সুফিয়া আহমেদ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
আফতাব বট (আলোচনা | অবদান)
উদ্ধৃতি টেমপ্লেটের তারিখ সংশোধন
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
১৩ নং লাইন:
}}
 
'''সুফিয়া আহমেদ''' (জন্মনাম: ইবরাহিম; জন্ম ২০ নভেম্বর, ১৯৩২)<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |urlইউআরএল=http://bengaloralhistory.tufts.edu/oralhistories.html |titleশিরোনাম=Thirty Oral History interviews |publisherপ্রকাশক=Bengali Cultural Heritage}}</ref> হলেন একজন বাংলাদেশী শিক্ষাবিদ। ১৯৯৪ সালে তিনি বাংলাদেশের প্রথম নারী [[জাতীয় অধ্যাপক]] নির্বাচিত হন। ভাষা আন্দোলনে অবদানের জন্য [[বাংলাদেশ সরকার]] তাকে [[একুশে পদক|একুশে পদকে]] ভূষিত করে।<ref name=biplobi>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |urlইউআরএল=http://www.biplobiderkotha.com/index.php?option=com_content&view=article&id=84:2010-02-07-08-59-12&catid=52:2011-02-20-10-18-09&Itemid=68 |titleশিরোনাম=জাতীয় অধ্যাপক সুফিয়া আহমেদঃ অন্যতম ভাষা সৈনিক |dateতারিখ=February 7, 2010 |newspaperসংবাদপত্র=Biplobider Kotha |authorলেখক=Sheikh Rafiq |deadurlঅকার্যকর-ইউআরএল=unfit |archiveurlআর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20140222020052/http://www.biplobiderkotha.com/index.php?option=com_content&view=article&id=84:2010-02-07-08-59-12&catid=52:2011-02-20-10-18-09&Itemid=68 |archivedateআর্কাইভের-তারিখ=February 22, 2014 }}</ref>
 
==প্রারম্ভিক জীবন==
সুফিয়া ১৯৩২ সালের ২০ নভেম্বর তদানীন্তন [[ব্রিটিশ ভারত|ব্রিটিশ ভারতের]] [[বেঙ্গল প্রেসিডেন্সি]]র (বর্তমান [[বাংলাদেশ]]) [[ফরিদপুর জেলা]]য় জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা [[মুহম্মদ ইবরাহিম (বিচারপতি)|মুহম্মদ ইবরাহিম]] ছিলেন একজন বিচারপতি ও [[ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়|ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের]] [[ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের তালিকা|উপাচার্য]] এবং মাতা লুৎফুন্নেসা ইবরাহিম।<ref name=biplobi/><ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |urlইউআরএল=http://www.thedailystar.net/news-detail-45244|dateতারিখ=July 12, 2008|accessdateসংগ্রহের-তারিখ=June 13, 2016|newspaperসংবাদপত্র=The Daily Star|authorলেখক=Mustafa Kamal|titleশিরোনাম=Ishtiaq: An extraordinary legal mind}}</ref> ১৯৪৮ সালে প্রাইভেটে মেট্রিকুলেশন পাস করেন এবং পরে বরিশালের [[ব্রজমোহন কলেজ]] থেকে ইন্টারমিডিয়েট পাস করেন। ১৯৫০ সালে ভর্তি হন [[ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়|ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে]]। সেখানে তিনি ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিষয়ে পড়াশুনা করেন। তিনি ১৯৫২ সালের ২১শে ফেব্রুয়ারি ১৪৪ ধারা ভঙ্গকারী এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে সান্ধ্য আইনের বিরুদ্ধে মিছিলকারী নারীদের মধ্যে একজন ছিলেন।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |urlইউআরএল=http://archive.thedailystar.net/magazine/2010/02/04/special_feature.htm|titleশিরোনাম=His-story vs Her-story|newspaperসংবাদপত্র=দ্য ডেইলি স্টার |authorলেখক=Audity Falguni |dateতারিখ=February 26, 2010 |accessdateসংগ্রহের-তারিখ=৫ আগস্ট ২০১৭}}</ref> তিনি ১৯৬০ সালে লন্ডন থেকে পিএইচডি ডিগ্রি লাভ করেন।<ref name=biplobi/>
 
