হুবলি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
→‎ইতিহাস: সম্প্রসারণ
৬৭ নং লাইন:
রায়ারা হুবলির নাম 'ইলিয়াস পুরাউদ হুবলি' বা 'পুরুল্লি' নামেও পরিচিত, এটি পুরাতন হুবলি, যেখানে ভবানী শঙ্কর মন্দির ও জৈন বাস্তি রয়েছে। বিজয়নগর রায়সের অধীনে, রায়ারা হুবলি একটি বাণিজ্যিক কেন্দ্র হিসেবে গড়ে ওঠে, যা তুলা, শোরা এবং লৌহের জন্য বিখ্যাত। আদিলশাহির শাসনের অধীনে, ব্রিটিশ এখানে একটি কারখানা খোলে। ১৬৭৩ খ্রিস্টাব্দে শিবাজী কর্তৃক এই কারখানাটি লুণ্ঠন করা হয়েছিল। মুগলরা রায়ারা হুবলিকে পরাজিত করে এবং এটি সাভারের নওয়াবের শাসনভারে রাখা হয়, যিনি মজিদপুরা নামে শহরটির একটি নতুন সম্প্রসারণ করেন। পরে, ব্যবসায়ী বসপা শেঠ রায়ারা হুবলীর দুর্গাবাবেলের (দুর্গা ময়দানের) অংশে নতুন হুবলী তৈরি করেন।
 
বসুভশ্বরের সময়ের শরনার সাহায্যে হুবলির বিখ্যাত মুরসাবীর মঠ প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। ১৭৫৫-৫৬ খ্রিস্টাব্দে বসুভশ্বরের নবাব থেকে হুবলি মারাঠারা দ্বারা জয়লাভ করে। পরবর্তী কয়েক বছরে হায়দার আলীর দ্বারা হুবলি দখল করা হয়, ১৭৯০ খ্রিস্টাব্দে মারাঠাদা পুনঃনার হুবলি দখল করে। এ সময়ে পুরাতন শহরটি পেশয়ারের অধীনে ফাদেক নামক একটি ব্যক্তির দ্বারা পরিচালিত হয় এবং নতুন শহর সাঙ্গলী পাটওয়ার্ধন প্রশাসনের অধীনে ছিল। ব্রিটিশরা ১৮১৭ সালে পেশোয়ার কাছ থেকে পুরাতন হুবলী দখল করে। ১৮২০ সালে ৪৭ টি গ্রামসহ নতুন শহরকে ভর্তুকির পরিবর্তে সাঙ্গলী পাটওয়ার্ধন ব্রিটিশদের কাছে হস্তান্তর করে। ১৮৮০ সালে ব্রিটিশরা রেলওয়ে স্থাপন শুরু করে এবং এরই সাথে, হুবলিকে ভারতে এই অংশে একটি শিল্প কেন্দ্র হিসেবে গণ্য করা হতে থাকে। [6] <ref>{{Cite news|url=https://www.karnataka.com/hubli/about-hubli/|title=Hubli {{!}} Sightseeing in Hubli {{!}} History of Hubli {{!}} How to Reach Hubli|date=2017-01-15|work=Karnataka.com|access-date=2018-02-07|language=en-US}}</ref>
 
আনকলের চিত্তাকর্ষক চন্দ্রমলেশ্বরা/চুরলিংগা মন্দিরগুলি [[চালুক্য সাম্রাজ্য|চালুক্য সাম্রাজ্যের]] সময় থেকে রয়েছে এখানে।
 
==ভূগোল==