কামালপুর যুদ্ধ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
বানান সংশোধন
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
১৬ নং লাইন:
| result =
| status =
| combatant1 ={{flagiconপতাকা আইকন|BAN|1971}}[[বাংলাদেশ]]
----
[[মুক্তিবাহিনী]]
৪২ নং লাইন:
==প্রেক্ষাপট==
পুরাতন [[ব্রহ্মপুত্র নদ|ব্রহ্মপুত্র নদের]] তীরে এবং [[জামালপুর সদর উপজেলা|জামালপুর]] হয়ে [[ময়মনসিংহ (শহর)|ময়মনসিংহ]] সড়ক সংযোগে [[কমলপুর]] ছিল অন্যতম শক্ত সীমান্ত ফাঁড়ি। পাকিস্তান সেনাবাহিনীর ওয়ার ম্যাপে বৃহত্তর টাংগাইল এবং ময়মনসিংহের দায়িত্বে ছিল মেজর জেনারেল জামশেদের ৩৬ অ্যাডহক ডিভিশন। ১৮৫ কিলোমিটার দীর্ঘ এই এলাকাটিতে ২ টি রাস্তা ছিলো ঢাকার দিকে মুক্তিবাহিনীর অগ্রসর হওয়ার। একটি হালুয়াঘাট-ময়মনসিংহ হয়ে, অন্যটি কামালপুর-জামালপুর দিয়ে। এটি আটকানোর দায়িত্বে ছিলো ব্রিগেডিয়ার কাদিরের পাক আর্মির ৯৩ ব্রিগেড- যার দুটি রেজিমেন্ট যথাক্রমে : ৩৩ পান্জ্ঞাব এবং ৩১ বালুচ। ৩৩ পান্জ্ঞাব অবস্থান নিয়েছিলো হালুয়াঘাটে আর ৩১ বালুচ অবস্থান নিয়েছিলো কামালপুর, নকশী আর বারোমারিতে। <br/>
কামালপুরে ৩১ বালুচের সাথে ছিলো ইস্ট পাকিস্তান সিভিল আর্মড ফোর্স আর আর ১ প্লাটুন রাজাকার। কামালপুর বিওপি(বর্ডার আউট পোষ্ট) এর সিও ছিলো ক্যাপটেন আহসান মালিক। প্রচুর শক্তিশালী অস্ত্র আর গোলাবারুদের পাশাপাশি ৮১ মি.মি. ৩ টি মর্টার ছিলো কামালপুর বিওপিতে। <ref>{{বই উদ্ধৃতি|author1লেখক১=মেজর সিদ্দিক সালিক|titleশিরোনাম=উইটনেস টু সারেন্ডার|publisherপ্রকাশক=ইউনিভার্সিটি প্রেস|isbnআইএসবিএন=9840513745|pagesপাতাসমূহ=১৮১-১৮২|accessdateসংগ্রহের-তারিখ=15 জানুয়ারি 2017}}</ref>
সেখানে ছিল গোলা-নিরোধী ছাদ বিশিষ্ট কংক্রিট বাংকার/পরিখা যেগুলি প্রতিটি গভীর নালার মাধ্যমে নিজেদের মধ্যে যোগাযোগ ও সাহায্য বিনিময়ে সক্ষম, নিরাপত্তার বেষ্টনী হিসাবে ছিল স্ব-নিয়ন্ত্রিত ফাঁদ ও ভূমিবিস্ফোরক এবং অন্ধকারের সময় পাকিস্তানের সৈন্যরা একেবারে ভিতরের নিরাপদ স্তরে ঢুকে যেত। <ref name="ডেইলি স্টার_০২">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|authorলেখক=|urlইউআরএল=http://archive.thedailystar.net/newDesign/news-details.php?nid=115138 |titleশিরোনাম=সিগনিফিকেন্স অব আর্মড ফোর্সেস ডে|publisherপ্রকাশক=ডেইলিস্টার আর্কাইভ|dateতারিখ=2009-11-23 |accessdateসংগ্রহের-তারিখ=2013-05-19}}</ref>
