অ্যাক্টিনাইড: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
অ টেমপ্লেটে সংশোধন |
|||
২৩ নং লাইন:
|}
অ্যাক্টিনাইডসমূহের মধ্যে [[Primordial nuclide|আদি মৌল]] [[থোরিয়াম]] এবং [[ইউরেনিয়াম]] প্রকৃতিতে যথেষ্ট পরিমাণ পাওয়া যায় এবং [[প্লুটোনিয়াম]] প্রকৃতির বেশ কিছু জায়গায় পাওয়া গিয়েছে। ইউরেনিয়ামের তেজষ্ক্রিয় ক্ষয়ের মাধ্যমে অল্প পরিমাণ অস্থায়ী [[অ্যাক্টিনিয়াম]] এবং [[প্রোটেক্টিনিয়াম]] তৈরী হয়। [[uranium ore|ইউরেনিয়ামের]] [[Nuclear transmutation|পরবর্তনের]] মাধ্যমে কখনো কখনো [[নেপচুনিয়াম]], [[অ্যামেরিসিয়াম]], [[কুরিয়াম]], [[বার্কেলিয়াম]] এবং [[ক্যালিফোর্নিয়াম]] অণুর সৃষ্টি হয়। অন্যান্য অ্যাক্টিনাইড মৌলগুলো বিশুদ্ধ [[synthetic elements|সিনথেটিক উপাদান]]। <ref name="Gray" /><ref name=g1250>Greenwood, p. 1250</ref> পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার সময় প্লুটোনিয়ামের তুলনায় ভারী অন্তত ছয়টি অ্যাক্টিনাইড [[natural environment|পরিবেশে]] ছড়িয়ে পড়েছে। ১৯৫২ সালের [[hydrogen bomb|হাইড্রোজেন বোমার]] বিষ্ফোরনের মাধ্যমে সৃষ্ট ধ্বংসাবশেষ পরীক্ষা করে অ্যামেরিসিয়াম, কুরিয়াম, বার্কেলিয়াম, ক্যালিফোর্নিয়াম, [[আইনস্টাইনিয়াম]] এবং [[ফার্মিয়াম]] এর অস্তিত্ব পাওয়া গিয়েছে। <ref>{{
সকল অ্যাক্টিনাইডসমূহ [[তেজস্ক্রিয়তা|তেজস্ক্রিয়]] এবং মৌলগুলো তেজষ্ক্রিয় ক্ষয়ের মাধ্যমে শক্তি বিকিরণ করে। অ্যাক্টিনাইডসমূহের মধ্যে প্রকৃতিতে প্রাপ্ত ইউরেনিয়াম এবং থোরিয়াম, এবং কৃত্রিমভাবে তৈরী প্লুটোনিয়াম পৃথিবীতে সর্বাধিক পরিমাণে পাওয়া যায়। এই মৌলগুলো [[nuclear reactor|পারমাণবিক চুল্লী]] এবং [[পারমাণবিক অস্ত্র]] তৈরীতে ব্যবহার করা হয়। ইউরেনিয়াম এবং থোরিয়াম বহুদিন আগে থেকে বর্তমান সময় পর্যন্ত বিভিন্ন ধরনের কাজে ব্যবহৃত হয়ে আসছে অ্যামেরিসিয়াম মৌলসমূহ সম্প্রতি আধুনিক [[smoke detector|স্মোক ডিকেকটরের]] [[ionization chamber|আয়োনাইজেশন চেম্বারে]] ব্যবহার করা হচ্ছে।
|