গুরু গোবিন্দ সিং: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
অসম্পাদনা সারাংশ নেই |
আফতাবুজ্জামান (আলোচনা | অবদান) অ সংশোধন |
||
১৫ নং লাইন:
|predecessor = [[গুরু তেগ বাহাদুর]]
|successor = [[গুরু গ্রন্থ সাহিব]]
|spouse = [[মাতা জিতো]], [[মাতা সুন্দরী]] ও [[মাতা সাহিব দেবন]]
|children = [[অজিত সিংহ (শিখধর্ম)|অজিত সিংহ]]<br/>[[জুঝর সিংহ]]<br/>[[জোরাওয়ার সিংহ (শিখধর্ম)|জোরাওয়ার সিংহ]]<br/>[[ফতেহ সিংহ (শিখধর্ম)|ফতেহ সিংহ]]
|parents = [[গুরু তেগ বাহাদুর]], [[মাতা গুজরি]]
২১ নং লাইন:
}}
'''গুরু গোবিন্দ সিংহ''' ([[পাঞ্জাবি ভাষা|পাঞ্জাবি]]: ਗੁਰੂ ਗੋਬਿੰਦ ਸਿੰਘ, {{IPA2|ɡʊɾu ɡobɪn̪d̪ sɪ́ŋɡ}}) (২২ ডিসেম্বর, ১৬৬৬ - ৭ অক্টোবর, ১৭০৮) ছিলেন [[শিখধর্ম|শিখধর্মের]] দশম [[শিখ গুরু|গুরু]]। তিনি বর্তমান [[ভারত|ভারতের]] [[বিহার]] রাজ্যের [[পাটনা]] শহরে জন্মগ্রহণ করেন। গুরু গোবিন্দ ১৬৭৫ সালের ১১ নভেম্বর মাত্র নয় বছর বয়সে পিতা [[গুরু তেগ বাহাদুর|গুরু তেগ বাহাদুরের]] স্থলাভিষিক্ত হন। তিনি ছিলেন শিখ জাতির নেতা, যোদ্ধা, কবি ও দার্শনিক। শিখ সমাজে গুরু গোবিন্দ হলেন আদর্শ পৌরুষের প্রতীক। তিনি তাঁর উচ্চশিক্ষা, দক্ষ অশ্বচালনা, সশস্ত্র যুদ্ধবিদ্যায় পটুতা ও চারিত্র্য দাক্ষিণ্যের জন্য প্রসিদ্ধ।<ref name=colesambhip37>{{
শিখদের আদর্শ ও দৈনন্দিন জীবনে গুরু গোবিন্দ সিংহের জীবন ও শিক্ষার প্রভাব সুদূরপ্রসারী। তাঁর [[খালসা]] প্রবর্তন [[শিখধর্মের ইতিহাস|শিখ ইতিহাসের]] অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়। তিনি [[মুঘল সাম্রাজ্য|মুঘল]] ও শিবালিক পার্বত্য অঞ্চলের মুঘল সহকারী রাজাদের সঙ্গে কুড়িটি আত্মরক্ষামূলক যুদ্ধে অবতীর্ণ হয়েছিলেন। গুরু গোবিন্দই শেষ মানব শিখ গুরু। ১৭০৮ সালের ৭ অক্টোবর তিনি শিখধর্মের পবিত্র ধর্মগ্রন্থ [[গুরু গ্রন্থ সাহিব|গুরু গ্রন্থ সাহিবকে]] শিখদের পরবর্তী এবং চিরস্থায়ী গুরু ঘোষণা করেন। তার চার ছেলে ছিল: অজিত সিংহ, জুহর সিংহ, জোরাওয়ার সিংহ, ফতেহ সিংহ।
৩৯ নং লাইন:
সিমুর রাজ্যর রাজা মাত প্রকাশ অনুরোধ করেন গুরু গোবিন্দ সিংহকে তার রাজ্যতে আসার জন্য যাতে করে রাজা ফতে সাহ যিনি গুরওয়ালের শাসক ছিলেন তার বিপক্ষে যাতে পদ ও অবস্থান সুরক্ষিত হয়। রাজা মাত প্রকাশ এর অনুরোধে, গুরু গোবিন্দ সিংহ পানোটাতে একটি দূর্গ নির্মাণ করেন তার অনুসারীদের সাহায্যে খুবই অল্প সময় এর মাঝে। তিনি তার সেনাবাহিনীতে সেনা সংখ্যা বাড়াতে থাকেন। পানোটাতে গুরু গোবিন্দ সিংহ তিন বছর অবস্থান করেন এবং অনেক শ্লোক রচনা করেন। সিমুর রাজ্যর রাজা মাত প্রকাশ এবং গুরওয়ালের রাজা ফতে সাহের মাঝে উত্তেজনা বাড়তে থাকে ,এবং পানোটা এর কাছাকাছি স্থান থেকে অবশেষ এ ভাংগানী এর যুদ্ধ শুরু হয়। ১৮ সেপ্টেম্বর ১৬৮৮ সালে গুরওয়ালের রাজা ফতে সাহ আক্রমণ শুরু করেন। এই যুদ্ধে রাজা গুরু গোবিন্দ সিংহ জয় লাভ করেন।
==তথ্যসূত্র==
{{সূত্র তালিকা
== বহিঃসংযোগ ==
{{কমন্স বিষয়শ্রেণী}}
{{wikiquote|Guru Gobind Singh|গুরু গোবিন্দ সিংহ}}
{{শিখ}}
[[বিষয়শ্রেণী:১৬৬৬-এ জন্ম]]
|