==প্রস্তুতি==
১৯৭১ সালের ৩১শে জুলাই দিবাগত রাত্রে (১লা অগাস্ট রাত) [[জিয়াউর রহমান]] এর নির্দেশ মোতাবেক মেজর মইনুল হোসেন এর নেতৃত্বে উত্তর ও পূর্ব দিক থেকে ডেল্টা এবং ব্রাভো শত্রুপক্ষের উপর ঝাঁপিয়ে পড়ে। মেজর মইন এতোদ্রুত এমন মিশনে রাজী ছিলেননা, তার মতে কামালপুরের মত যথেষ্ট শক্তিশালী পাকিস্তানী ঘাটিতে সেটপিস যুদ্ধের মাধ্যমে আক্রমন করার সক্ষমতা জেড ফোর্সের বা তার ব্যাটালিয়নের নেই।মেজর মইনের প্ল্যান ছিলো হিট অ্যান্ড রান গেরিলা পদ্ধতিতে পাকিস্তান ফোর্সকে দুর্বল এবং নাজেহাল করা। কিন্তু জিয়া সিদ্ধান্ত পাল্টালেন না যার মূল কারণ ছিল হাইকমান্ডের নির্দেশ এবং ঘাঁটিটির স্ট্রাটেজিক গুরুত্ব। মেজর মইনের ১ম বেংগল ব্যাটালিয়নে সৈন্য ছিলো সর্বসাকুল্যে ৮৫০ জন। জেড ফোর্সের ১ম সম্মুখ সমর কামালপুর অপারেশনে [[জিয়াউর রহমান]] নিজে উপস্থিত ছিলেন যুদ্ধ সমন্বয় করার জন্য।
<ref name="ব্লগস্পট">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|titleশিরোনাম=১৯৭১, জেড ফোর্সের মুক্তিযুদ্ধ : জিয়া-শাফায়াত-মইন-আমিনুলদের যুদ্ধ দিনের গল্প জানুন ছবি আর বর্ননায়| urlইউআরএল=http://muktijuddhergolpo.blogspot.com/2012/09/blog-post_1723.html| websiteওয়েবসাইট=গুগল ব্লগস্পট| accessdateসংগ্রহের-তারিখ=14 জানুয়ারি 2017}}</ref>
==যুদ্ধের বিবরণ==
'''৩১ জুলাই রাত ৩:০০''' এর দিকে জিয়া এবং মেজর মইন ১ম বেংগল ব্যাটালিয়ন নিয়ে পাকিস্তান আর্মির ঘাঁটি থেকে প্রায় ১১০০-১২০০ গজ দুরে অবস্থান নেন (সেদিনরাতে মুষলধারে বৃষ্টি হচ্ছিলো।)।
৯০ নং লাইন:
{{সূত্র তালিকা}}
==বহিঃসংযোগ==
* {{বই উদ্ধৃতি|author1লেখক১=মে. জে. মইনুল হোসেন চৌধুরী (অব.)|titleশিরোনাম=এক জেনারেলের নীরব সাক্ষ্য স্বাধীনতার প্রথম দশক (১৯৭১-১৯৮১)|dateতারিখ=2013-03-01|publisherপ্রকাশক=মাওলা ব্রাদার্স|isbnআইএসবিএন=984-410-175-1|accessdateসংগ্রহের-তারিখ=15 জানুয়ারি 2017}}
* {{বই উদ্ধৃতি|author1লেখক১=মেজর সিদ্দিক সালিক|titleশিরোনাম=উইটনেস টু সারেন্ডার|publisherপ্রকাশক=ইউনিভার্সিটি প্রেস|isbnআইএসবিএন=9840513745|pagesপাতাসমূহ=১৮১-১৮২|accessdateসংগ্রহের-তারিখ=15 জানুয়ারি 2017}}
* [http://www.molwa.gov.bd/ মুক্তিযুদ্ধ মন্ত্রনালয়ের ওয়েবসাইট]
 
{{বাংলাদেশের স্বাধীনতা}}
 
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ]]
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের সামরিক অভিযান ও যুদ্ধ]]