উই পোকা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
→‎তথ্যসূত্র: বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্য থাকল এর পরিচালককে জ...
→‎আরো পড়ুন: বিজ্ঞানী মাইনউদ্দীনের উদ্ভাবন
১ নং লাইন:
বাংলাদেশের বিজ্ঞানী মাইনউদ্দীন আহমেদের উদ্ভাবিত পদ্ধতিতে সহজেই উইপোকার রানি খুঁজে বের করে নির্মূল করা যায়। এই পদ্ধতিতে রানি উইপোকার পছন্দের খাবার দিয়ে খাদ্য ফাঁদ (ফুড ট্র্যাপ) তৈরি করে মাটির কয়েক ফুট নিচে উইপোকার ঢিবি শনাক্ত করা হয়। এরপর কীটনাশক, গরম পানির মিশ্রণ দিয়ে রানি ধ্বংস করে উইপোকার পুরো আবাস নির্মূল করা সম্ভব হয়।
 
উইপোকার কলোনিতে শুধু একটিই রানি থাকে। যা অন্য সাধারণ উইপোকা থেকে সম্পূর্ণ আলাদা। আকারে প্রায় ১০-১২ সেন্টিমিটার। এটি প্রতিদিন, অর্থাৎ প্রতি ২৪ ঘণ্টায় প্রায় ৮০ হাজার ডিম পাড়ে। একটি রানি উইপোকা প্রায় ৫০ বছর বাঁচে। উইপোকার সাম্রাজ্যে একক কেন্দ্র হলো এই রানি। একে চিহ্নিত ও ধ্বংস করতে পারলে উইপোকার পুরো কলোনিই নষ্ট করা সম্ভব। আলাদাভাবে বারবার উইপোকা মারার জন্য কীটনাশক প্রয়োগের আর প্রয়োজন থাকে না।
 
উইপোকা দমনে মাইনউদ্দীনের নতুন কলাকৌশল চা উৎপাদনে ভালো ভূমিকা রেখে চলেছে। বাংলাদেশসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে তাঁর উদ্ভাবিত পদ্ধতি ব্যবহার করে চা উৎপাদন বৃদ্ধির সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে।
 
{{Unreferenced|date=মার্চ ২০১০}}