ইরাবতী নদী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
৯ নং লাইন:
| subdivision_name1 = ভারত, পাকিস্তান
| progression =
| length = {{convertরূপান্তর|720|km|mi|abbr=on}}
| source1_elevation =
| mouth_elevation =
| discharge1_avg = {{convertরূপান্তর|267.5|m3/s|cuft/s|abbr=on}} (near Mukesar<ref>{{citeওয়েব webউদ্ধৃতি| titleশিরোনাম = Gauging Station - Data Summary|publisherপ্রকাশক = ORNL| urlইউআরএল = http://daac.ornl.gov/rivdis/STATIONS/TEXT/INDIA/93/SUMMARY.HTML| accessdateসংগ্রহের-তারিখ = 2013-10-01}}</ref>)
| basin_size =ভারত এবং পাকিস্তান
| river_system =[[সিন্ধু নদ]] প্রণালী
২২ নং লাইন:
}}
 
{{coordস্থানাঙ্ক|30|35|N|71|49|E|display=title|region:PK_type:river_source:GNS-enwiki}}
 
ইরাবতী বা রবি ({{lang-en|Ravi}}, {{lang-pa|ਰਾਵੀ}}, {{lang-ur|{{Nastaliq|راوی}}}}, {{lang-hi|रावी}}) উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলীয় ভারত ও পূর্ব পাকিস্তান অতিক্রম করে একটি আন্তঃসীমান্ত নদী। এটি পাঞ্জাব অঞ্চলের সিন্ধু প্রণালীর ছয়টি নদীর একটি (পাঞ্জাব মানে "পাঁচটি নদী")।.<ref name=Britannica>{{Citeওয়েব webউদ্ধৃতি|urlইউআরএল=http://www.britannica.com/EBchecked/topic/492285/Ravi-River|titleশিরোনাম=Ravi River|accessdateসংগ্রহের-তারিখ=11 April 2010|publisherপ্রকাশক=Encyclopædia Britannica}}</ref> সিন্ধু জল চুক্তির অধীনে রবি'র জল ভারতকে বরাদ্দ করা হয়।১৯৬০ সালের সিন্ধু জল চুক্তি অনুযায়ী, ইরাবতী এবং পাঁচটি অন্যান্য নদীগুলির জল ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে বিভক্ত। পরবর্তীকালে, সিন্ধু অববাহিকা প্রকল্পটি পাকিস্তানে উন্নীত করা হয়েছে এবং ভারতে অনেক আন্তঃঅববাহিকা জল স্থানান্তর, সেচ, জলবিদ্যুত এবং বহুমুখী প্রকল্প নির্মিত হয়েছে।
==ইতিহাস==
প্রাচীন ইতিহাস অনুযায়ী বেদে পাওয়া যায়, রবি ইরাবতী নামেও পরিচিত ছিল (এছাড়াও বানান '' ইরাভেটি '';{{lang-sa|इरावती, परुष्णि}})<ref name= Hastings>{{Citeবই bookউদ্ধৃতি|lastশেষাংশ= Hastings|firstপ্রথমাংশ= James|titleশিরোনাম= Encyclopedia of Religion and Ethics, Part 18|pageপাতা=605|accessdateসংগ্রহের-তারিখ=14 April 2010|urlইউআরএল=https://books.google.com/?id=ltJI5KhFTRUC&pg=PA605 |publisherপ্রকাশক= Kessinger Publishing|yearবছর=2003|isbnআইএসবিএন= 0-7661-3695-7}}</ref> রবি পরুষ্ণি নামে পরিচিত ছিল<ref>{{citeবই bookউদ্ধৃতি|titleশিরোনাম=Medieval Indian Literature: Surveys and selections|publisherপ্রকাশক=Sahitya Akademi|isbnআইএসবিএন=9788126003655|pageপাতা=71|urlইউআরএল=https://books.google.com.pk/books?id=KYLpvaKJIMEC&pg=PA71&dq=parushani|accessdateসংগ্রহের-তারিখ=27 March 2017|languageভাষা=en}}</ref><ref>{{citeবই bookউদ্ধৃতি|last1শেষাংশ১=Modi|first1প্রথমাংশ১=Sir Jivanji Jamshedji|titleশিরোনাম=The influence of Iran on other countries|dateতারিখ=1954|publisherপ্রকাশক=K.R. Cama Oriental Institute|urlইউআরএল=https://books.google.com.pk/books?id=hrg9AAAAMAAJ&q=parushani+ravi|accessdateসংগ্রহের-তারিখ=27 March 2017|languageভাষা=en}}</ref> বা বৈদিক যুগে ভারতীয়দের নিকট ইরাবতী এবং হাইড্রোটস হিসাবে<ref>{{citeবই bookউদ্ধৃতি|titleশিরোনাম=Journal of the Royal Asiatic Society of Great Britain & Ireland Volume 6|dateতারিখ=1841|publisherপ্রকাশক=Cambridge University Press for the Royal Asiatic Society|pageপাতা=369|urlইউআরএল=https://books.google.com.pk/books?id=mi2cT-8LR14C&pg=PA369&dq=Hydraotes|accessdateসংগ্রহের-তারিখ=27 March 2017|languageভাষা=en}}</ref><ref>{{citeবই bookউদ্ধৃতি|last1শেষাংশ১=Ahsan|first1প্রথমাংশ১=Aitzaz|titleশিরোনাম=The Indus Saga|dateতারিখ=2005|publisherপ্রকাশক=Roli Books Private Limited|isbnআইএসবিএন=9789351940739|urlইউআরএল=https://books.google.com.pk/books?id=DSauCQAAQBAJ&pg=PT75&dq=Hydraotes|languageভাষা=en}}</ref> প্রাচীন গ্রিকে।
[[যাস্ক]] প্র্রণীত [[নিরুক্ত]] তে উল্লেখ আছে ঋকবেদের সময় "দশ রাজার যুদ্ধ", নামক একটি গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা ঘটেছিল যা পরুশনি (অধুনা রবি নদী নামে চিহ্নিত) নদীর তীরে একদিকে ভরত বংশের ত্রতসু কুলের রাজা সুদাস এবং অন্য পক্ষে দশজন রাজার সংগঠনের মধ্যে সঙ্ঘটিত হয়েছিল।
 
