জেমস বন্ড (চরিত্র): সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
১৮ নং লাইন:
 
== পটভূমি ==
ইয়ান ফ্লেমিং রচিত গল্পগুলোর পটভূমিতে জেমস বন্ড চরিত্রটি নির্দিষ্ট বয়সের নয়। সচরাচর চরিত্রটি ত্রিশোর্ধ্ব বয়সী এক যুবকের। ''মুনরেকার'' উপন্যাসে তাকে বাধ্যতামূলকভাবে চাকুরী থেকে অবসর দেয়া হয়।<ref>{{বই উদ্ধৃতি | lastশেষাংশ = Fleming | firstপ্রথমাংশ = Ian | authorlinkলেখক-সংযোগ = Ian Fleming | othersঅন্যান্য = Cover art by Ian Fleming and Kenneth Lewis | titleশিরোনাম = Moonraker | origdate = | origyearপ্রকৃত-বছর = | origmonth = | urlইউআরএল = | accessdateসংগ্রহের-তারিখ =19 November 2007 | editionসংস্করণ = 1| seriesধারাবাহিক = | dateতারিখ= 4 April 1955 | publisherপ্রকাশক=[[Jonathan Cape]] | oclc = | idআইডি = | chapterঅধ্যায় = | chapterurlঅধ্যায়ের-ইউআরএল = | quoteউক্তি = | refসূত্র =}}</ref>
 
উপন্যাসে জেমস বন্ডের জন্ম তারিখ ও সালকে ঊহ্য রাখা হয়েছে। কেননা, ফ্লেমিং তার সৃষ্ট উপন্যাসের প্রেক্ষাপটে তারিখ ও ঘটনার সময়কালকে বিভিন্নভাবে ধারণ করেছেন। ফলে, জেমসের প্রকৃত জন্ম তারিখ ও সাল নিয়ে বেশ বিতর্ক রয়েছে। অধিকাংশ গবেষক ও জীবনীকারদের ধারণা যে, জেমস বন্ডের জন্ম হচ্ছে - ১৯১৭, ১৯২০, ১৯২১ অথবা ১৯২৪ সালে। অবশ্য, ফ্লেমিং তার সাহিত্যকর্মে কখনো জেমসের বন্ডের জন্ম, জন্ম সাল বা জন্ম স্থান নিয়ে আলোকপাত করেননি।
 
জেমস বন্ডকে ''ইউ অনলি লাইভ টুয়াইস'' চলচ্চিত্রে স্কটিশ পিতা এন্ড্রু বন্ড এবং সুইস মাতা মনিক ডেলাক্রইক্সের সন্তান হিসেবে বর্ণনা করা হয়েছে। কৈশোরকাল থেকেই জেমস বন্ডকে বিভিন্ন দেশে ভ্রমণ করতে দেখা যায়। পিতা একটি কোম্পানির প্রতিনিধি হিসেবে কাজ করতেন বিধায়, জেমসও [[জার্মান ভাষা|জার্মান]] এবং [[ফরাসি ভাষা|ফ্রেঞ্চ ভাষা]] শিক্ষালাভে সক্ষম হয়েছিলেন। চ্যামোনিক্সের কাছাকাছি আইগুইলস্‌ রোগেসে পর্বত আরোহণের সময় তার বাবা মারা যান। অনাথ অবস্থায় জেমস বন্ডের তখন বয়স ছিল এগার বছর।<ref>{{বই উদ্ধৃতি
| lastশেষাংশ = Higson
| firstপ্রথমাংশ = Charlie
| authorlinkলেখক-সংযোগ = Charlie Higson
| সম্পাদক =
| editor =
| othersঅন্যান্য = Cover artist Kev Walker | titleশিরোনাম = Blood Fever
| origdate =
| প্রকৃত-বছর =
| origyear =
| origmonth =
| editionসংস্করণ = U.S. 1st hardback
| ধারাবাহিক =
| series =
| dateতারিখ = 5 January 2006
| publisherপ্রকাশক=[[Puffin Books]]
| আইএসবিএন =
| isbn =
| idআইডি =
| quoteউক্তি =
| refসূত্র =
}}</ref>
 
৪৭ নং লাইন:
== ২য় বিশ্বযুদ্ধঃ রয়েল নেভিতে ==
১৯৪১ সালে [[২য় বিশ্বযুদ্ধ]] চলাকালীন সময়ে জেমস বন্ডকে বয়সজনিত কারণে ''রাজকীয় নৌবাহিনীতে'' স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে ঢোকানো যায়নি। সেখানে তার ভূমিকা ছিল একজন উদীয়মান কমাণ্ডারের। পরবর্তীতে ফ্লেমিংয়ের উপন্যাস, জন গার্ডেনার কর্তৃক ঐ উপন্যাসের সম্প্রসারণ এবং চলচ্চিত্রের মাধ্যমে জেমস বন্ড ''ব্রিটিশ গুপ্তচর বিভাগের'' মাধ্যমে রাজকীয় নৌবাহিনীতে স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে অন্তর্ভুক্ত হন। জন গার্ডেনারের সম্প্রসারিত, ''লস অর ডাই'' উপন্যাসে বন্ডকে ক্যাপ্টেন হিসেবে পরিচিত করেন। রেমণ্ড বেনসনের ''রিবুট'' কল্পকাহিনীতে রাজকীয় নৌবাহিনীর সংরক্ষিত অতিরিক্ত স্বেচ্ছাসেবী হিসেবে বন্ডকে কমাণ্ডার দেখানো হয়, যিনি যুদ্ধ পরবর্তীকালে একজন প্রাক্তন কর্মকর্তা ছিলেন।<ref>{{বই উদ্ধৃতি
| titleশিরোনাম = Moonraker
| chapterঅধ্যায় = Chapter 4: The 'Shiner'
| অধ্যায়ের-ইউআরএল =
| chapterurl =
| quoteউক্তি =
| refসূত্র =
}}
</ref>
১১৮ নং লাইন:
 
== চলচ্চিত্রের তালিকা ==
এমআই৬ এজেন্ট জেমস বন্ডের নাম ভূমিকায় এ পর্যন্ত ৬ জন অভিনেতা অভিনয় করেছেন। ২০১২ সাল পর্যন্ত জেমস বন্ড সিরিজের মোট ২৪টি ছবি মুক্তি পায়। ২০১৫ সালের অক্টোবর মাসে '''স্কাইফল''' নামে জেমস বন্ড সিরিজের ২৪তম চলচ্চিত্র মুক্তি পেয়েছে।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|urlইউআরএল=http://www.hollywoodreporter.com/news/london-lands-spectre-world-premiere-809422|titleশিরোনাম=London Lands ''Spectre'' World Premiere|firstপ্রথমাংশ=Alex|lastশেষাংশ=Ritman|workকর্ম=[[The Hollywood Reporter]]|publisherপ্রকাশক=([[Prometheus Global Media]])|dateতারিখ=17 July 2015|accessdateসংগ্রহের-তারিখ=17 July 2015}}</ref>
 
{| class="wikitable" width=100%