মানকুমার বসু ঠাকুর: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
অ ক্যাট-এ-লট: বিষয়শ্রেণী:ঢাকার বিপ্লবী ও রাজনীতিবিদ থেকে [[বিষয়শ্রেণী:ঢাকার বিপ্ল... |
|||
১ নং লাইন:
{{তথ্যছক ব্যক্তি
| name = মানকুমার বসু ঠাকুর
| image = মানকুমার বসু ঠাকুর.jpg
২৫ নং লাইন:
== শিক্ষা ==
তাঁর পিতা ভূপতিমোহন এবং মাতা হেমপ্রভা। মানকুমার বসুঠাকুরের আদি নিবাস [[ঢাকা]] মালখানগার। ঢাকার সেন্ট গ্রেগরি হাইস্কুল থেকে ১৯৩৭ সালে ম্যাট্রিক পাশ করেন। ঢাকা [[জগন্নাথ কলেজ|জগন্নাথ কলেজে]] পড়ার সময় রাজনীতির সংস্পর্শে আসেন। পরিবারের অমতে কলেজ ছেড়ে ব্রিটিশ নৌ-বাহিনীতে যোগ তিনি। ভারতীয় উপকূল রক্ষা বাহিনীর ১৩ টি বিভাগীয় পরীক্ষায় প্রথম স্থানাধিকার করেছিলেন।<ref name=":0" />
== বিদ্রোহে যোগ ==
১৯৪২ এর [[ভারত ছাড়ো আন্দোলন]] ও নেতাজী [[সুভাষচন্দ্র বসু]]র 'দিল্লী চলো' আহবানে সৈন্যশিবিরে দেশীয় সিপাইদের মধ্যে উত্তেজনা দেখা দেয়। [[আজাদ হিন্দ ফৌজ|আজাদ হিন্দ]] বাহিনীর গোপন বিভাগের সাথে যোগাযোগ হলে দেশী সিপাইদের মধ্যে বিদ্রোহের চেতনা জাগিয়ে তোলেন মানকুমার। তারই নেতৃত্বে গোলন্দাজ বাহিনীর সৈন্যরা সঞ্চিত গোলাবারুদ গোপনে সমুদ্রে ফেলে দিতে থাকে। ইংরেজ ও দেশী সৈন্যদের মধ্যে পক্ষপাতিত্ব ও আনুষঙ্গিক নানা অব্যবস্থার প্রতি অসন্তোষ ধ্বনিত হয়। চতুর্থ মাদ্রাজ উপকূল বাহিনীর মধ্যে বিদ্রোহের বীজ আছে এই অভিযোগে ১৮ এপ্রিল ১৯৪৩ তারিখে সামরিক পুলিশ মানকুমার সহ বারো জনকে গ্রেপ্তার করে।<ref name=":0">{{বই উদ্ধৃতি|
== বিচার ==
৩৪ নং লাইন:
== ফাঁসি ==
২৭ সেপ্টেম্বর, ১৯৪৩ মানকুমার ও বাকি সাথীরা 'বন্দে মাতরম' স্লোগান দিয়ে [[মাদ্রাজ]] দুর্গে ফাঁসিতে মৃত্যুবরণ করেন।<ref>{{বই উদ্ধৃতি|
== তথ্যসূত্র ==
|