বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের সেক্টরসমূহ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
কায়সার আহমাদ (আলোচনা | অবদান) অ 172.56.29.20-এর সম্পাদিত সংস্করণ হতে Abu Sayeem Mahfooz Khan-এর সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্করণে... |
|||
৪ নং লাইন:
== পটভূমি ==
১৯৭১ সালের ২৯ এপ্রিল মন্ত্রীসভার বৈঠকে একটি গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। তাতে বলা হয়ঃ
''"সশস্ত্র বাহিনী সম্পর্কে সিদ্ধান্ত হল যে প্রধান সেনাপতি অফিসারদের একটি তালিকা প্রস্তুত করবেন। সেনা কমান্ডকে সমন্বিত করে কঠোর শৃংখলার মধ্যে আনতে হবে। বাংলাদেশ বাহিনীতে প্রশিক্ষণার্থীদের বাছাইপর্বে যথাযথ সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে''।"
আর এভাবে সুসংগঠিত সেনা কমান্ডের শুরু হয়।<ref name="govt">{{
এরপর জুন মাসে প্রধানমন্ত্রী ও প্রতিরক্ষামন্ত্রী [[তাজউদ্দিন আহমদ|তাজউদ্দিন আহমদের]] সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত মন্ত্রিপরিষদের বৈঠকে যুদ্ধ পরিস্থিতির সার্বিক পর্যালোচনা করে সুষ্ঠু প্রশাসনিক ব্যবস্থার অধীন যুদ্ধ-অঞ্চল (সেক্টর) গঠনের সিদ্ধান্ত হয় এবং এই লক্ষ্যে জরুরী ভিত্তিতে স্বমন্বয় সভা আয়োজনের জন্য কর্নেল ওসমানীকে প্রয়োজনীয় নির্দেশ দেয়া হয়।<ref name=govt/>
৫৯ নং লাইন:
| rowspan="2" |গঙ্গাসাগর, আখাউড়া এবং কসবা
| rowspan="2" |মাহবুব,
লেফটেন্যান্ট ফারুক এবং
লেফটেন্যান্ট হুমায়ুন কবির
১৬৬ নং লাইন:
|বালাট
|সার্জেন্ট গনি,
ক্যাপ্টেন সালাউদ্দিন এবং
এনামুল হক চৌধুরী
১৮০ নং লাইন:
|ভজনপুর
|ক্যাপ্টেন নজরুল,
ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট সদরুদ্দিন এবং
ক্যাপ্টেন শাহরিয়ার
৩৪৪ নং লাইন:
== গেরিলা সংগঠনসমূহের তালিকা ==
[[মহম্মদ আতাউল গণি ওসমানী|কর্নেল আতাউল গনি ওসমানী]] তিনটি ব্রিগেড আকারের ফোর্স গঠন করেন। যেগুলোর নামকরণ করা হয় তাদের অধিনায়কদের নামের অদ্যাংশ দিয়ে। যা [['এস' ফোর্স|'''এস''' ফোর্স]], '''কে''' ফোর্স, '''জেড''' ফোর্স<ref name= war>{{
{| class="wikitable"
!ফোর্সের নাম
৩৫১ নং লাইন:
!কমান্ডিং অফিসার
|-
| rowspan="4" |'''জেড'''' ফোর্স<ref>{{
| rowspan="4" |মেজর [[জিয়াউর রহমান]]
|১ম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট
৩৭৪ নং লাইন:
|-
|১০ম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট
|মেজর আব্বুস সালেক চৌধুরী (১০ অক্টোবর - ২৩ অক্টোবর)
এবং ক্যাপ্টেন জাফর ইমাম (২৪ অক্টোবর - ১৬ ডিসেম্বর)
|