তিতাস একটি নদীর নাম (চলচ্চিত্র): সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
আফতাবুজ্জামান (আলোচনা | অবদান) |
আফতাবুজ্জামান (আলোচনা | অবদান) সম্পাদনা সারাংশ নেই |
||
১ নং লাইন:
{{জন্য|উপনাসের জন্য|তিতাস একটি নদীর নাম
{{তথ্যছক চলচ্চিত্র
| নাম = তিতাস একটি নদীর নাম
৫ নং লাইন:
| চিত্রের আকার = 200px
| ক্যাপশন = তিতাস একটি নদীর নাম চলচ্চিত্রের পোস্টার
| ভিত্তি করে = {{ভিত্তি করে|[[
| পরিচালক = [[ঋত্বিক ঘটক]]
| প্রযোজক = [[হাবিবুর রহমান খান]]
৩০ নং লাইন:
}}
'''''তিতাস একটি নদীর নাম''''' (১৯৭৩) [[ঋত্বিক ঘটক]] পরিচালিত একটি বাংলাদেশী চলচ্চিত্র। বাঙালি ঔপন্যাসিক ও [[সাংবাদিক]] [[অদ্বৈত মল্লবর্মণ]] রচিত বিখ্যাত [[উপন্যাস]] ''[[
== কাহিনী সংক্ষেপ ==
কিশোরী বাসন্তী (কবরী) বিয়ের বয়স হতে থাকে। সে তিতাস পাড়ে অপেক্ষায় থাকে খেলার সাথী কিশোর চন্দ্র আর সুবলের জন্য। সময় কাটে কিশোর আর সুবল যৌবনে পা দেয়, দূর নদীতে জাল বাইতে যায়। তিতাস পাড়ের গ্রামে মালোদের দোলের সময় এক ঝামেলায় সহযোগিতার জন্য ওরা মারামরিতে জড়িয়ে পড়ে। এতে মোড়লদের ঘরের এক মেয়ে রাজার ঝি অজ্ঞান হয়ে যায়। এক আক্রমণকারী রাজারঝিকে আক্রমণ করলে কিশোর তাকে রক্ষা করে। এতে মোড়ল খুশি হয়ে রাজারঝির সাথে সাহসী কিশোরের বিয়ে দেয়। যে দিন বউকে নিজ গাঁয়ে নিয়ে যাবে, রাতে ডাকাতেরা নতুন বউকে চুরির চেষ্টা করে। নতুন বউ পানিতে ঝাপ দিয়ে নিজেকে রক্ষা করে। কিন্তু কিশোর রাতের আঁধারে তা দেখতে পায় না। এই ঘটনায় কিশোর পাগল হয়ে যায়। আর নতুন বউ নদীতে ভেসে যায়। দুর্ভাগ্যবশত, নববধূ তার স্বামী সম্পর্কে কিছুই জানে না, সে এমনকি তার স্বামীর নামও জানে না। শুধুমাত্র কিশোরের গ্রামের নামটি জানে।
৫০ ⟶ ৪৯ নং লাইন:
* নারায়ণ চক্রবর্তী - মোড়ল
* বনানী চৌধুরী - মোড়লের গিন্নী
* [[কবরী
* চেতনা দাস
* [[ঋত্বিক ঘটক]] - তিলকচাঁদ
৫৭ ⟶ ৫৬ নং লাইন:
* [[রওশন জামিল]] - মা
* এম এ খায়ের - বাসন্তির বাবা
* [[প্রবীর মিত্র]] - কিশোর
* [[গোলাম মুস্তাফা]] - রামপ্রসাদ এবং কাদের মিয়া
* সুফিয়া রুস্তম - উদয়তারা
৬৪ ⟶ ৬৩ নং লাইন:
== প্রেক্ষাপট ==
অদ্বৈত মল্লবর্মণের [[তিতাস একটি নদীর নাম (উপন্যাস)|তিতাস একটি নদীর নাম]] শীর্ষক উপন্যাসের কাহিনীকে উপজীব্য করে চলচ্চিত্রস্রষ্টা [[ঋত্বিক কুমার ঘটক]] ১৯৭৩ সালে তিতাস একটি নদীর নাম চলচ্চিত্রটি নির্মাণ করেন। এ চলচ্চিত্র নির্মাণে আগ্রহের কারণ হিসেবে ঋত্বিক কুমার ঘটক বলেন,<ref name="প্রথম আলো"/>
{{উক্তি|তিতাস পূর্ব বাংলার একটা খণ্ডজীবন, এটি একটি সৎ লেখা। ইদানীং সচরাচর বাংলাদেশে (দুই বাংলাতেই) এ রকম লেখার দেখা পাওয়া যায় না। এর মধ্যে আছে প্রচুর নাটকীয় উপাদান, আছে দর্শনধারী ঘটনাবলী, আছে শ্রোতব্য বহু প্রাচীন সঙ্গীতের টুকরো - সব মিলিয়ে একটা অনাবিল আনন্দ ও অভিজ্ঞতার সৃষ্টি করা যায়। ব্যাপারটা ছবিতে ধরা পড়ার জন্য জন্ম থেকেই কাঁদছিল। ... অদ্বৈতবাবু অনেক অতিকথন করেন। কিন্তু লেখাটা একেবারে প্রাণ থেকে, ভেতর থেকে লেখা। আমি নিজেও বাবুর চোখ দিয়ে না দেখে ওইভাবে ভেতর থেকে দেখার চেষ্টা করেছি। অদ্বৈতবাবু যে সময়ে তিতাস নদী দেখেছেন, তখন তিতাস ও তার তীরবর্তী গ্রামীণ সভ্যতা মরতে বসেছে। বইয়ে তিতাস একটি নদীর নাম। তিনি এর পরের পুণর্জীবনটা দেখতে যাননি। আমি দেখাতে চাই যে, মৃত্যুর পরেও এই পুণর্জীবন হচ্ছে। তিতাস এখন আবার যৌবনবতী। আমার ছবিতে গ্রাম নায়ক, তিতাস নায়িকা।}}
৮৬ ⟶ ৮৩ নং লাইন:
== বহিঃসংযোগ ==
* {{বিএমডিবি শিরোনাম}}
* {{আইএমডিবি শিরোনাম}}
|