নবদ্বীপের লাল দই: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
BengaliHindu (আলোচনা | অবদান)
পরিষ্কারকরণ
২৩ নং লাইন:
 
== প্রস্তুত প্রণালী ==
দই প্রস্তুত করা হয় দুটি ধাপে, একটি হল দুধ জ্বাল দেওয়া বা '''ফুট''' ও পরের ধাপে '''দই পাতা'''। দই প্রস্তুত করার জন্য [[গরু]] বা [[মোষ|মহিষে]]<nowiki/>র খাঁটি [[দুধ]] আবশ্যিক। এছাড়া জ্বালানিরও একটি বড় ভুমিকা আছে লাল দই প্রস্তুত করতে। কাঠ ও কয়লা দুই ধরনের জ্বালানি লাগে।<ref name=abp28042012>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|last1=কুণ্ডু|first1=অশোককুমার|title=লাল দইয়ের খ্যাতির সঙ্গে জড়িয়ে গিয়েছেন মনোরঞ্জন|url=http://archives.anandabazar.com/archive/1120428/28south-matir.html|accessdate=22 নভেম্বর 2017|work=আনন্দবাজার পত্রিকা|agency=এবিপি গ্রুপ|date=28 এপ্রিল 2012}}</ref> জ্বালের প্রথম ‘'''ফুট'''’ হতে সময় লাগবে ছয় থেকে সাত ঘণ্টা এবং এটা করা হয় কাঠের জ্বালে।দুধে যতক্ষন না লাল রঙ ধরবে ততক্ষণ ‘''ফুট''’ চলতেই থাকবে। প্রায় তিন সের দুধ জ্বাল দিয়ে এক সের পৌঁছয়। এই ধাপে পরের পর্ব কয়লার আঁচে। সাদা দইয়ের ক্ষেত্রে দুধ ফুটিয়ে গাঢ় করা হয় যে সময়ে, তার চেয়ে বেশি সময় ফোটাতে হয় লাল দই তৈরি করার জন্যে, অর্থাৎ, লাল দইয়ের জন্য দুধের ঘনত্ব বেশি।  দুধ তৈরি হয়ে গেলে মাপ মতো মাটির পাত্রে ওই দুধ ঢেলে নিভন্ত কয়লার উনানের চারপাশে ঘিরে বসিয়ে দেওয়া হয় নানা মাপের মাটির হাঁড়ি। গায়ে জড়িয়ে দেওয়া হয় চট। এই ধাপটি হলো '''দই পাতা'''। তা থেকেই হয় দই। বাজারের চাহিদা অনুসারে পাত্রের মাপও নানা রকমের। ১০০ গ্রামের মাটির খুঁড়ি(গ্লাস) থেকে পাঁচ কেজির হাঁড়িতে এই দই পাতা হয়ে থাকে। কোন বাইরের রঙ ছাড়াই ওই লালরঙে পৌঁছানোই নবদ্বীপের কারিগরদের মুন্সিয়ানা।  <ref>http: name=abp18112017//www.anandabazar.com/district/nadia-murshidabad/famous-curd-of-nabadwip-is-in-high-demand-among-locals-1.709126</ref>
 
== আরও দেখুন ==