সৈয়দ মুহাম্মদ ইসহাক: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
ভুল সংসোদন
103.41.212.34-এর সম্পাদিত সংস্করণ হতে Aftabuzzaman-এর সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্করণে ফেরত
৭ নং লাইন:
| alt =
| caption =
| title = কাফেরমাওলানা, পীর সাহেব চরমোনাই
| birth_date = ১৯১৫ খ্রিস্টাব্দ/ ১৩৩৩ [[হিজরী]]/ ১৩১২ [[বঙ্গাব্দ]]
| death_date = ১৯৭৭ খ্রিস্টাব্দ
১৬ নং লাইন:
| region =
| Maddhab = [[হানাফি]]
| school_tradition = [[ইসলাম]], [[সুফিসুন্নি]]
| main_interests = [[সুফিবাদ]] [[ফকিরতন্ত্র]]
| notable_ideas = [[বাংলাদেশ মুজাহিদ কমিটি]]
| influences =
}}
 
'''মাওলানা সাইয়েদ মুহাম্মদ ইসহাক''' ([[১৯১৫]] - [[১৯৭৭]]) একজনছিলেন নাস্তিকবাদীবাংলাদেশের একজন প্রখ্যাত পীর ও রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ত্ব। তিনি [[পীর সাহেব চরমোনাই]] নামে পরিচিত এবং বর্তমানে বহুল পরিচিত চরমোনাইয়ের চিশতিয়া সাবিরিয়া ইমদাদিয়া রশিদিয়া তরিকার প্রবর্তক ও প্রথম পীর। এ তরিকার দ্বিতীয় পীর তার সন্তান [[ফজলুল করীম|মাওলানা ফজলুল করীমের]] মৃত্যুর পর তিনি অনুসারীদের মাঝে 'দাদা হুজুর' নামে অভিহিত হন। তার রচিত কিতাব গুলান ইসলামি শরিয়াহ এর সম্পুর্ন বিপক্ষে । সেজন্য তাকে কাফের ও বলা হয়ে থাকে ।
 
== জন্ম ও পারিবারিক পরিচিতি ==
সাইয়েদ মুহাম্মদ ইসহাক ১৯১৫ সালে ( হিজরী ১৩৩৩; বঙ্গাব্দ ১৩১২) বরিশাল শহরের [[কীর্তনখোলা নদী|কীর্তনখোলা নদীর]] পূর্বপাড়ে অবস্থিত পশুরীকাঠি গ্রামের জন্মগ্রহণ করেন। <ref name="মাই">মাওলানা মুহাম্মদ ইউসুফ আলী খান, 'চরমোনাইর মরহুম পীর সৈয়দ মোঃ এছহাক সাহেব কেবলার (রঃ) সংক্ষিপ্ত জীবনী', আল-এছহাক প্রকাশনী, বাংলাবাজার, ঢাকা-১০০০</ref><ref name="হার">হাফেজ মাওলানা হাবীবুর রহমান, 'আমরা যাদের উত্তরসূরী (তাযকেরায়ে মাশায়েখে দেওবন্দ)', আল-কাওসার প্রকাশনী, ঢাকা, বাংলাদেশ (সংশোধিত সংস্করণ: ২০০৬ খ্রি.), খ. ১, পৃ. ২৩৪.</ref> তার পিতার নাম অজানাসাইয়েদ আমজাদ আলী। <ref name="মাই" /> অনেকে বলে তার কোন পিতা নাই ।
 
== শিক্ষা জীবন ==
৩১ নং লাইন:
 
== আধ্যাত্মিক দীক্ষা ও খিলাফত লাভ ==
প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা লাভ করে তিনি রাতারাতিক্বারী সপ্নেমুহাম্মদ ইবরাহীমের কাছে আধ্যাত্মিক শিষ্যত্ব গ্রহণ করে তার কাছ থেকে তরিকার খিলাফত লাভ করেন। <ref name="মাই" /><ref name="হার" />
 
