নিকোবর দ্বীপপুঞ্জ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
৫৮ নং লাইন:
| utc_offset1_DST = +5:30
}}
'''নিকোবর দ্বীপপুঞ্জ''' <ref>{{
বর্তমানে এই দ্বীপপুঞ্জের [[গ্রেট নিকোবর দ্বীপ]] ইউনেসকো কর্তৃক [[বায়ষ্ফিয়ার]] রিজার্ভ হিসেবে ঘোষনা করা হয়েছে।
৮৩ নং লাইন:
নিকোবরে প্রধান অর্থকরী ফসল হিসাবে নরিকেল ও সুপারির ফলন হয়। এছাড়াও জমি ফসলের মধ্যে [[ডাল]], [[তৈলবীজ]] ও শাক-সবজি এবং মশলার মধ্যে মরিচ, লবঙ্গ, জায়ফল ও দারুচিনির চাষ করা হয়। রাবার, লাল তৈল, পাম এবং কাজু-ও এখানে সীমিত পরিমাণে উৎপন্ন হয়। এই অঞ্চলের প্রধান প্রধান শিল্পগুলি হল পি.ভি.সি পাইপ ও জিনিষপত্র তৈরী, রঙ ও বার্ণিশ, ফাইবার গ্লাস, সফ্ট ড্রিঙ্ক ও পানীয় পদার্থ এবং ইস্পাতের আসবাবপত্র ইত্যাদি। এম.ভি হর্ষবর্ধন, এম.ভি আকবর, এম.ভি নিকোবর-এর ন্যায় নিয়মিত যাত্রিবাহী জাহাজ পরিষেবা পোর্টব্লেয়ার থেকে [[চেন্নাই]], [[কলকাতা]] ও [[বিশাখাপত্তনম|বিশাখাপত্তনমের]] মধ্যে চলাচল করে।
==পর্যটন==
ভারতের মূল ভূখণ্ড থেকে বিচ্ছিন্ন, এই স্থান হল ভাসমান পান্না দ্বীপ ও পাথরের একটি সমষ্টি।নিকোবর দ্বীপপুঞ্জটি নারকেল ও পাম গাছ দিয়ে ঘেরা সুন্দর সমুদ্র-সৈকত ও তার স্বচ্ছ নীল জল এবং তার জলের নীচে ডুবে থাকা কোরাল ও অন্যান্য সামুদ্রিক জীবের অবস্থানের জন্য বিখ্যাত। ম্যানগ্রোভ সংযুক্ত খাঁড়ি বরাবর দূষণমুক্ত বায়ু এবং বিরল প্রজাতির উদ্ভিদ ও প্রাণী জীবনের দরুণ এই দ্বীপপুঞ্জ বিখ্যাত।<ref>{{
| accessdate = ১১-০১-২০১৭}}</ref>
১০৫ নং লাইন:
# [[পুলো মিলো দ্বীপ]]
==যোগাযোগ==
এই দ্বীপপুঞ্জটি অনেক গুলি ছোট দ্বীপ নিয়ে গঠিত। ফলে এই দ্বীপ পুঞ্জের মধ্যে প্রধান যোগাযোগ মাধ্যম হল নৌ পরিবহন। কার নিকোবর ও গ্রেট নিকোবর দ্বীপে একটি করে ভারতের সেনাবাহিনীর বিমানবন্দর রয়েছে।কিন্তু এই বিমানবন্দর গুলি যাত্রি পরিবহন করেনা।গ্রেট নিকোবর দ্বীপে একটি নৌ বন্দর রয়েছে।<ref>{{
==তথ্যসূত্র==
|