জ্ঞান: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Shebu Islam (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
৬৮ নং লাইন:
[[খ্রিস্ট ধর্ম|খ্রিস্ট ধর্মের]] বিভিন্ন অভিব্যক্তিতে, যেমন [[ক্যাথলিকিজম|ক্যাথলিকিজমে]] এবং [[অ্যাংলিক্যানিজম|অ্যাংলিক্যানিজমমে]], জ্ঞান হল ঈশ্বর কর্তৃক প্রদত্ত সাতটি উপহারের একটি।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|url=http://www.scborromeo.org/ccc/p3s1c1a7.htm#1831|title=Part Three, No. 1831|website=Catechism of the Catholic Church|access-date=2007-04-20}}</ref>
 
[[ওল্ড টেস্টাম্যান্ট]] পবিত্র গ্রন্থে [[ভাল ও মন্দ জ্ঞানের বৃক্ষ|ভাল ও মন্দ জ্ঞানের বৃক্ষের]] বিবরণ রয়েছে যেটি জ্ঞান ধারণ করা হত ঈশ্বর থেকে মানুষকে পৃথক করতে।" এবং প্রভু ঈশ্বর বললেন, 'দেখ, আজ মানুষ আমাদের মত একজন হয়েছে, যে ভালো এবং মন্দের পার্থক্য বুঝে..." ({{bibleverseবাইবেল উদ্ধৃতি|বই=1|Genesisঅধ্যায়=3|3:লাইন=22|KJV}})
 
[[নাস্তিসিজম|নাস্তিসিজমে]], জ্ঞান ঐশ্বরিক ভাবে বা আধ্যাত্মিক ভাবে অর্জন করতে হবে বলে আশা করা হয়।
৭৪ নং লাইন:
विद्या दान (বিদ্যা দান) অর্থাৎ জ্ঞান ভাগ করে দেওয়া [[দান|দানের]] একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ, এটি প্রকৃতপক্ষে অত্যাবশকীয় [[নিয়ম]], সকল [[ভারতের ধর্মবিশ্বাস|ধর্ম মতবাদে]]।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|url=http://vhp.org/news/news-regional/delhi-seva|title=विद्या दान ही सबसे बडा दान : विहिप - Vishva Hindu Parishad – Official Website|website=vhp.org}}</ref> [[হিন্দু]] ধর্মগ্রন্থে দুই ধরনের জ্ঞানের কথা প্রকাশ পায়, ''পারোখশ্‌ জ্ঞান'' ও ''প্রাটাখশ্‌ জ্ঞান'' । পারোখশ ''জ্ঞান'' (এছাড়াও এর বানান''পারোখশা-গ্যানা'') এর মানে হল পরোক্ষ জ্ঞান: যে জ্ঞান প্রাপ্তি হয় বই, জনশ্রুতি, ইত্যাদি থেকে। 'প্রাটাখশ্‌' জ্ঞান (এছাড়াও এর বানান ''প্রাটাখশা-''গ্যানা''')''' হল যে জ্ঞান প্রাপ্তি হয় সরাসরি অভিজ্ঞতার আলোকে অর্থাৎ যে জ্ঞান ব্যক্তি নিজে আবিষ্কার করে।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|url=http://www.swami-krishnananda.org/panch/panch_07.html|title=Chapter 7|last=Swami Krishnananda|website=The Philosophy of the Panchadasi|publisher=The Divine Life Society|access-date=2008-07-05}}</ref> [[জ্ঞানযোগ|গ্যানা-ইয়োগা]] ("জ্ঞানের পথ") হল [[কৃষ্ণ]] কর্তৃক উদ্ভাবিত যোগব্যায়ামের তিনটি প্রধান ধরনের একটি, যার বিবরণ [[ভগবদ্গীতা|ভগবত গীতায়]] রয়েছে। (এটার তুলনা ও পার্থক্য করা হয় [[ভক্তি যোগব্যায়াম]] এবং [[কর্ম যোগব্যায়াম|কর্ম যোগব্যায়ামের]] সাথে)।
 
[[ইসলাম|ইসলামে]] <nowiki/>জ্ঞানকে (আরবি: علم, ''ইলম'') বিবেচনা করা হয় সবচাইতেঅনেক বেশি তাৎপর্যপূর্ণ বিষয় হিসাবে। "মহাজ্ঞানী" (''আল-ʿআলিম'') হল আল্লাহরকুরআন স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্যাবলীহাদীসে অনুযায়ীবর্ণিত সাজানোআল্লাহর ৯৯টি নামের একটি। [[কুরআন]] আনুসারেঅনুসারে ধর্মীয় জ্ঞান প্রাপ্তি করা সম্ভব হয় আল্লাহআল্লাহর বাণী থেকে ({{Cite quran|2|239|style=nosup|expand=no}}) এবং বিভিন্ন ''[[হাদিস|হাদিসে]]'' জ্ঞান অর্জনের জন্য উৎসাহিত করা হয়েছে। জানা যায় যে [[মুহাম্মাদ|মুহাম্মদ]] বলেছিলেন "দোলনা থেকে কবর পর্যন্ত জ্ঞান অন্বেষণ কর"{{cn}} এবং তিনি আরও বলেছিলেন "জ্ঞান অর্জন করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর ফরয"।<ref>ইবনে মাজাহ,১ম খণ্ড,হাদীস নং ২২৪, আধুনিক প্রকাশনী কর্তৃক প্রকাশিত, http://alhassanain.org/m/bengali/?com=content&id=669}}</ref> ইসলামিক পণ্ডিতগণ, ইসলামিক বিশ্লেষক এবং কাজীগণকে প্রায়শই শিরোনাম দেওয়াডাকা হয় ''[[ওলামা|আলিম]]'' বলে, যার অর্থ "জ্ঞানী"।
 
[[ইহুদি]] ধর্মের ঐতিহ্যে, জ্ঞানকে ([[হিব্রু ভাষা|হিব্রু]]<nowiki/>তে: דעת ''দা বাথ'')  বিবেচনা করা হয় সবচেয়ে মূল্যবান বৈশিষ্ট্য হিসাবে যা একজন ব্যক্তি অর্জন করতে পারে। আচারনিষ্ঠ ইহুদীরা দিনে তিনবার আবৃত্তি করেন আমিদাহ, যার অর্থ "নিরপক্ষভাবে আমাদের জ্ঞান, বুদ্ধি-বিবেচনা ও পথ প্রদর্শন করুন যা আপনার কাছ থেকে আসে। হে মর্যাদাপূর্ণ, অধিষ্ঠিত - প্রভু, পরম করুণাময় জ্ঞান দাতা ।" [[টানাক্স|টানাক্সে]] বিবৃত রয়েছে, "একজন বিজ্ঞ মানুষ ক্ষমতা লাভ করে এবং একজন বিজ্ঞ মানুষ ক্ষমতা রাখে" এবং "জ্ঞানকে নির্বাচন করা হয় স্বর্ণের চেয়েও উপরে"।