উইকিপিডিয়া:নতুন নিবন্ধ শুরুকরণ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

[অপরীক্ষিত সংশোধন][অপরীক্ষিত সংশোধন]
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
বেলায়েত হোসেন কাজল-এর সম্পাদিত সংস্করণ হতে Ifsad-এর সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্করণে ফেরত
ট্যাগ: পুনর্বহাল
১ নং লাইন:
{{pullbox|নিবন্ধ লেখা|শিখুন কিভাবে একটি নিবন্ধ তৈরি করতে হয়|3=|4=এই পাতাটি কোনো '''নতুন নিবন্ধ লেখার স্থান না''', প্রকৃতপক্ষে এটি '''নতুন নিবন্ধ কিভাবে লিখবেন''' তা জানার জায়গা।<br />
পুরনো পেচাল!
পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য [[উইকিপিডিয়া:খেলাঘর|খেলাঘর]] ব্যবহার করুন অথবা [[উইকিপিডিয়া:ব্যবহারকারীর_পাতা| ব্যবহারকারী পাতা]] ব্যবহার করুন। নতুন নিবন্ধ তৈরি করতে [[উইকিপিডিয়া:নিবন্ধ উইজার্ড|নিবন্ধ উইজার্ড]] ব্যবহার করুন।
 
}}
কাছে থেকে দেখা একটি রাজনৈতিক অভিজ্ঞতা । আমি যখন পঞ্চম শ্রেণীর ছাত্র তখন থেকে রাজনীতির সাথে জড়িয়ে পড়ি।জাসদ সমর্থিত বাংলাদেশ ছাত্র লীগের একজন কর্মী হিসাবে রাজনীতির হাতে খড়ি।বৈজ্ঞানিক সমাজতন্ত্র কায়েম করার লক্ষ নিয়ে আমি সহ আমার কয়েকজন সহপাঠী ছাত্রলীগের বিভিন্ন রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড মিছিল সভা সমাবেশে সক্রিয় অংশ গ্রহণ শুরু করি।
{{redirect|Help:New|the new contributors' help page|Wikipedia:New contributors' help page}}
সামগ্র বাংলাদেশের স্কুল কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ে তখন বাংলাদেশ ছাত্রলীগের জয়জয়কার অবস্থা। স্বাধীনতা পরবর্তী বাংলাদেশের একমাত্র বিরোধী দল জাসদ।
{{Shortcut|WP:SAA|WP:CREATE}}
জাসদ যখন একটি রাজনৈতিক দল হিসাবে দেশের সাধারন মানুষের আস্থা অর্জন করতে শুরু করলো তখন কেন্দ্রীয় নেতারা নিজেদের মধ্যে নেতৃত্ব এবং ব্যক্তিগত দ্বন্দ্বে জড়িয়ে পড়ে। যার ফলশ্রুতিতে ১৯৮১ সালে জাসদ ভেঙ্গে যায়। জাসদ এবং বাংলাদেশ ছাত্রলীগের একটি বৃহৎ অংশ বাসদ নামে আলাদা দল গঠন করে। পরবর্তিতে ১৯৮৩ সালে আবারো জাসদের মধ্যে নেতৃত্বের কোন্দল দেখা দেয়। মেজর জলিল দলের নেতাদের সাথে দ্বন্দ্বে জড়িয়ে দল থেকে পদত্যাগ করে বসেন। ফলে সারাদেশে নেতা কর্মীরা হতাশ হযে পড়ে। নেতা কর্মীরা হতাশ হয়ে অনেকে রাজনীতি থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয় আবার আনেকে বিভিন্ন দলে যোগ দেয়। বিশেষ করে ছাত্রলীগের একটি অংশ বিএনপির ছাত্রদলে যোগদেয়। অন্য একটি আংশ এরশাদের ১৮দফা বাস্তবায়ন পরিষদ এবং নতুন বাংলা যুব সংহতিতে যোগদেয়। জাসদের ১৮দফা রাজনৈতিক কর্ম সূচীর সাথে এরশাদে ঘোষিত ১৮দফা কর্ম সূচীর কয়েকটির মিল আছে। আমি নিজেও রাজনৈতিক ভাবে হতাশ হয়ে নতুন বাংলা যুব সংহতিতে যোগ দিলাম। দলকে সুসংগঠিত করার জন্য কাজে লেগে গেলাম।
{{wikipedia article creation}}
এরশাদ অত্যন্ত সুভাগ্যবান মানুষ যার জন্য শুরুতেই বাংলাদেশের সুপ্রতিষ্ঠিত কয়েক জন রাজনৈতিক নেতাকে তার পাশে পেয়েছিলেন।বিশেষ করে সাবেক প্রধান মন্ত্রী আতাউর রহমান খান,মিজানুর রহমান চৌধুরী,কোরবান আলী,সামছুল হুদা চৌধুরী,মাহবুবুর রহমান.শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন,সহ তখনকার সময়ের নামকরা রাজনৈতিক নেতাদের সমন্বয়ে জনদল নামে রাজনৈতিক দল গঠন করেন।আমরা যারা শুরুর দিকে এই রাজনৈতিক দলের সাথে জড়িত ছিলাম আমাদের মাধ্যে নেতৃত্বের কোন্দল ছিলনা।