিদারের রংমহল। রংমহলটি ২০০৩ সালে ভেঙ্গে ফেলা হয়েছে। কিন্তু ২০১৪ সালে [[বাংলাদেশ প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর]] স্থাপনাবিহীন এই পুরাকীর্তিকে প্রত্নতত্ত্বের তালিকায় লিপিবদ্ধ করে।<ref name="জমিদার বাড়ি!">{{সংবাদ উদ্ধৃতি|urlইউআরএল=http://www.ittefaq.com.bd/print-edition/country/2015/06/21/55866.html |titleশিরোনাম=অস্তিত্ব না থাকলেও প্রত্নতত্ত্ব তালিকায় আছে জমিদার বাড়ি! |newspaperসংবাদপত্র=[[দৈনিক ইত্তেফাক]] |authorলেখক=সুশীল মালাকার |dateতারিখ=২১ জুন ২০১৫ |accessdateসংগ্রহের-তারিখ=১৬ অক্টোবর ২০১৬}}</ref>
 
== ইতিহাস ==
তৎকালীন নয়আনী জমিদার তার বাড়ির পাশে রংমহলটি স্থাপন করেন। জমিদারী প্রথা বিলুপ্ত ও দেশবিভাগের পর মহলটি পরিত্যক্ত হয়ে যায়। ১৯৬৪ সালে শেরপুর কলেজ প্রতিষ্ঠা করা হলে এটি কলেজের ছাত্রাবাস হিসেবে ব্যবহার করা হয়। ১৯৯২ সালে তৎকালীন জেলা প্রশাসক আব্দুস সালাম রংমহলটির কিছু অংশের সংস্কার করেন। তিনি মহলটিকে স্থানীয় পুরাকীর্তি সংগ্রহশালা হিসেবে গড়ে তোলার উদ্যোগ গ্রহণ করেন। ২০০৩ সালে জেলা প্রশাসক এবিএম আব্দুস সাত্তারের সময়ে স্থানীয় সংস্কৃতিকর্মীদের প্রবল আপত্তি সত্ত্বেও মহলটি ভেঙ্গে ফেলা হয় ও নিলামে বিক্রি করে দেয়া হয়।<ref name="জমিদার বাড়ি!"/><ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|urlইউআরএল=http://archive.samakal.net/print_edition/details.php?news=30&view=archiev&y=2012&m=09&d=24&action=main&menu_type=tabloid&option=single&news_id=292986&pub_no=1174&type= |titleশিরোনাম=ঘুরে ঘুরে জমিদারিস্মৃতি খুঁড়ে... |newspaperসংবাদপত্র=[[দৈনিক সমকাল]] |dateতারিখ=২৪ সেপ্টেম্বর ২০১২ |accessdateসংগ্রহের-তারিখ=১৬ অক্টোবর ২০১৬}}</ref>
 
== তথ্যসূত্র ==