টি এস এলিয়ট: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
অ উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ও অন্যান্য সংশোধন |
|||
১ নং লাইন:
{{তথ্যছক লেখক
|
|
| স্থানীয়_নাম =
▲| caption = ১৯৩৪ সালে টি এস ইলিয়ট
|
|
|
|
|
|
| বাসস্থান =
| জাতীয়তা =
▲| alma_mater = [[হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়]]<br />[[মার্টন কলেজ, অক্সফোর্ড]]
▲| period = ১৯০৫-১৯৬৫
▲| movement = আধুনিক কবিতা
▲| awards = [[সাহিত্যে নোবেল পুরষ্কার]] (১৯৪৮), [[অর্ডার অফ মেরিট]] (১৯৪৮)
▲| signature = TS Eliot Signature.svg
}}
'''টমাস স্টেয়ার্ন্স এলিয়ট''', [[অর্ডার অফ মেরিট|ওএম]] ({{lang-en|Thomas Stearns Eliot}}; [[জন্ম]]: [[২৬শে সেপ্টেম্বর]], [[১৮৮৮]] – [[মৃত্যু]]: [[৪ঠা জানুয়ারি]], [[১৯৬৫]]) [[ইংরেজি ভাষা|ইংরেজি ভাষার]] একজন , [[কবি]], [[নাট্যকার]] [[সাহিত্য সমালোচক]] এবং এবং বিংশ শতকের অন্যতম প্রতিভাশালী কবি।<ref>Bush, Ronald. "T.S. Eliot's Life and Career." ''American National Biography''. Ed. John A Garraty and Mark C. Carnes. New York: Oxford University Press, 1999.[http://www.english.illinois.edu/maps/poets/a_f/eliot/life.htm]</ref> তিনি ১৮৮৮ সালে যুক্তরাষ্ট্রের মিশৌরির সেন্ট লুইসে জন্মগ্রহণ করেন। তবে মাত্র ২৫ বছর বয়সে ১৯১৪ সালে ইংল্যান্ডে চলে যান এবং ১৯২৭ সালে ৩৯ বছর বয়সে বৃটিশ নাগরিকত্ব গ্রহণ করেন।
ইলিয়ট ১৯১৫ সালের দিকে তার কবিতা ''দি লাভ সং অফ জে আলফ্রেড প্রুফ্রক'' এর মাধ্যমে সবার নজর কাড়েন। এই কবিতার পরে তার ঝুলি থেকে একে একে বের হয় বিশ্ববিখ্যাত সব কবিতা। এদের মধ্যে ''দি ওয়েস্ট ল্যান্ড'' (১৯২২) , ''দি হলো মেন'' (১৯২৫) , ''অ্যাশ ওয়েন্সডে'' (১৯৩০) এবং ''ফোর কোয়ার্টার্স'' (১৯৪৫) অন্যতম।<ref name=EB>[http://www.britannica.com/EBchecked/topic/184705/T-S-Eliot Thomas Stearns Eliot], ''Encyclopaedia Britannica'', accessed 7 November 2009.</ref> তার নাটকগুলোর মধ্যে অন্যতম ছিল ''মার্ডার ইন দ্যা ক্যাথেড্রাল'' (১৯৩৫)। আধুনিক সাহিত্যে অভূতপূর্ব অবদানের স্বীকৃতি স্বরূপ ১৯৪৮ সালে তিনি সাহিত্যে নোবেল পুরষ্কারে ভূষিত হন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|
{{অসম্পূর্ণ}}
|