গোপালচন্দ্র ভট্টাচার্য: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই |
|||
১৬ নং লাইন:
|footnotes =
}}
'''গোপালচন্দ্র ভট্টাচার্য''' (১ আগস্ট ১৮৯৫ – ৮ এপ্রিল ১৯৮১) একজন বাঙালি পতঙ্গবিশারদ ও উদ্ভিদবিদ, যিনি সামাজিক কীটপতঙ্গের ওপর তাঁর গবেষণাকর্মের জন্য বিখ্যাত। ''বাংলার কীটপতঙ্গ'' নামক গ্রন্থটি রচনার জন্য<ref>{{বই উদ্ধৃতি|
== প্রথম জীবন ==
২৬ নং লাইন:
১৯৩২ খ্রিস্টাব্দে প্রথম উদ্ভিদের জীবনের ওপর তাঁর গবেষণা বৈজ্ঞানিক প্রবন্ধ হিসেবে প্রকাশিত হয়। এরপর জৈব-আলোকবিদ্যার ওপর তাঁর বিভিন্ন গবেষণা বিভিন্ন বৈজ্ঞানিক পত্রিকায় প্রকাশিত হলেও ধীরে ধীরে কীট পতঙ্গের ওপর তাঁর আগ্রহ জন্ম নেয়। এই সময় তিনি আলোকচিত্রগ্রাহক হিসেবে দক্ষ হয়ে ওঠেন এবং পিঁপড়ে, মাকড়শা, ব্যাঙাচি, বাদুড় প্রভৃতি প্রাণীর আলোকচিত্র তুলতে শুরু করেন।<ref name=vp/>
১৯৪০ খ্রিস্টাব্দে বোস ইসস্টিটিউটের পত্রিকায় তিনি দেখান যে পিঁপড়ে ও মৌমাছির মতো সামাজিক কীটপতঙ্গের ক্ষেত্রে কিভাবে রাণী [[লার্ভা|লার্ভার]] খাদ্যের চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য সঠিক ভাবে পরিবর্তন করে অন্য রাণী, কর্মী ও সৈনিক পতঙ্গ সৃষ্টি করেন। পিঁপড়ের জন্য স্বচ্ছ বাসা বানিয়ে চুপচাপ নিরীক্ষণ করে তিনি এই পর্য্যবেক্ষণ করেন।<ref name=vp>{{সাময়িকী উদ্ধৃতি|
তাঁর প্রায় বাইশটি গবেষণাপত্র [[ন্যাচারাল হিস্ট্রি (পত্রিকা)|ন্যাচারাল হিস্ট্রি]] সহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গবেষণা পত্রিকায় প্রকাশিত হয়। ১৯৫১ খ্রিস্টাব্দে ভারতীয় সামজিক কীটপতঙ্গের ওপর তাঁর গবেষণা সম্বন্ধে বক্তৃতা দেওয়ার জন্য প্যারিসের ''ইন্টারন্যাশনাল ইউনিয়ন ফর দ্য স্টাডি অব সোশ্যাল ইন্সেক্টস'' নামক আন্তর্জাতিক সম্মেলনে তিনি ডাক পান। কিন্তু প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা না থাকার জন্য তাঁকে বিভিন্ন সময়ে বৈষম্যের শিকার হতে হয়।<ref name=vp/>
৩৪ নং লাইন:
==প্রকাশিত গ্রন্থ==
এ পর্যন্ত গোপালচন্দ্রের ১৬ প্রকাশিত বই এর নাম জানা যায়। এছাড়া তাঁর বহু লেখা অগ্রন্থিত রয়ে গেছে। ‘জ্ঞান ও বিজ্ঞান’ গোপালচন্দ্র ভট্টাচার্য স্মরণ সংখ্যার তথ্যমতে তাঁর লেখার সংখ্যা হাজার খানেকের মত, যার সবকিছু এখন আর উদ্ধার করা সম্ভব নয়।<ref>{{বই উদ্ধৃতি|
{{columns-list|3|
৫৬ নং লাইন:
== সম্মাননা ==
গোপালচন্দ্র ভট্টাচার্য ১৯৬৮ খ্রিস্টাব্দে [[আনন্দ পুরস্কার]] এবং ১৯৭৫ খ্রিস্টাব্দে ''বাংলার কীট পতঙ্গ'' নামক গ্রন্থ রচনার জন্য [[রবীন্দ্র পুরস্কার]] লাভ করেন। ১৯৮১ খ্রিস্টাব্দে মৃত্যুর তিন মাস পূর্বে [[কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়]] তাঁকে সাম্মানিক ডি.এসসি. ডিগ্রী প্রদান করে।<ref name="convocation">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|
== তথ্যসূত্র ==
{{সূত্র তালিকা}}
{{কর্তৃপক্ষ নিয়ন্ত্রণ}}
{{আনন্দ পুরস্কার}}
|