হুগলি-চুঁচুড়া: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Jagobangali (আলোচনা | অবদান)
→‎দর্শনীয় স্থান: বিষয় বস্তু যোগ
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
চিত্র শিরোনামের বাংলাকরণ
৭৫ নং লাইন:
 
==ইতিহাস==
হুগলী শহরটি ছিল পর্তুগিজদের অধিকারে এবং চুঁচুড়া ছিল ওলন্দাজদের দখলে। অষ্টাদশ শতকের শেষ ভাগে ইংরেজ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানী দুই-ই দখল করে ও পরে ১৮৬৫ সালে এই দুই প্রশাসনিক অঞ্চলকে একত্রিত করা হয়।
==জনসংখ্যার উপাত্ত==
ভারতের ২০০১ সালের আদম শুমারি অনুসারে হুগলী-চুঁচড়া শহরের জনসংখ্যা হল ১৭০,২০১ জন।<ref name="census">{{ওয়েব উদ্ধৃতি | accessdate = অক্টোবর ৭, ২০০৬ | url = http://web.archive.org/web/20040616075334/www.censusindia.net/results/town.php?stad=A&state5=999 | title = ভারতের ২০০১ সালের আদম শুমারি}}</ref> এর মধ্যে পুরুষ ৫১%, এবং নারী ৪৯%।
৮৫ নং লাইন:
চুচড়োতে ১৮০১ সালে [[হাজি মুহাম্মাদ মহসীন]] ([[:en:Muhammad Mohsin]])একটি ইমামবারা বানান যা এখন স্থানীয়ভাবে "[[ইমামবারা (হুগলী)|বড় ইমামবারা]]" নামে পরিচিত।
এ ছাড়া চুঁচুড়া ঘড়ির মোড় , ভাগীরথীর তীরে ষণ্ডেশ্বর শিব মন্দির , ডাচ সমাধিস্থল হল এখানকার অন্যতম দর্শনীয় স্থান । এছাড়া রয়েছে ইংরেজ আমলে তৈরি করা চুঁচুড়া কোট | আর্মেনিয়ান চার্চ,বান্ডেল চার্চ,দয়াময়ী কালীবাড়ি,
[[File:Mosque of Chinsura.jpg|thumb|Mosqueচুঁচুড়া ofশহরের Chinsuraএকটি মসজিদ]]
 
==তথ্যসূত্র==