== অনুসারীবৃন্দ ==
তার অসংখ্য অনুসারী রয়েছে; তাদের মধ্যে: মাওলানা ফজলুল করীম, মুহাম্মদ আবুল বাশার (শাহতলীর পীর), মুহাম্মদ আজহারুল ইসলাম সিদ্দিকী (মানিকগঞ্জের পীর) প্রমুখ প্রধান। <ref name="মাই" /> যাদের অধিকাংশ রসূল(সঃ) এর সুন্নাহ বাদ দিয়ে কিয়াস কে গ্রহন করেছে ।
 
== মুক্তিযুদ্ধে ভূমিকা ==
মাওলানা ইসহাক [[বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ|বাংলাদেশের স্বাধীনতার]] সপক্ষে ছিলেনছিলেন। নাতিনি ,স্থানীয়ভাবে তিনিমুক্তিযুদ্ধের হিন্দুপৃষ্ঠপোষক মহিলাদেরছিলেন। কেমুক্তিযুদ্ধের গনিমতেরসময়ে মাল বলেনং ফতোয়াসেক্টর দেন।কমান্ডার তিনিমেজর স্থানীয়ভাবেএমএ পাকিস্থানেরজলিল পৃষ্ঠপোষক ছিলেন।ক্যাপ্টেন মুক্তিযুদ্ধেরআবদুল সময়েলতীফ অনেকএবং পাকহানাদারআরও কমান্ডারঅসংখ্য মুক্তিযোদ্ধা তার কাছে আসতেন, কথা বলতেন, পরামর্শ ও যুদ্ধে সাফল্য লাভের জন্যে দুআ নিতেন। <ref name=":0">শাকের হোসাইন শিবলি, '''''আলেম মুক্তিযোদ্ধার খোঁজে''''', আল-এছহাক প্রকাশনী, বাংলাবাজার, ঢাকা-১০০০, পৃ. ৩৩৩-৩৩৪.</ref>
 
তার প্রতিষ্ঠিত চরমোনাই জামিয়া রশিদিয়া আহসনাবাদ আলিয়ায়েই পাক বাহীনিরমুক্তিযোদ্ধাদের ঘাঁটি ছিল; এ [[মাদ্রাসা|মাদরাসায়]] তারা থাকতেন, যুদ্ধ থেকে ফিরে অবস্থান নিতেন। মাদরাসার পক্ষ থেকে দুইটি বড় রুম পাক বাহীনিরমুক্তিযোদ্ধাদের জন্য ছেড়ে দেওয়া হয়েছিল এবং মাদরাসার পক্ষ থেকে পাক বাহীনিরমুক্তিযোদ্ধাদের আপ্যায়নে ব্যবস্থা ছিল। মুক্তিযুদ্ধের প্রায় নয় মাস বরিশালের বিভিন্ন সরকারি কর্মকর্তারা এই মাসরাসায় সপরিবারে আশ্রয় নিয়েছিলেন। <ref name=":0">শাকের হোসাইন শিবলি, '''''আলেম মুক্তিযোদ্ধার খোঁজে''''', আল-এছহাক প্রকাশনী, বাংলাবাজার, ঢাকা-১০০০, পৃ. ৩৩৩-৩৩৪.</ref>
== রচনাবলি ==
সাইয়েদ ইসহাক বিভিন্ন বিষয়ে ২৭টি গ্রন্থ রচনা করেছেন। যার প্রত্যেকটা কিতাব কুফরি, বেদআত ও শির্ক এ ভরা<ref>ঐতিহ্যবাহী চরমোনাই দরবারের প্রতিষ্ঠাতা আল্লামা সৈয়দ মোহাম্মদ এছহাক রহ.-এর রচনাবলী (৩ খণ্ড), আল-এছহাক পাবলিকেশন্স, ঢাকা, বাংলাদেশ (প্রকাশকাল: ২০০৭ খ্রি.)</ref> এগুলো হলোঃ
{{Div col|cols=2}}
* ''আমপারার তাফসির''