টনি লক: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Suvray (আলোচনা | অবদান)
সম্প্রসারণ
৭৮ নং লাইন:
 
== টেস্ট ক্রিকেট ==
১৯৫২ সালে [[ভারত জাতীয় ক্রিকেট দল|ভারতের]] বিপক্ষে অনুষ্ঠিত সিরিজের তৃতীয় টেস্টে তাঁর অভিষেক ঘটে।<ref name="Cap"/> পরের গ্রীষ্মে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে চতুর্থ ও পঞ্চম টেস্টে অংশ নেন। ইংল্যান্ড অ্যাশেজ পুণরুদ্ধার করে। ১৯৫৬ সালে ওল্ড ট্রাফোর্ডে সফরকারী অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে [[জিম লেকার|জিম লেকারের]] ১৯/৯০ বিশ্বরেকর্ডের বিপরীতে [[জিম বার্ক|জিম বার্কের]] বাকী একটি উইকেট নিয়ে জনপ্রিয়তা পান তিনি। দুই বছর পর অসাধারণ গ্রীষ্মকাল অতিবাহিত করেন। দূর্বল নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ৭.৪৭ গড়ে ৩৪ উইকেট পান। কিন্তু, ১৯৫৮-৫৯ মৌসুমে অস্ট্রেলিয়া সফরে পুরোপুরি ব্যর্থতায় পর্যবসিত হয়ে পড়ে তাঁর বোলিং। কিন্তু একই মৌসুমের শীতে [[নিউজিল্যান্ড জাতীয় ক্রিকেট দল|নিউজিল্যান্ডের]] বিপক্ষে পুণরায় বিধ্বংসী বোলিং করেন। নয় রানেরও কম গড়ে ১৩ উইকেট নেন ও নিউজিল্যান্ডেই পুণরাবৃত্তি ঘটান। ১৯৬১ সালে পুণরায় দলে ফিরে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে টেস্টে নামেন। ১৯৬২-৬৩ মৌসুমের অ্যাশেজ থেকে বাদ পড়ে ঘরোয়া ক্রিকেটে ফিরে যান। ১৯৬৭-৬৮ মৌসুমে [[ফ্রেড টিটমাস|ফ্রেড টিটমাসের]] আঘাতপ্রাপ্তিতে আকস্মিকভাবে ইংল্যান্ড দলে খেলার সুযোগ পান। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সিরিজের শেষ দুই টেস্ট খেলেন। সর্বশেষ খেলোয়াড় হিসেবে প্রথম-শ্রেণীর কাউন্টিতে না খেলেও ইংল্যান্ড দলের সদস্য ছিলেন। বল হাতে তেমন সফলতা না পেলেও গায়ানার জর্জটাউনে চূড়ান্ত টেস্টের প্রথম ইনিংসে প্রথম-শ্রেণীর নিজস্ব সর্বোচ্চ ৮৯ করেন। ছয়দিনের ঐ টেস্টে নবম উইকেট পতনের পর তিনি মাঠে নামেন।<ref name="Cap"/> এরফলে দল ১-০ ব্যবধানে সিরিজ জয় করে।
 
== অর্জনসমূহ ==