প্রেমানন্দ দত্ত: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
→‎top: বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্য থাকল এর পরিচালককে জানান।
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
২৬ নং লাইন:
 
== বিপ্লবী দলে ==
মাস্টারদা [[সূর্য সেন|সূর্য সেনে]]<nowiki/>র অনুগামী ও বিপ্লবী [[অনন্ত সিং]]<nowiki/>হ তার বন্ধু ছিলেন। চট্টগামের একই পাড়ায় তাদের বাড়ি ছিল। ১৯২৩ সালে তারা শারীরশিক্ষা ক্লাব গড়ে তোলেন যা ছিল গোপনে বিপ্লবী রাজনীতির চর্চাকেন্দ্র। মুলত অনন্ত সিংহের অনুপ্রেরণাতেই প্রেমানন্দ বিপ্লবী দলের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ কাজে অংশ নেন। অস্ত্রশস্ত্র প্রস্তুত ও নিরাপদ স্থানে রাখার ব্যবস্থা করতেন<ref>{{বই উদ্ধৃতি|titleশিরোনাম=অগ্নিগর্ভ চট্টগ্রাম|lastশেষাংশ=প্রথম খন্ড|firstপ্রথমাংশ=অনন্ত সিংহ|publisherপ্রকাশক=বিদ্যোদয় লাইব্রেরি প্রা: লি:|yearবছর=১৯৬৮|isbnআইএসবিএন=|locationঅবস্থান=কলকাতা|pagesপাতাসমূহ=১৮৪}}</ref>।
 
== প্রফুল্ল রায় হত্যা ==
চট্টগ্রামে বিপ্লবীদের ওপর নজর রাখার জন্যে ব্রিটিশ পুলিশের গোয়েন্দা সাব-ইন্সপেক্টর প্রফুল্ল রায় কুখ্যাত ছিল। এই ব্যক্তি অনন্ত সিংহকে গ্রেপ্তার করলে প্রেমানন্দ দত্ত প্রতিশোধ নিতে সচেষ্ট হন। প্রফুল্ল রায়ের সাথে বন্ধুত্ব করে চট্টগ্রাম পল্টনের মাঠে নির্জন জায়গায় নিয়ে ১৯২৪ এর ২৪শে মে তাকে গুলি করে হত্যা করেন। প্রফুল্ল [[মৃত্যুকালীন জবানবন্দী]]<nowiki/>তে প্রেমানন্দের নাম বলে যায় এবং তিনি গ্রেপ্তার হন।<ref>{{বই উদ্ধৃতি|titleশিরোনাম=Chittagong Summer 1930|lastশেষাংশ=Manasi Bhattacharya|firstপ্রথমাংশ=|publisherপ্রকাশক=HarperCollins publishers|yearবছর=|isbnআইএসবিএন=|locationঅবস্থান=|pagesপাতাসমূহ=Timeline}}</ref> ব্যারিস্টার [[যতীন্দ্রমোহন সেনগুপ্ত]] তার হয়ে মামলা লড়েন। মামলার প্রধান সাক্ষী রায়বাহাদুর সতীশ রায়কে সুকৌশলে জেরা করে, আইনি জটিলতার মারপ্যাঁচে ফেলে প্রেমানন্দ দত্তকে বেকসুর খালাস করেন যতীন্দ্রমোহন।<ref>{{বই উদ্ধৃতি|titleশিরোনাম=চট্টগ্রাম সশস্ত্র বিপ্লবে দেশপ্রিয় যতীন্দ্রমোহনের ভূমিকা|lastশেষাংশ=প্রসাদ দাস মুখোপাধ্যায়|firstপ্রথমাংশ=সূর্যসেন ও স্বাধীনতা সংগ্রাম|publisherপ্রকাশক=সূর্যসেনা প্রকাশনী|yearবছর=১৯৯৫|isbnআইএসবিএন=|locationঅবস্থান=বহরমপুর|pagesপাতাসমূহ=৭৪}}</ref> হাইকোর্টে এপিলে গেলে সেখানেও নিরপরাধ প্রমানিত হন তিনি<ref>{{বই উদ্ধৃতি|titleশিরোনাম=অগ্নিগর্ভ চট্টগ্রাম প্রথম খন্ড|lastশেষাংশ=অনন্ত সিংহ|firstপ্রথমাংশ=|publisherপ্রকাশক=বিদ্যোদয় লাইব্রেরী প্রা: লি:|yearবছর=১৯৬৮|isbnআইএসবিএন=|locationঅবস্থান=কলকাতা|pagesপাতাসমূহ=২১৫, ২১৬}}</ref>।
 
== মৃত্যু ==
প্রফুল্ল রায় হত্যা মামলায় মুক্তি পেলেও অন্যায়ভাবে ১ নং বেঙ্গল অর্ডিন্যান্স এক্ট অনুসারে তাকে পুলিশ আবার গ্রেপ্তার করে জেলে পাঠায়। জেলে থাকার সময় তার মানসিক অবস্থার অবনতি ঘটে। তাকে [[রাঁচি]]<nowiki/>র মানসিক হসপিটালে পাঠানো হয়। সেখানেই এই বিপ্লবীর মৃত্যু হয়।<ref>{{বই উদ্ধৃতি|titleশিরোনাম=সংসদ বাঙালি চরিতাভিধান|lastশেষাংশ=প্রথম খন্ড|firstপ্রথমাংশ=সুবোধচন্দ্র সেনগুপ্ত ও অঞ্জলি বসু সম্পাদিত|publisherপ্রকাশক=সাহিত্য সংসদ|yearবছর=২০০২|isbnআইএসবিএন=81-85626-65-0|locationঅবস্থান=কলকাতা|pagesপাতাসমূহ=৩২০}}</ref>
 
== তথ্যসূত্র ==