নরম্যান গালিচান: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

| birth_date = {{Birthজন্ম dateতারিখ|1906|6|3|df=yes}}

| death_date = {{Deathমৃত্যু dateতারিখ andও ageবয়স|1969|3|25|1906|6|3|df=yes}}

১৯২৪-২৫ মৌসুম থেকে ১৯৪৬-৪৭ মৌসুম পর্যন্ত মানাওয়াতু দলের সদস্যরূপে হক কাপে অংশ নেন। এ সময়ে তিনি ১১.৫৯ গড়ে ১৭৭ উইকেট ও ৩২.৭৬ গড়ে ১৪০৯ রান তুলেন।<ref name="wis70">{{Citeবই bookউদ্ধৃতি | titleশিরোনাম = [[Wisden Cricketers' Almanack]] | editionসংস্করণ = 1970 | publisherপ্রকাশক = [[Wisden Cricketers' Almanack|Wisden]] | chapterঅধ্যায় = Obituaries, 1969 | pageপাতা = 1021 }}</ref> [[হক কাপ]] প্রতিযোগিতায় মানাওয়াতু দলের পক্ষে খেলোয়াড়ী জীবনের অধিকাংশ খেলায় অংশ নিয়েছেন। ১৯৩৫-৩৬ মৌসুমে মানাওয়াতু শিরোপা জয় করে। চার খেলায় মাত্র ৬.৬৬ গড়ে ৩০ উইকেট পান নরম্যান গালিচান।<ref>{{citeওয়েব webউদ্ধৃতি|titleশিরোনাম=Bowling in Hawke Cup 1935-36|urlইউআরএল=https://cricketarchive.com/Archive/Events/6/Hawke_Cup_1935-36/Bowling_by_Average.html|websiteওয়েবসাইট=CricketArchive|accessdateসংগ্রহের-তারিখ=10 May 2017}}</ref>

১৯৩৭ সালে ইংল্যান্ড সফরে নিউজিল্যান্ড দলের সদস্যরূপে খেলেন। ঐ সফরে ১৪জন খেলোয়াড়ের অংশগ্রহণ থাকলেও ১৫জন সদস্যকে অন্তর্ভূক্ত করা হয়।<ref>{{citeসাময়িকী journalউদ্ধৃতি|titleশিরোনাম=Gallichan to join N.Z. team|journalসাময়িকী=Press|dateতারিখ=24 March 1937|volumeখণ্ড=LXXIII|issueসংখ্যা নং=22049|pageপাতা=p. 14|urlইউআরএল=https://paperspast.natlib.govt.nz/newspapers/CHP19370324.2.120|accessdateসংগ্রহের-তারিখ=6 November 2017}}</ref>

সফরের শুরুরদিকের খেলাগুলোয় বেশ ভালো খেলেন। কিন্তু, উইজডেনের কাছে তাঁর খেলায় ধারাবাহিকতাহীনরূপে গণ্য হয়।<ref name="wis38">{{Citeবই bookউদ্ধৃতি | titleশিরোনাম = [[Wisden Cricketers' Almanack]] | editionসংস্করণ = 1938 | publisherপ্রকাশক = [[Wisden Cricketers' Almanack|Wisden]] | chapterঅধ্যায় = New Zealanders in England in 1937 | pagesপাতাসমূহ = 192&ndash;196 }}</ref> ২৪ জুলাই, ১৯৩৭ তারিখে খেলোয়াড়ী জীবনের একমাত্র টেস্টে স্বাগতিক [[ইংল্যান্ড ক্রিকেট দল|ইংল্যান্ডের]] বিপক্ষে অংশগ্রহণ করেন তিনি। ম্যানচেস্টারের [[ওল্ড ট্রাফোর্ড ক্রিকেট গ্রাউন্ড|ওল্ড ট্রাফোর্ড ক্রিকেট গ্রাউন্ডে]] অনুষ্ঠিত সিরিজের দ্বিতীয় টেস্টে খেলার সুযোগ হয় তাঁর। তিনি আঘাতপ্রাপ্ত [[Alby Roberts|আলবি রবার্টসের]] স্থলাভিষিক্ত হয়েছিলেন।<ref name="Manch">{{Citeবই bookউদ্ধৃতি | titleশিরোনাম = [[Wisden Cricketers' Almanack]] | editionসংস্করণ = 1938 | publisherপ্রকাশক = [[Wisden Cricketers' Almanack|Wisden]] | chapterঅধ্যায় = New Zealanders in England in 1937 | pagesপাতাসমূহ = 224&ndash;226 }}</ref> খেলায় তিনি তিন উইকেট ও দুই ইনিংসে ৩২ রান তুলতে পেরেছিলেন। রবার্টস সুস্থ হয়ে সিরিজের তৃতীয় ও চূড়ান্ত টেস্টে খেলেন।

দ্বিতীয় টেস্ট শুরুর পূর্বে [[স্কটল্যান্ড জাতীয় ক্রিকেট দল|স্কটল্যান্ডের]] বিপক্ষে খেলেন। ঐ খেলায় [[ইনিংস|ইনিংসে]] ব্যক্তিগত সেরা বোলিং পরিসংখ্যান গড়েন। ৬/৪৬ ও ৩/৩৮ নিয়ে নিউজিল্যান্ড একাদশকে স্বল্প ব্যবধানের জয় পেতে প্রভূতঃ ভূমিকা পালন করেন।<ref>{{citeওয়েব webউদ্ধৃতি|titleশিরোনাম=Scotland v New Zealanders 1937|urlইউআরএল=https://cricketarchive.com/Archive/Scorecards/16/16307.html |websiteওয়েবসাইট=CricketArchive|accessdateসংগ্রহের-তারিখ=10 May 2017}}</ref> সফরের শেষদিকে খেলায় ব্যক্তিগত সেরা বোলিং করেন। মাইনর কাউন্টিজের বিপক্ষে ৫/৫২ ও ৫/২০ নিয়ে দলকে নিরঙ্কুশ বিজয়ে সহায়তা করেন নরম্যান গালিচান।<ref>{{citeওয়েব webউদ্ধৃতি|titleশিরোনাম=Minor Counties v New Zealanders 1937|urlইউআরএল=https://cricketarchive.com/Archive/Scorecards/16/16416.html|websiteওয়েবসাইট=CricketArchive|accessdateসংগ্রহের-তারিখ=10 May 2017}}</ref> সমগ্র সফরে ২৩.৯৪ গড়ে ৫৯টি প্রথম-শ্রেণীর উইকেট পান তিনি।<ref>[https://cricketarchive.com/Archive/Events/0/New_Zealand_in_British_Isles_1937/f_New_Zealanders_Bowling.html New Zealanders in British Isles 1937 bowling]</ref>

২৫ মার্চ, ১৯৬৯ তারিখে ৬৩ বছর বয়সে তাউপো এলাকায় নরম্যান গালিচানের দেহাবসান ঘটে। এরপর তাউপো সরকারী সমাধিক্ষেত্রে তাঁকে সমাধিস্থ করা হয়।<ref>{{citeওয়েব webউদ্ধৃতি |urlইউআরএল=http://eservices.taupo.govt.nz/cemeteries/12826 |titleশিরোনাম=Deceased details |dateতারিখ= |websiteওয়েবসাইট= |publisherপ্রকাশক=Taupo District Council |accessdateসংগ্রহের-তারিখ=17 January 2015}}</ref>