==ভূগোল==
ভারত ও পাকিস্তানের আন্তঃসীমান্ত ইরাবতী নদীটি সিন্ধু নদ অববাহিকার একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ এবং সিন্ধু অববাহিকার মূলস্রোতে পরিণত হয়। ইরাবতী নদীর জল পাকিস্তানের সিন্ধু নদী দ্বারা আরব সাগরে (ভারত মহাসাগরে) পতিত হয়। ভারতের হিমাচল প্রদেশের কাঙরা জেলার বাড়া ভাঙ্গালে নদীটি উৎপন্ন হয়। ৭২০ কিলোমিটার (৪৫০ মাইল) দৈর্ঘ্য প্রবাহিত হওয়ার পর নদীটি ভারতের মোট ১৪,৪৪২ বর্গ কিলোমিটার (৫,৫৭৬ বর্গ কিলোমিটার) এলাকার মোট জলাভূমি নিষ্কাশন করে। পশ্চিমে প্রবাহিত হয়ে, এটি [[পীর পঞ্জাল]] এবং [[ধৌলাধর]] শ্রেণী দ্বারা, একটি ত্রিভূজ অঞ্চল গঠন করে।<ref name=Jain>{{Citeবই bookউদ্ধৃতি|lastশেষাংশ=Jain|firstপ্রথমাংশ=Sharad.K. |author2লেখক২=Pushpendra K. Agarwal |author3লেখক৩=Vijay P. Singh|titleশিরোনাম= Hydrology and Water Resources of India|pagesপাতাসমূহ=481–484|accessdateসংগ্রহের-তারিখ=14 April 2010|urlইউআরএল=https://books.google.com/?id=ZKs1gBhJSWIC&pg=PA483&dq=Ravi+River&q=Ravi%20River|publisherপ্রকাশক= Springer|yearবছর=2007|isbnআইএসবিএন=1-4020-5179-4}}</ref>
 
==নদী গতিপথ==
৩৬ নং লাইন:
[[File:Pir Panjal 2478293509 8000ae5902 o.jpg|thumb|left|পীর পঞ্জাল শ্রেণী]]
[[Image:Manimaheshlake.jpg|right|thumb|ইরাবতীর মুখ্য শাখানদী বুধিল নদীর উৎস [[হিমাচল প্রদেশ|হিমাচল প্রদেশে]]]]
ইরাবতী নদী ভারতের হিমাচল প্রদেশের কাঙ্গরা জেলার মুল্থান তহসিলের হিমালয় অঞ্চলে উৎপন্ন হয়। [9] এটি একটি উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের গতিপথ অনুসরণ করে এবং এটি একটি বারোমেসে নদী।<ref name= bajoli>{{Citeওয়েব webউদ্ধৃতি|titleশিরোনাম= Executive Summary of Environmental Impact Assessment Report Bajoli Holi H. E. Project (180 MW)Chamba, Himachal Pradesh|pageপাতা=18|accessdateসংগ্রহের-তারিখ=1 September 2014|urlইউআরএল=http://www.indiaenvironmentportal.org.in/files/Exu_Sum_EIA_Bajoli_English.pdf|publisherপ্রকাশক= R. S. Envirolink Technologies Pvt. Ltd.|yearবছর=2010}}</ref> মধ্য হিমালয়ের দক্ষিণাংশে ১৪ হাজার ফুট (৪,৩০০ মিটার) উঁচুতে গ্রীষ্মমন্ডলীয় ক্ষেত্রগুলি থেকে উঠে আসা পাঁচটি পাঞ্জাব নদীগুলির মধ্যে এটি সবচেয়ে ছোট। এটি বারাভাঙ্গাল, বারা বানসু ও চাম্বা জেলার মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয়। নদীটির ধারে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা পাথরের সাথে প্রথম দিকে দ্রুত প্রবাহিত হয়। ইরাবতী নদী এই অঞ্চলে ১৮৩ ফুট প্রতি মাইল (৩৪.৭ মি / কিমি) ঢালু গিরিখাতে প্রবাহিত হয় এবং বেশিরভাগ বরফ গলা জল, কারণ এই অঞ্চলটি বৃষ্টি ছায়ায় অবস্থিত। এর দুটি প্রধান উপনদী, বুধিল এবং নাই বা ধোনা তার উৎস থেকে ৬৪ কিলোমিটার (৪০ মাইল) মিলিত হয়। বুধিল নদী পাহাড়ের লাহুল শ্রেণি থেকে উৎপন্ন হয় এবং ৪,০৮০ মিটার (১৩,৩৯০ ফুট) উঁচুতে এবং মণিমহেশ কৈলাশ চূড়া ও মণিমহেশ হ্রদের নিকটে এর উৎপত্তি এবং উভয় স্থলই হিন্দু তীর্থস্থান।
==তথ্যসূত্র==
{{সূত্রতালিকা}}
 
[[বিষয়শ্রেণী:ভারতের নদী]]