গুয়াহাটি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই |
|||
১০ নং লাইন:
| image_seal =
| seal_alt =
| nickname = Gateway to Northeast India,<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|
| image_map =
| map_alt =
৪২ নং লাইন:
| leader_name1 = আবির পাত্র<br />([[ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস]])
| leader_title2 = ডেপুটি কমিশনার
| leader_name2 = Dr. M Angamuthu, IAS<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|
| leader_title3 = পুলিশ কমিশনার
| leader_name3 = মুকেশ আগরওয়াল, আইপিএস<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|
| area_footnotes = <ref name="The Telegraph">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|
| area_total_km2 = 216
| area_total_sq_mi = 83
৫৩ নং লাইন:
| elevation_m = 55.5
| population_total = 957352
| population_footnotes = <ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|
| population_as_of = ২০১১
| population_rank = [[ভারতের অধিক জনসংখ্যা যুক্ত শহরসমূহের তালিকা|৪৮তম]]
| population_density_km2 = auto
| population_metro = 1253938
| population_metro_footnotes = <ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|
| population_demonym = গুয়াহাটীয়
| demographics_type1 = ভাষা
৭৭ নং লাইন:
| footnotes =
}}
'''গুয়াহাটি''' ({{lang-as|গুৱাহাটী}} ''গুয়াহাটি'') উত্তর পূর্ব [[ভারত|ভারতের]] [[অসম]] অঙ্গরাজ্যের বৃহত্তম শহর ও রাজধানী শহর। শহরটি পশ্চিম অসমে [[ব্রহ্মপুত্র নদ|ব্রহ্মপুত্র নদের]] তীরে, [[মেঘালয়]] অঙ্গরাজ্যের সাথে সীমান্তের কাছে অবস্থিত।<ref name="Capital of Assam">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|
গুয়াহাটি একটি শিল্পশহর, গুরুত্বপূর্ণ নদীবন্দর এবং অসমের বাণিজ্যিক কেন্দ্র। এখানে পাট, তুলা, চাল এবং চায়ের বাজার আছে। এখানকার কলকারখানার মধ্যে ভোজ্য তেল পরিশোধন, সাবান ও কাঠ উৎপাদন, বস্ত্র বয়ন, এবং ময়দা পেষার কল। খ্রিস্টীয় ৫ম শতকের শুরুর দিকে গৌহাটি হিন্দু [[বর্মণ রাজবংশ|বর্মণ]] এবং [[পাল রাজবংশ|পাল রাজবংশের]] অধীনে প্রাচীন প্ৰাগজ্যোতিষপুর এবং দুর্জয় ([[উত্তর গুয়াহাটি]]) নগরী প্রাচীন [[কামরূপ রাজ্য|কামরূপ রাজ্যের]] রাজধানী ছিল।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |
এখানে বহু প্রাচীন মন্দির দেখতে পাওয়া যায় এবং বহুদিন ধরেই হিন্দুদের একটি তীর্থস্থান, এজন্য এটাকে "মন্দিরের শহর" বলা হয়।<ref name="গুয়াহাটি সম্পর্কে">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|
গুয়াহাটিতে ১৯৪৮ সালে গুয়াহাটি বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপিত হয়।
৮৭ নং লাইন:
==নামের ব্যুৎপত্তি==
গুয়াহাটি নামটি [[অসমীয়া ভাষা]]র দুটি শব্দ 'গুয়া' (অৰ্থ-[[সুপারি]]) এবং 'হাট' (অৰ্থ-বাজার)-এর থেকে উদ্ভব হয়েছে। ব্রিটিশ উপনিবেশ কালে এই নামটি "গৌহাটী" করা হয়েছিল এবং ১৯৮০-র দশকের শেষভাগ থেকে এটি বৰ্তমান রূপ পায়।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|
== ইতিহাস ==
=== প্রাচীন ইতিহাস ===
গুয়াহাটির কিংবদন্তী এবং ইতিহাস কয়েকহাজার বছরের পুরনো। যদিও নগরীটির উৎপত্তির সঠিক ইতিহাস জানা যায়নি, তবে [[মহাকাব্য]], [[পুরাণ]] এবং অন্যান্য পরম্পরাগত ইতিহাসে উল্লেখ করা কাহিনীসমূহের থেকে এটাকে [[এশিয়া]]র একটি অন্যতম পুরনো নগর হিসেবে অনুমান করা হয়। ইতিহাসের মতে গুয়াহাটিতে কয়েকটি প্ৰাচীন রাজ্যের রাজধানী ছিল। [[মহাভারত|মহাভারতের]] মতে এটি [[নরকাসুর]] এবং [[ভগদত্ত]] রাজ্যের রাজধানী ছিল।<ref>{{Harvcol|Gait|1906|pp=13–15}}</ref> নীলাচল পাহাড়ে অবস্থিত [[কামাখ্যা মন্দির|কামাখ্যা]] দেবীর প্রাচীন শক্তিপীঠ ([[তন্ত্র|তান্ত্রিক]] এবং ভাজ্যারন [[বৌদ্ধ|বৌদ্ধের]] একটি গুরুত্বপূর্ণ আসন), চিত্ৰাচল পাহাড়ে অবস্থিত প্ৰাচীন এবং জ্যোতিষ্কচৰ্চার মন্দির [[নবগ্রহ মন্দির|নবগ্রহ]], বশিষ্ঠ-তে প্রত্নতাত্বিক সম্পদ এবং অন্যান্য স্থানের কিংবদন্তীমূলক ইতিহাস গুয়াহাটির কথাকে সমৰ্থন করে।<ref name="Guwahati">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|
[[File:Ashyam.JPG|right|upright|thumb|[[কামাখ্যা মন্দির|কামাখ্যা মন্দিরের]] দৃশ্য।]]
|