গবর্নমেন্ট ল্যাবরেটরি হাই স্কুল: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
৩২১ নং লাইন:
স্কুলটি প্রতিষ্ঠার পরপর এর কার্যক্রম তৃতীয় শ্রেণি থেকে শুরু হত। পরবর্তীতে শিক্ষাবিদ মুহম্মদ ওসমান গণি ও প্রতিষ্ঠাতা প্রধান শিক্ষক খান মুহম্মদ সালেকের যৌথ সিদ্ধান্তে প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণি অন্তর্ভুক্ত করা হয়।
 
প্রতিষ্ঠালগ্নে স্কুলটিতে শুধু একটি শাখাতে অর্থাৎ দিনে একটি বেলাতেই কার্যক্রম পরিচালিত হত। ১৯৯২ সালে স্কুলের সময়কে দিবা ও প্রভাতী বিভাগে ভাগ করার সিদ্ধান্ত হয়। প্রভাতী শাখার পাঠদান শুরু হয় সকাল ৭টা বেজে ২০ মিনিটে ও দিবা শাখার পাঠদান শুরু হয় দুপুর সাড়ে ১২টায়। প্রতিটি শাখা পাঁচ ঘণ্টা যাবৎ অতিবাহিত হয় যেখানে পঁয়তাল্লিশ মিনিট ব্যাপ্তির মোট ছয়টি ক্লাস নেয়া হয়ে থাকে এবং মাঝে বিশদশ মিনিটের একটি বিরতি দেয়া হয়।
 
প্রতিটি শ্রেনী চারটি শাখা ‘ক’, ‘খ’, ‘গ’ ও ‘ঘ’-তে বিভক্ত। একেকটি শাখায় ছাত্রসংখ্যা মোটামুটি ভাবে ৬০ জনের মধ্যে রাখবার চেষ্টা করা হয়। শাখাগুলোর মাঝে ‘ক’ ও ‘খ’ প্রভাতী এবং ‘গ’ ও ‘ঘ’ দিবা শাখার অন্তর্ভুক্ত। নবম ও দশম শ্রেনীতে বাণিজ্য বিভাগের ছাত্রদের জন্য পৃথক শাখা সংযোজন করা হয়ে থাকে যারা প্রভাতী শাখার অন্তর্ভুক্ত। পৃথক শাখা বাদে বাকি চারটি শাখাই বিজ্ঞান বিভাগের আওতাধীন।বি
 
==পোশাক ==