আন্ধারমানিক নদী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সংশোধন
আফতাব বট (আলোচনা | অবদান)
বানান সংশোধন
৭৯ নং লাইন:
 
==বর্ণনা==
'''আন্ধারমানিক নদী'''টি এখন নাব্যতা সমস্যায় ভুগছে। কলাপাড়ার অধিবাসিগণ নদীটির মরুময়তা নিয়ে বেশ সোচ্চার।<ref>{{citeওয়েব webউদ্ধৃতি | url=http://www.patuakhalinews.com/2013/?p=2880 | title=আন্ধারমানিক নদী অস্তিত্ব সঙ্কটে পর্ব-১ | publisher=Patuakhali News | accessdate=February 10, 2014}}</ref><ref>{{citeওয়েব webউদ্ধৃতি | url=http://hello-today.com/ht/82687#.UvkAfexNIhE | title=কলাপাড়ার ৪০ কিলোমিটার দীর্ঘ আন্ধারমানিক নদী এখন অস্তিত্ব সঙ্কটে পড়েছে | publisher=Hello Today | accessdate=February 10, 2014}}</ref> পলি পড়ে এবং নতুন চর জেগে ৪০ কিলোমিটার নদীটির প্রায় ২৫ কিলোমিটার স্থায়ীভাবে শুকিয়ে গেছে। ১৯৬০ এর দশকে স্থানীয় সরকার আন্ধারমানিক নদীর উপর অনেক বাঁধ নির্মাননির্মাণ করে। তখন থেকেই নদীর নাব্যতা শুরু হয়। ২০১৩ সালে বাংলাদেশ সরকার ঘোষণা করে আন্ধারমানিক নদীর তীরে নতুন সমুদ্রবন্দর স্থাপিত হবে।<ref>{{citeওয়েব webউদ্ধৃতি | url=http://dtbangla.com/?p=39474 | title=আন্ধারমানিক নদী আর আন্ধার থাকবে না এখন আলোকিত হবে। পায়রা সমুদ্র বন্দর উদ্ধোধন কালে-প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা | publisher=Desh Tothho | accessdate=February 10, 2014}}</ref><ref>{{citeওয়েব webউদ্ধৃতি | url=http://www.patuakhalinews.com/2013/?p=2915 | title=আন্ধারমানিক নদী অস্তিত্ব সঙ্কটে পর্ব-২ | publisher=Patuakhali News | accessdate=February 10, 2014}}</ref> তখন থেকে নদীটি গুরুত্ব পেতে শুরু করে এবং বিশেষজ্ঞগণের অভিমত নদীটি দক্ষিণ বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ অর্থনৈতিক কেন্দ্রবিন্দু হিসেবে কাজ করবে।<ref>{{citeওয়েব webউদ্ধৃতি | url=http://www.gonokantho.com.bd/2013/03/31/68566.html | title=আন্ধারমানিক নদী এখন অস্তিত্ব সঙ্কটে | publisher=Daily Gonokantho | accessdate=February 10, 2014}}</ref>
 
== আরও দেখুন ==