দীপক প্যাটেল (ক্রিকেটার): সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্য থাকল এর পরিচালককে জানান।
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
১১২ নং লাইন:
 
== প্রারম্ভিক জীবন ==
১৯৬৮ সালে ইংল্যান্ডে চলে যাবার পর ১৯৭৬ সালে ওরচেস্টারশায়ার দলের পক্ষে খেলোয়াড়ী জীবন শুরু করেন প্যাটেল। এরপর সেখানে তিনি ১৯৮৬ সাল পর্যন্ত অবস্থান করেন। এ সময়ে ২৩৬টি [[প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট|প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে]] অংশ নিয়ে ২৯.২৩ রান গড়ে ৯,৭৩৪ রান সংগ্রহ করেন। পাশাপাশি ৩৬.৬৬ রান গড়ে ৩৫৭ উইকেট দখল করেন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি | urlইউআরএল = http://www.cricketarchive.com/Archive/Players/1/1860/f_Batting_by_Team.html| titleশিরোনাম = First-class Batting and Fielding for each Team by Dipak Patel|publisherপ্রকাশক = www.cricketarchive.com | accessdateসংগ্রহের-তারিখ = 2010-02-07}}</ref><ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি | urlইউআরএল = http://www.cricketarchive.com/Archive/Players/1/1860/f_Bowling_by_Team.html| titleশিরোনাম = First-class Bowling for each Team by Dipak Patel|publisherপ্রকাশক = www.cricketarchive.com | accessdateসংগ্রহের-তারিখ = 2010-02-07}}</ref> কিন্তু [[ইংল্যান্ড এবং ওয়েলস ক্রিকেট বোর্ড|ইংরেজ নির্বাচকমণ্ডলী]] কর্তৃক উপেক্ষিত হয়ে ১৯৮৬ সালে নিউজিল্যান্ডে অভিবাসিত হন। ১৯৮৫-৮৬ মৌসুমে [[Auckland Aces|অকল্যান্ডের]] পক্ষে প্রাদেশিক খেলায় অভিষেকেই ১৭৪ রান করে সবাইকে তাক লাগিয়ে দেন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি | urlইউআরএল = http://www.cricketarchive.com/Archive/Scorecards/46/46750.html| titleশিরোনাম = Scorecard: Canterbury v Auckland | dateতারিখ = 6 January 1986 |publisherপ্রকাশক = www.cricketarchive.com | accessdateসংগ্রহের-তারিখ = 2010-02-07}}</ref> জাতীয় দলে খেলার জন্য সেখানে তাঁকে আরও ছয় মাস অপেক্ষা করতে হয়।
 
== খেলোয়াড়ী জীবন ==
১৯৮৭ সালে [[ওয়েস্ট ইন্ডিজ ক্রিকেট দল|ওয়েস্ট ইন্ডিজের]] বিপক্ষে তাঁর [[টেস্ট ক্রিকেট|টেস্ট]] অভিষেক ঘটে। উভয় ইনিংসে তিনি ১৮ ও ২০ রান সংগ্রহ করে [[কোর্টনি ওয়ালশ|কোর্টনি ওয়ালশের]] বলে বোল্ড হন। এছাড়াও, তিনি ৩ ওভার বোলিং করেছিলেন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি | urlইউআরএল = http://www.cricketarchive.com/Archive/Scorecards/48/48340.html| titleশিরোনাম = Scorecard: New Zealand v West Indies | dateতারিখ = 20 February 1987 |publisherপ্রকাশক = www.cricketarchive.com | accessdateসংগ্রহের-তারিখ = 2010-02-07}}</ref> টেস্ট সিরিজের পরপরই একই দলের বিপক্ষে [[একদিনের আন্তর্জাতিক|একদিনের আন্তর্জাতিকে]] অভিষেক ঘটে তাঁর।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি | urlইউআরএল = http://www.cricketarchive.com/Archive/Scorecards/48/48400.html| titleশিরোনাম = Scorecard: New Zealand v West Indies | dateতারিখ = 18 March 1987 |publisherপ্রকাশক = www.cricketarchive.com | accessdateসংগ্রহের-তারিখ = 2010-02-07}}</ref>
 
১৯৯২ সালে টেস্টে তাঁর সর্বোচ্চ ৯৯ রান আসে [[ইংল্যান্ড ক্রিকেট দল|ইংল্যান্ডের]] বিপক্ষে।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি | urlইউআরএল = http://www.cricketarchive.com/Archive/Scorecards/55/55357.html| titleশিরোনাম = Scorecard: New Zealand v England | dateতারিখ = 18 January 1992 |publisherপ্রকাশক = www.cricketarchive.com | accessdateসংগ্রহের-তারিখ = 2010-02-07}}</ref> একই সালে [[জিম্বাবুয়ে জাতীয় ক্রিকেট দল|জিম্বাবুয়ের]] বিপক্ষে তাঁর সেরা বোলিং ৬/৫০ আসে।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি | urlইউআরএল = http://www.cricketarchive.com/Archive/Scorecards/56/56588.html| titleশিরোনাম = Scorecard: Zimbabwe v New Zealand | dateতারিখ = 7 November 1992 |publisherপ্রকাশক = www.cricketarchive.com | accessdateসংগ্রহের-তারিখ = 2010-02-07}}</ref>
 
[[১৯৯২ ক্রিকেট বিশ্বকাপ|১৯৯২]] সালের [[ক্রিকেট বিশ্বকাপ|ক্রিকেট বিশ্বকাপে]] প্রথম ১৫-ওভারের ফিল্ডিং সীমাবদ্ধতার সুবিধাকে পুঁজি করে [[অস্ট্রেলিয়া জাতীয় ক্রিকেট দল|অস্ট্রেলিয়ার]] বিপক্ষে বোলিং উদ্বোধনে নামেন। [[অধিনায়ক (ক্রিকেট)|দলনায়ক]] [[মার্টিন ক্রো]] কর্তৃক উদ্ভাবিত এ কৌশল অনেকাংশেই সফলতার মুখ দেখে ও বাদ-বাকী খেলাগুলোতেও তিনি এ ভূমিকায় অবতীর্ণ হন।