বেঙ্গল প্রেসিডেন্সি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
→‎বাংলার পুনর্গঠন, ১৯১২ সাল: সম্প্রসারণ, সংশোধন
২৩ নং লাইন:
এই সর্বশেষ বিভাজনের ফলে নাম ব্যতীত বাংলা প্রেসিডেন্সির আর কিছুই অবশিষ্ট থাকে না। [[১৯১৯]] সালে [[মন্টেগু-চেমসফোর্ড সংস্কার]] সাধিত হলে ভারতে যে প্রাদেশিক শাসনব্যবস্থা চালু হয়, তার ফলে এই নামটিও অবলুপ্ত হয়।
==বাংলার পুনর্গঠন, ১৯১২ সাল==
দিল্লি দরবারে ১২ ই ডিসেম্বর, ১৯১১ সালেখ্রিষ্টাব্দে রাজা জর্জ পঞ্চম ভারত সরকারের সদরদপ্তর তথা ভারতের রাজধানী [[কলকাতা]] থেকে [[ দিল্লি]]তে স্থানান্তরের কথা ঘোষণা করেন। এছাড়া একজন গভর্নরের অধীনে মূলত পাঁচটি বাঙালি ভাষাভাষী বিভাগ একত্রীত করে বেঙ্গল প্রেসিডেন্সি (বা প্রদেশ) এর পুনর্গঠন করেন, একজন লেফটেন্যান্ট-গভর্নর অধীন একটি নতুন প্রদেশ [[বিহার ও উড়িষ্যা প্রদেশ]] সৃষ্টি করে এবং আসাম প্রদেশের একটি প্রধান কমিশনারের অধীনে পুনর্গঠন করার কথা ঘোষণা করা হয়। ২১ শে মার্চ, ১৯১২ খ্রিষ্টাব্দে থমাস গিবসন-কারমাইকে বাংলার গভর্নর হিসাবে নিযুক্ত করা হয়; সেই তারিখের পূর্বে ভারতের গভর্নর-জেনারেল ''বেঙ্গল প্রেসিডেন্সির''ও গভর্নর ছিলেন। ওই বছর ২২ মার্চ বাংলা, বিহার ও উড়িষ্যা ও আসাম প্রদেশের গঠিত হয়। [5]
 
== তথ্যসূত্র ==