আন্সেরিফর্মিস: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
আফতাব বট (আলোচনা | অবদান)
টেমপ্লেটে সংশোধন
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
→‎বিবর্তন: বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্য থাকল এর পরিচালককে জান...
৩৫ নং লাইন:
== বিবর্তন ==
[[চিত্র:Dromornis BW.jpg|thumb|left|শিল্পীর দৃষ্টিতে [[ড্রোমর্নিথিডাই|ড্রোমর্নিথিড]]]]
এখন পর্যন্ত সবচেয়ে পুরোন আন্সেরিফর্ম হল অধুনা আবিষ্কৃত ''[[ভেগাভিস]]''। ক্রিটেশাস যুগে এরা পৃথিবীতে বসবাস করত।<ref name="Clark">{{citeসাময়িকী journalউদ্ধৃতি | title=Definitive fossil evidence for the extant avian radiation in the Cretaceous | author=Clarke et al. | journal=Nature | year=2005 | volume=433 | pages=305-308 | doi=10.1038/nature03150}}</ref> [[গ্যালোয়ানসেরাই]] মহাবর্গ ভেঙে [[গ্যালিফর্মিস]] (মুরগিজাতীয় পাখি) ও আন্সেরিফর্মিস (হাঁসজাতীয় পাখি) নামে দু'টি পৃথক বর্গের উদ্ভব হয়েছে। প্রাচীন জীবাশ্ম বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে [[ড্রোমর্নিথিডাই|ড্রোমর্নিথিড]]<ref name="Murray">{{citeসাময়িকী journalউদ্ধৃতি | title=Magnificent Mihirungs: The Colossal Flightless Birds of the Australian Dreamtime | author=Murray, P. F. & Vickers-Rich, P | journal=Indiana University Press | year=2004}}</ref> এবং সম্ভবত [[গ্যাস্টর্নিস|গ্যাস্টর্নিসদের]] সাথে আন্সেরিফর্মরা সম্পর্কিত। প্রাচীন আন্সেরিফর্মদের ঠোঁটের আকার-আকৃতি তাদের বংশধরদের ক্ষেত্রে খুব একটা বদলায়নি। এদের ঠোঁটের বিশেষ অভ্যন্তরীন গঠন ও জিহ্বার বিশেষ আকৃতি পুরো ঠোঁটকে একটি চোষকযন্ত্রে রূপ দেয়। যার ফলে ঠোঁটের আগা দিয়ে খুব সহজে পানি মুখের অভ্যন্তরে প্রবেশ করতে পারে এবং মুখের দু'ধারে গড়িয়ে পড়তে পারে না। ''ল্যামেলাই'' নামক এক বিশেষ ফিল্টারে পানি ছাঁকা হয় এবং ক্ষুদ্র খাদ্যকণা তাতে লেগে থাকলে তা খাওয়া হয়। [[স্ক্রিমার|স্ক্রিমারদের]] ঠোঁটের গঠন হাঁসদের মত নয়, বরং মুরগির সাথে তাদের ঠোঁটের মিল বেশি। তাদের ঠোঁটেও ল্যামেলাই থাকে।
 
আন্সেরিফর্মদের সাধারণ গঠন প্রায় একই রকম। কেবল তাদের খাদ্যগ্রহণ কৌশল ভিন্ন। [[রাজহাঁস]] ঘাস-লতাপাতা খায়; [[করাতঠুঁটি হাঁস]] মাছ ধরে খায়; [[ডুবুরি হাঁস|ডুবুরি হাঁসেরা]] ডুব দিয়ে শিকার ধরে। হাঁসেরা তুলনামূলক হালকা আর ছোটোখাটোো, রাজহাঁসেরা একটু ভারি আর বড়সড়। মরালদের বড় প্যাঁচানো গলা থাকে।