সবাই মিলেমিশে যার যার উপর অর্পিত দায়িত্ব সবাই পালন করতাম। সরকারী দল হিসাবে সুযোগ সুবিধা বা হালুয়া রুটির ভাগ নিয়ে আমাদের মধ্যে কোন মোহ ছিলনা।এরশাদের সামরিক এবং বেসামরিক লোক নিয়ে গঠিত সরকারের বিরুদ্ধে দুর্নীতি লুট পাট জমিদখল টেন্ডার দখলের কোন বদনাম ছিলোনা। ১৯৮৫সালের শেষের দিকে বিএনপির একটি অংশ শামছুল হুদা চৌধুরী এবং ডাক্তার মতিনের নেতৃত্ব আলাদা বিএনপি গঠন করে।বিএনপি হুদা-মতিন গ্রূপ কাজী জাফরের ইউপিপি আনোয়ার জাহিদের ন্যাপ এবং জনদলের সমন্বয়ে ১৯৮৬ সালে জাতীয় পার্টির জন্ম। ইতি মধ্যে মওদুদ আহমেদের নেতৃত্বে বিএনপির বেশ কিছু নেতা কর্মী এরশাদের দলে যোগদেয়। এরশাদ সামরিক পোষাক ত্যাগ করে রাজনীতিতে অংশ নিয়ে হুদা মতিন জাফর জাহিদ মওদুদ আহমদদের সমন্বয়ে সরকার গঠন করেন তখনই এরশাদ সরকারের বিরুদ্ধে দুর্নীতি লুটপাট টেন্ডার বাক্স ছিনতাই জমি দখল বাড়ী দখল সন্ত্রাস চাঁদাবাজীর অভিযোগ শুরু হয়।আমরা যারা স্থানীয় পর্যায় শুরু থেকে রাজনীতি করতাম কখনো কোন অফিসে টেন্ডার বাক্স দখল করতে যাইনি।কোন অফিসে চাঁদাবাজি গমের ভাগ বাটোয়ারায় অংশ নেইনি। আমার স্পষ্ট মনে পড়ে মওদুদ আহমেদ এবং তার অনুসারীরা যেই দিন দলে যোগদান করে ঠিক তার এক সপ্তাহ পরে পানি উন্নয়ন বোর্ডের একটা টেন্ডার ছিল সদ্য বিএনপি থেকে আগত নেতারা পানি উন্নয়ন বোর্ড অফিস থেকে প্রতিটি টেন্ডারের প্রাক্কলিত মুল্যের উপর ৫শতাংশ হারে চাঁদা নিয়েছে। আদায়কৃত অর্থ নিজেদের মধ্যে ভাগ বাটোয়ারা করে নিয়েছে।আমরা যারা প্রথম থেকে দল করে আসছি কোন অফিস থেকে চাঁদা নেওয়ার কথা কখনো চিন্তাও করি নাই। মওদুদ আহমেদ যখন যোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে দেখলাম তার অনুসারীরা সড়ক ভবনে প্রতিটি টেন্ডার সাধারন ঠিকাদারকে বঞ্চিত করে নিজেরা ভাগ করে নিয়ে যাচ্ছে। নিজেদের ক্ষমতার ধাপট দেখিয়ে বিভিন্ন অফিসে তদবির করে লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে।সরকারী বিভিন্ন অফিসের গাড়ী দখল করে নিজেরা ব্যবহার করছে। এই ভাবে সারাদেশে টেন্ডারবাজি চাঁদাবাজি করে দল এবং সরকারকে জন সম্মুখে প্রশ্নবিদ্ধ করে তুলেছে।যাকে যেই মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব দিয়েছে সবাই শুধু লুট পাটে ব্যস্ত ছিলো।কাজী জাফর চিনি জাফর নামে পরিচিত ছিলো।বিশেষ করে বিএনপি থেকে আগত নেতা কর্মীরা যারা জিয়া এবং সাত্তার সরকারের সময় যুব কমপ্লেক্সের নামে সারাদেশে তাসের রাজত্ব কায়েম করে ছিলো হুদা মতিন মওদুদ সহ বিভিন্ন নেতাদের সাথে জাতীয় পার্টিতে যোগদিয়ে এরশাদ এবং তার সরকারকে অজনপ্রিয় করে তুলে।
[[File:How to create a Wikipedia article - Right to science and culture.ogv|thumb|কিভাবে একটি উইকিপিডিয়া নিবন্ধ তৈরি করা হয় এই স্ক্রিনকাস্টটি দেখুন]]
সময়ের পলা বদলে এরা এখন আর কেউ এরশাদের পাশে নাই।প্রকৃত এরশাদ অনুরাগীরা এখনো এরশাদকে ত্যাগ করেন নাই।যারা এরশাদের সহজ সরলতার সুযোগ নিয়ে ক্ষমতায় থেকে নিজেরা লুট পাট করেছেন এবং তাদের সাঙ্গপাঙ্গ দিয়ে সারাদেশে লুটপাট করে নিজেদের আখের গুছিয়ে নিয়ে আগের ঠিকানায় ফিরে গেছেন।এখন সেখানে থেকে এরশাদকে স্বৈরাচার দুর্নিতীবাজ বলে গালি দেন।এই সকল পদলেহী নেতারা সব সময় ওত পেতে বসে থাকেন কখন কোথায় সুযোগ আসে সেই দিকে লাফ দেওয়ার জন্য।দেশের জনগনকে এই সকল সুবিধাবাদি নেতাদের ব্যাপারে সচেতন থাকতে হবে।
 
#টিপ্পনী ২০১৬ সালের ৯ই সেপ্টেম্বরের একটি লেখা আজ কপি করে পোস্ট করে দিলাম।
 
== কিভাবে শুরু করবেন ==