ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
অ →পটভূমি: পরিষ্কারকরণ |
|||
২ নং লাইন:
== পটভূমি ==
বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয় ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট। যেহেতু বাংলাদেশ সংসদ অধিবেশনে ছিল না, সেক্ষেত্রে শেখ মুজিবের একজন ঘনিষ্ঠ রাজনৈতিক সহযোগী রাষ্ট্রপতি খন্দকার মোশতাক আহমেদ কর্তৃক একটি অধ্যাদেশের আকারে ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ১৯৭৫ সালে এ আইনটি প্রণীত হয়। এবং শেখ মুজিবের হত্যাকান্ডের পর তিনিই দেশটির রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হন। এটি ১৯৯৫ সালের অধ্যাদেশ নং ৫০ নামে অভিহিত ছিল। পরে ১৯৭৯ সালে সংসদ কর্তৃক এটি অনুমোদন করা হয়। যার ফলে এটি একটি আনুষ্ঠানিক আইন হিসেবে অনুমোদন পায়। ১৯৭৯ সালের ৯ জুলাই বাংলাদেশ সংবিধানের ৫ম সংশোধনীর পর সংশোধিত আইনে এ আইনটি বাংলাদেশ সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত করা হয়।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|
== বাতিল ==
শেখ মুজিবের কন্যা [[শেখ হাসিনা|শেখ হাসিনা ওয়াজেদ]], বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হিসাবে [[বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ|আওয়ামী লীগ]] সরকার প্রতিষ্ঠার পর ১৯৯৬ সালের ১২ নভেম্বর সপ্তম জাতীয় সংসদে ইনডেমনিটি আইন বাতিল করেন। এটি শেখ মুজিবের হত্যাকারীদের বিচারের পথ প্রশস্ত করেছিল। ২০১০ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে সংবিধানের ৫ম সংশোধনীকে অবৈধ ঘোষণা করে [[বাংলাদেশ হাইকোর্ট]]।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|
== বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের বিচার ==
|