ইসলামি বৈবাহিক আইনশাস্ত্র: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Shabbir Rifat-এর সম্পাদিত সংস্করণ হতে 37.111.202.167-এর সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্করণে ফেরত
ট্যাগ: পুনর্বহাল
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
১ নং লাইন:
{{ফিকহ}}
বিবাহের আরবী শব্দ হলো নিকাহ। নিকাহ এর শাব্দিক অর্থ হলো, একত্রিত হওয়া, নারী পুরুষ মিলিত হওয়া। পারিভাষিক অর্থে নিকাহ বা বিবাহ বলা হয়। ইসলামী শরীয়াহ আইন অণুযায়ীঅনুযায়ী, বিবাহ হল একজন নারী ও একজন পুরুষের মধ্যে নিষ্পন্ন বৈধ বন্ধন ও সামাজিক চুক্তি| ইসলামে বিয়েবিবাহ হল একটি সুন্নাহ বা মুহাম্মাদ (সঃসাঃ)এর আদর্শ এবং ইসলামে বিয়েবিবাহ করার জন্য অত্যন্ত জোরালোভাবে পরামর্শ দেয়া হয়েছে।<ref>http://www.onislam.net/english/ask-about-islam/ethics-and-values/muslim-character/166329-marriage-is-the-prophets-sunnah.html</ref><ref name="marriage1"/> পাশাপাশি, ইসলামে সন্ন্যাসজীবন এবং কৌমার্যেরও কঠোর বিরোধিতা করা হয়েছে।<ref name="marriage1">{{ওয়েব উদ্ধৃতি | url=http://www.al-islam.org/islamic-marriage-syed-athar-husain-sh-rizvi/importance-marriage-islam | title=Importance of Marriage in Islam | publisher=al-islam.org | accessdate=10 June 2015}}</ref> একজন ব্যক্তি তখনই বিয়েরবিবাহের বয়সী হবে, যখন সে মানসিক, দৈহিক ও আর্থিকভাবে বৈবাহিক জীবন নির্বাহ করতে সমর্থ হবে| বিশেষ শর্তসাপেক্ষে পুরুষের বহুবিবাহের জন্য ইসলামে অণুমতিঅনুমতি দেয়াদেওয়া হয়েছে, তবে নারীর বহুবিবাহের ক্ষেত্রে ইসলামে নিষেধাজ্ঞা রয়েছে|
 
মহান আল্লাহ পবিত্র কুরআনে বলেন,
১০ নং লাইন:
“পুরুষরা নারীদের তত্ত্বাবধায়ক, এ কারণে যে, আল্লাহ তাদের একের উপর অন্যকে শ্রেষ্ঠত্ব দিয়েছেন এবং যেহেতু তারা নিজদের সম্পদ থেকে ব্যয় করে।” (সুরা নিসা: ৩৪)
 
ইসলামী শরীয়ত অণুসারেঅনুসারে বিবাহের রুকন বা মূল স্তম্ভ হচ্ছে দু’টি। ১.ইজাব তথা প্রস্তাব, ২.কবুল, বা গ্রহণ। এর জন্য আবশ্যকীয় শর্ত হচ্ছে সাক্ষী থাকা।
 
==বিবাহের ধরনসমূহ==