নিইগাতা প্রশাসনিক অঞ্চল: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই |
|||
৪৩ নং লাইন:
জাপান সাগরের উপকূল বরাবর নিইগাতা প্রশাসনিক অঞ্চলের বিস্তার প্রায় ২৪০ কিমি। এর দুই প্রধান ভূমিরূপ হল উপকূলীয় সমভূমি ও অভ্যন্তরস্থ পার্বত্য অঞ্চল। এছাড়া রয়েছে সাদো দ্বীপ। চুউবু অঞ্চলের উপাঞ্চল হিসেবে নিইগাতাকে হোকুরিকু ও কোওশিন্এৎসু উপাঞ্চলে ফেলা যায়। জাপানের দীর্ঘতম শিনানো নদীর মোহনা নিইগাতা প্রশাসনিক অঞ্চলে অবস্থিত।
২০১৪ এর এপ্রিলের হিসেব অনুযায়ী নিইগাতা প্রশাসনিক অঞ্চলের ২৫ শতাংশ ভূমি সংরক্ষিত বনাঞ্চল। এর মধ্যে আছে বান্দাই-আসাহি, চুউবু-সাংগাকু, নিক্কো ও ওযে জাতীয় উদ্যান; এচিগো সান্যান-তাদামি ও সাদো-য়াহিকো-য়োনেয়ামা উপ-জাতীয় উদ্যান এবং ১৩টি প্রশাসনিক আঞ্চলিক উদ্যান।<ref>{{
== অর্থনীতি ==
৫৩ নং লাইন:
জাপান খনিজ তেলের জন্য আমদানির উপর নির্ভর করলেও নিইগাতায় অল্প তেল উৎপন্ন হয়। ১৯৮৯ খ্রিষ্টাব্দ পর্যন্ত সাদো দ্বীপে একটি সোনার খনি ছিল। সাঞ্জোও ও ৎসুবানে খনিতে জাপানের ৯% রূপা উৎপন্ন হয়।
নিইগাতা প্রশাসনিক অঞ্চল জাপানের নিজস্ব বস্ত্রবয়ন শিল্পের প্রথম কেন্দ্র ছিল। নির্মাণের পর বহুদিন ধরে নিইগাতার কারিওয়া গ্রামের পরমাণু বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্রটি বিশ্বে সর্বাধিক ক্ষমতাসম্পন্ন ছিল। ফুকুশিমা দাই-ইচি নিউক্লীয় দুর্ঘটনার পর এটিকে বন্ধ করে দেওয়া হয়।<ref>{{
== তথ্যসূত্র ==
|