==কর্মজীবন==
১৯৪৩-৪৪ সালে তার পিতা মুহম্মদ ইবরাহিম ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগে পাঠদান করতেন। তখন থেকে তার মাঝে শিক্ষক হওয়ার স্বপ্ন লালিত ছিল। ১৯৬১ সালে লন্ডন থেকে পিএইচডি করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে তার নিজের বিভাগ ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগে লেকচারার হিসেবে যোগ দেন। ১৯৮৩ সালে অধ্যাপক হন।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |urlইউআরএল=http://archive.ittefaq.com.bd/index.php?ref=MjBfMDJfMTdfMTRfNF8zN18xXzEwOTMyNg== |titleশিরোনাম=ভাষাকন্যা: সুফিয়া আহমেদ |newspaperসংবাদপত্র=[[দৈনিক ইত্তেফাক]] |dateতারিখ=১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ |accessdateসংগ্রহের-তারিখ=৫ আগস্ট ২০১৭}}</ref> দেশের বাইরেও তিনি কয়েকটি প্রতিষ্ঠানে শিক্ষাদান করেছেন। তিনি [[ইস্তানবুল|ইস্তানবুলের]] বসফরাস বিশ্ববিদ্যালয় এবং উইজকনসিনের মিলোউকির আলভার্নো কলেজের আমন্ত্রিত অধ্যাপক ছিলেন।<ref name=biplobi/>
 
সুফিয়া আহমেদ [[বাংলাদেশ ব্যাংক|বাংলাদেশ ব্যাংকের]] বোর্ড অব ডিরেক্টরের সদস্য হিসেবে কর্মরত ছিলেন।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |urlইউআরএল=http://www.thedailystar.net/author/dr-sufia-ahmed|titleশিরোনাম=DR SUFIA AHMED |newspaperসংবাদপত্র=দ্য ডেইলি স্টার |accessdateসংগ্রহের-তারিখ=৫ আগস্ট ২০১৭}}</ref> এছাড়া তিনি বাংলাদেশ ইতিহাস পরিষদের সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|urlইউআরএল=http://www.thedailystar.net/news-detail-41071|titleশিরোনাম='Preserve real history for new generation' |newspaperসংবাদপত্র=দ্য ডেইলি স্টার |dateতারিখ= June 14, 2008 |accessdateসংগ্রহের-তারিখ=৫ আগস্ট ২০১৭}}</ref>
 
==ব্যক্তিগত জীবন==
সুফিয়া আহমেদ ১৯৫৫ সালের জুনে [[সৈয়দ ইশতিয়াক আহমেদ|সৈয়দ ইশতিয়াক আহমেদের]] সাথে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন। ইশতিয়াক আহমেদ ছিলেন একজন বিচারক ও আইনজীবী। তাদের দুই সন্তান। পুত্র সৈয়দ রিফাত আহমেদ [[বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট|বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের]] বিচারক এবং কন্যা রাইনা আহমেদ একজন চিকিৎসক।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |urlইউআরএল=http://archive.thedailystar.net/2003/07/21/d30721020526.htm|titleশিরোনাম=In memorium : Syed Ishtiaq Ahmed|dateতারিখ=July 21, 2003 |newspaperসংবাদপত্র=দ্য ডেইলি স্টার |accessdateসংগ্রহের-তারিখ=৫ আগস্ট ২০১৭}}</ref>
 
==সম্মাননা==
* [[সুফিয়া কামাল]] পুরস্কার (২০১৫)<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|urlইউআরএল=http://www.thedailystar.net/city/eight-women-get-sufia-kamal-award-100525|titleশিরোনাম=Eight women get Sufia Kamal Award|dateতারিখ=June 21, 2015|accessdateসংগ্রহের-তারিখ=June 13, 2016|newspaperসংবাদপত্র=The Daily Star}}</ref>
* ভাষা আন্দোলনে অবদানের জন্য [[একুশে পদক]] (২০০২)